a
ফাইল ছবি
আবারও সিলেটে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রবিবার (৩০ মে) ভোর ৪টা ৩৫ মিনিট ৭ সেকেন্ডে দুই দশমিক ৮ মাত্রার এ ভূ-কম্পন অনুভূত হয়।
সিলেট আবহাওয়া ও ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উচ্চ পর্যবেক্ষক মাহমুদুল হাসান সোহেল এ তথ্য নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভূমিকম্পটি খুবই মাইনর ছিল। তাই এটি আমাদের ওয়েবসাইটে দেয়া হয়নি।
এর আগে শনিবার (২৯ মে) দেশের ইতিহাসে প্রথম একই অঞ্চলে একদিনে ৪ দফা ভূ-কম্পন অনুভূত হয়।
আবহাওয়া ও ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের তথ্যমতে, শনিবার সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে রিখটার স্কেলে ৩ মাত্রার, সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে ৫৩ সেকেন্ডে ৪ দশমিক ১ মাত্রার, ১১টা ২৯ মিনিট ৫১ সেকেন্ডে ২ দশমিক ৮ মাত্রার এবং ১টা ৫৮ মিনিটে ৪ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল সিলেটের জৈন্তাপুর ও এর আশপাশে ছিল।
এর আগে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে একই এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ২০২০ সালের এপ্রিলে সিলেট অঞ্চলে আরেকটা ভূমিকম্প হয়। এগুলো ছোটমাত্রার ভূমিকম্প ছিল।
শনিবার (২৯ মে) সন্ধ্যায় ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকেবলেছিলেন, ‘সিলেট অঞ্চল দীর্ঘদিন ধরেই ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে। বিশেষ করে তিনটি প্লেটের সংযোগস্থলে বাংলাদেশ। সিলেটের জৈন্তায় আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। তবে সবগুলোই ছোটো ধরনের ভূমিকম্প।’
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুমিনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ভূমিকম্পের প্রি-শক ও আফটারশক থাকে। অনেক সময় বড় ভূমিকম্পের আগে ছোট কম্পন হয়। আবার বড় ভূমিকম্প হলে তারপর ছোট ছোট কম্পন হয়। যেহেতু সিলেট অঞ্চল ভূমিকম্পপ্রবণ সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। তাছাড়া ওই অঞ্চলে বড় ভূমিকম্পের ইতিহাস আছে।’
এদিকে শনিবারের ভূমিকম্পে সিলেট নগরের পনিটুলার দুটি বহুতল ভবনে হেলে পড়েছে। রাতে ওই স্থান পরিদর্শন করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। পরে তিনি ওই বাসার সবাইকে রাতের মধ্যে সরিয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানান।
ফাইল ছবি
ঈদুল আজাহা উপলক্ষে গত ১৫ থেকে ২০ জুলাই পর্যন্ত ঢাকা ছেড়েছেন ৮২ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬২টি মোবাইল সিম ব্যবহারকারী। বুধবার রাতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আজ হাতে এলো ১৫ থেকে ২০ জুলাই ঢাকা ছেড়ে যাওয়া সিমের হিসাব। এই কদিনে ঢাকা ছেড়েছে ৮২ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬২টি সিম। মনে রাখবেন এটি কিন্তু মানুষের হিসাব নয়। এক জনের ১৫টা পর্যন্ত সিম থাকতে পারে। আবার একটি সিমের সাথেও বহুজন ঢাকা ছেড়ে থাকতে পারেন।’
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্যানুযায়ী, গ্রামীণফোনের ৩৮ লাখ ৫৪ হাজার ৫৩৪টি, রবির ১৯ লাখ ২৬ হাজার ২৮টি, বাংলালিংকের ২১ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৬টি এবং টেলিটকের ৩ লাখ ৫৩ হাজার ২৭৪টি সিম ঢাকার বাইরে গেছে।’
ছবি: সুমন, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বিশেষ প্রতিনিধি, সরিষাবাড়ি: জামালপুর, সরিষাবাড়ি, তারাকান্দী যমুনা সারকারখানা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) কর্তৃক আয়োজিত এক বিশেষ সাধারণ সভা ২৯ নভেম্বর, শুক্রবার, সিবিএ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব রবিউল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যমুনা সারকারখানার জিএম জনাব আশরাফুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব শরিফুল ইসলাম। প্রধান বক্তা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন সরিষাবাড়ি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সিবিএ-র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনাব মোরশেদ আলম তালুকদার। প্রধান বক্তা তার বক্তব্যে যমুনা সারকারখানাতে দ্রুত গ্যাস সরবরাহ করে সারকারখানাটি পূনরায় চালু করার আহবান জানান।
অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন জনাব মনিরুজ্জামান আদম, শ্রমিক নেতা ও সিবিএর সাবেক সফল সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব আবুল হোসেন, জনাব আমজাদ হোসেন, অফিসার ইনর্চাজ, তারাকান্দি তদন্ত কেন্দ্র।
উক্ত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, জনাব মনিরুজ্জামান মাছুম, শফিকুল ইসলাম হাই, রাশেদুল ইসলাম লিটন ও জাহাঙ্গীর, স্বপন, রুকোন প্রমুখ। উল্লেখ্য, শীঘ্র শ্রমিক কর্মচারীদের নির্বাচনের লক্ষ্যে একটি নির্বাচন কমিটি গঠন করা হয়।