a নিউজিল্যান্ডে ১১০ স্কলারশিপ, ২৯৫০০ ডলারের সঙ্গে নানান সুযোগ
ঢাকা রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

নিউজিল্যান্ডে ১১০ স্কলারশিপ, ২৯৫০০ ডলারের সঙ্গে নানান সুযোগ


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৩, ১০:৫৬
নিউজিল্যান্ডে ১১০ স্কলারশিপ, ২৯৫০০ ডলারের সঙ্গে নানান সুযোগ

ফাইল ছবি

আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপের পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের প্রতিও আগ্রহ আছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের। দেশটি নানা বৃত্তি দেয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের। এর অন্যতম একটি ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটনের ডক্টরাল স্কলারশিপ।

বিদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটিতে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষার্থীরাও নিউজিল্যান্ডের সম্পূর্ণ অর্থায়নের এই পিএইচডি বৃত্তির জন্য যোগ্য। এ বৃত্তির আওতায় ১১০ জন বিদেশি শিক্ষার্থী এ বৃত্তি পাবেন।

পড়াশুনার ক্ষেত্রসমূহ:
স্থাপত্য, ব্যবসায় এবং সরকার, নকশা, শিক্ষা, প্রকৌশল, স্বাস্থ্য, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, সংগীত, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন ও গবেষণা করা যাবে।

বৃত্তির সুযোগ–সুবিধা:
স্কলারশিপে তিন বছরের টিউশন ফি মিলবে। বছরে ২৯ হাজার ৫০০ ডলার করে উপবৃত্তি।

আবেদনের যোগ্যতা:
আগ্রহী আবেদনকারীর ভালো একাডেমিক প্রোফাইল থাকতে হবে

আবেদনকারী শিক্ষার্থীর একাডেমিক রেফারেন্স থাকতে হবে;

শিক্ষর্থীকে অবশ্যই উচ্চমানের গবেষণা চালিয়ে যাওয়ার জন্য আগ্রহ ও সম্ভাবনা থাকতে হবে;আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশনা থাকতে হবে।

আবেদনের প্রক্রিয়া:
ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটনের ডক্টরাল স্কলারশিপে আবেদনে সব প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। নির্বাচিত স্কলারদের ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের সম্পূর্ণ অর্থায়নে পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হবে। আবেদনের কয়েকটি ধাপ লক্ষ্য করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ:
এ বৃত্তির জন্য বছরে তিনবার আবেদন করা যায়। ১ মার্চ, ১ জুলাই ও ১ নভেম্বরে আবেদন করা যায়। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাবল জিপিএ-৫ নিয়েও অনেকে সাবজেক্ট পায়নি


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১০:৫৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাবল জিপিএ-৫ নিয়েও অনেকে সাবজেক্ট পায়নি

ফাইল ছবি

২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোর প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তির ফল প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে ভর্তিচ্ছুদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা বলছেন, অনেকে কম জিপিএ নিয়ে পছন্দের কলেজ-সাবজেক্ট পাচ্ছেন আবার কেউ কেউ এসএসসি-এইচএসসিতে জিপিএ-৫ নিয়েও পাচ্ছেন না।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিচ্ছুকরা বলছেন, মূলত বিজ্ঞান বিভাগে চলতি শিক্ষাবর্ষে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা অতিরিক্ত হওয়ায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে। এ বিভাগটিতে একদিকে যেমন প্রতিযোগির সংখ্যা বেশি অন্যদিকে জিপিএ-৫ এর সংখ্যাও বেশি হওয়ায় তুলনামূলক কম জিপিএ পাওয়া ভর্তিচ্ছুরা প্রথম তালিকা থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছেন।

এছাড়া মানবিক এবং ব্যবসা শাখার শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী কলেজ-সাবজেক্ট পাচ্ছেন। গতকাল বুধবার বিকেল ৪টায় এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের (http://app8.nu.edu.bd/nu-web/applicantLogin.action) পাশাপাশি উত্তীর্ণদের মোবাইল ফোনে ম্যাসেজের মাধ্যমে ফলাফল জানানো হচ্ছে।

এদিকে, এবারও এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তির ফল প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তিচ্ছুদের আবেদনের ভিত্তিতে এটি ছিল প্রথম মেধা তালিকা। পরবর্তীতে দ্বিতীয়, তৃতীয় মেধা তালিকাও দেবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে। প্রকাশিত ফলে দেখা গেছে, ডাবল জিপিএ-৫ নিয়ে পছন্দের কলেজ-সাবজেক্ট না পেলেও অনেকে আরও কম জিপিএ নিয়েও পেয়েছেন।

চলতি বছরে পরীক্ষা ছাড়াই এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার মূল্যায়নে পাস করেছেন সবাই। নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট জিপিএ-৫ পাওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ১ লাখ ২৩ হাজার ৬২০ জনই বিজ্ঞান ও গার্হস্থ্য বিভাগের (গ্রুপ) পরীক্ষার্থী। বাকিদের মধ্যে ১৯ হাজার ৬৬৪ জন মানবিক, ইসলাম শিক্ষা ও সংগীত বিভাগের এবং ১০ হাজার ৩৩০ জন ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের পরীক্ষার্থী আবেদনের পর যারা সাবজেক্ট পেয়েছেন এসব শিক্ষার্থীদের মাঝেও রয়েছে অসন্তোষ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

