a
ফাইল ছবি
বন্যার কারণে স্থগিত হয়ে যাওয়া চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ঈদুল আজহার পর শুরু হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ বুধবার উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান।
আবু বকর ছিদ্দীক বলেন, দেশে সার্বিক বন্যার কারণে ঈদের আগে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে না। ঈদের পর পরীক্ষা নিতে হবে। আর এসএসসি পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়ার কারণে এইচএসসি পরীক্ষাও পিছিয়ে যাবে।
এ বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা গত ১৯ জুন শুরু হওয়ার কথা ছিল। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী এসএসসি পরীক্ষা শেষ হতো ৬ জুলাই। কিন্তু সিলেটসহ সারা দেশে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় গত ১৭ জুন এই পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি: শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে। তবে, প্রাথমিকে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে না। মহামারী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যত কমতে থাকবে ক্লাসের সংখ্যা বাড়তে থাকবে বলে জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সংক্রান্ত বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে শিক্ষামন্ত্রী এ ঘোষণা দিয়েছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রাথমিকে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে না। এ বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। দুই সপ্তাহ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাসের বিষয়েও তিনি বলেন, ‘গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নিতে রাজি হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও বলেছে, তারাও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ভর্তি পরীক্ষা নিতে রাজি আছে। আশা করি, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসেই হবে।’
ফাইল ছবি
আমেরিকা আফগানিস্তানে যেরকম ‘অবমাননাকর পরাজয়ের’ সম্মুখীন হয়েছে সেই একই রকম পরিণতি ইহুদিবাদী ইসরায়েলের জন্যও অপেক্ষা করছে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান।
ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সচিব আলী শামখানি এক টুইট বার্তায় এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলেন, যে আমেরিকা নিজের পরাজয় ঠেকাতে পারে না তার পক্ষে ইসরায়েলকে নিরাপত্তা দেয়াও সম্ভব নয়।
আফগানিস্তানে আশরাফ গনি সরকারের পতন ও মার্কিন বাহিনীর আফগানিস্তান ত্যাগের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ভিয়েতনাম, আফগানিস্তান ও ইরাকে মার্কিন বাহিনীর পরাজয় প্রমাণ করে ইহুদিবাদী ইসরায়েলসহ যে কোনো দখলদার শক্তিকে একই পরিণতি ভোগ করতে হবে।
প্রায় দুই দশক আগে আফগানিস্তানে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী যুদ্ধ এবং দেশটির সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করার অজুহাতে দেশটি দখল করে মার্কিন বাহিনী। কিন্তু ২০ বছরেও তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি বরং তালেবানের অগ্রাভিযানের মুখে মার্কিন সেনারা অত্যন্ত অপমানজনকভাবে দেশটি ত্যাগ করছে।
গত ১৫ আগস্ট তালেবান রাজধানী কাবুল দখল করার পর আমেরিকা তার অবশিষ্ট সৈন্য ও কূটনীতিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার জন্য নতুন করে কয়েক হাজার সেনা পাঠিয়েছে। এসব সেনা কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে আসার সাহস পাচ্ছেনা বরং বিমানবন্দরে চরম বিপর্যয়কর ও গাদাগাদি অবস্থার মধ্যে তাদেরকে কাজ করতে হচ্ছে। সূত্র: পার্সটুডে