ক্ষুদ্র-মাঝারিদের টিকে থাকাই দায়, সংবাদপত্র শিল্প উপেক্ষিত


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১, ১১:২০
ক্ষুদ্র-মাঝারিদের টিকে থাকাই দায়, সংবাদপত্র শিল্প উপেক্ষিত

ফাইল ফটো

করোনার প্রভাব যতই বাড়ছে, ততই উদ্বেগ বাড়ছে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ওঠা আবারও নতুন করে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। করোনার বিস্তার অব্যাহত থাকলে ক্ষুদ্র ও মাঝারিদের টিকে থাকা কষ্টকর হবে।

ইতিমধ্যে প্রণোদনার নামে ঋণসুবিধা দেওয়া হলেও তা সবাই পায়নি। এমনকি সংবাদপত্রকে শিল্প বলা হলেও এই শিল্পের জন্য কোনো সুবিধাই ঘোষণা করা হয়নি। করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাবের প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে সংবাদপত্রশিল্পে। করোনায় ঝুঁকি নিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা কাজ করলেও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ছিল উপেক্ষিত।

এখানকার কর্মীদের জন্য নতুন ওয়েজবোর্ডও আইনগত কারণে বাস্তবায়ন করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টরা বলেন, সংবাদপত্রশিল্পের বিনিয়োগও কম নয়। করোনায় অন্যান্য খাতের মতো সংবাদপত্রশিল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সব খাতের সমস্যা সংবাদপত্রগুলো সামনে নিয়ে এলেও সংবাদপত্রের সমস্যা সমস্যাই রয়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সংবাদপত্রের কাঁচামালের দামও বেড়েছে। 

একইভাবে অসংগঠিত খাত, ক্ষুদ্র কুটিরশিল্পসহ মাঝারি শিল্পগুলোও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত মাঝে পড়েছে। চাকরি হারিয়ে বেকার জনগোষ্ঠীও অসহায় হয়ে পড়েছে। তাদের হাতে টাকা নেই। বিশ্বের অপরাপর দেশ ব্যক্তি পর্যায়েও টাকা দিয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানকেও নগদ অর্থ দিয়েছে এবং দিচ্ছে। 

বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, করোনার কষাঘাতে স্থবির অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে সমাজের সবার হাতেই টাকার সরবরাহ থাকতে হবে। যেমনটি বিশ্বের অন্যান্য দেশেও করা হচ্ছে। কারণ, শুধু উত্পাদকদের হাতে টাকা গেলে হবে না। উত্পাদিত পণ্য কিনবেন যিনি, তার হাতেও টাকা থাকতে হবে। নইলে পণ্য কিনবেন কে? উত্পাদক-ভোক্তা কাউকে এখানে খাটো করে দেখার কোন রকম সুযোগ নেই।

একইভাবে একজন চা-দোকানি থেকে শুরু করে মাঝারি উদ্যোক্তা পর্যন্ত—সবার প্রতি যত্নশীল হতে হবে। সবাইকে আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-ব্যবসা খাত শ্রমঘন। প্রচুর কর্মী এসব খাতে কাজ করেন। ফলে শুধু বড় উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহায়তা দিলেই অর্থনীতি ঠিক থাকবে এমন ধারণা ভুল। সব খাতকেই প্রণোদনার আওতায় এনে আর্থিক সহায়তা দিলে সব খাত যখন চাঙ্গা হবে, তখনই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। 

তদুপরি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভোগব্যয়ের ওপর অধিকতর নির্ভরশীল। ভোগব্যয় বাড়াতে হলে ক্রেতাশ্রেণির হাতে অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে বিশাল এক কর্মীবাহিনী। ইতিমধ্যে অনেকেই আয়ের সংস্থান না থাকায় শহর থেকে গ্রামমুখী হয়েছেন। সব দিক বিবেচনা করেই সরকারকে সুবিধা প্রদান করতে হবে।

এদিকে, অনেকেই ব্যাবসায়িক মন্দায় ব্যাংকের কিস্তি দিতে পারছেন না। অনেকে একটু নাড়াচাড়া দিলেও করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে পড়ে গেছেন। এ অবস্থায় ঋণ পরিশোধে সময় বর্ধিতকরণের দাবি জানিয়ে উদ্যোক্তারা বলেছেন, অতীতেও ক্ষেত্রেবিশেষে ঋণ পরিশোধে লম্বা সময় দেওয়া হয়েছিল। অনেক উদ্যোক্তাই এই সুবিধা নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে কিস্তি পরিশোধ করেছেন। ঋণ পরিশোধে সময়সীমা বাড়িয়ে দিলে উদ্যোক্তা যেমন বাঁচবেন, ব্যাংকও আটকা পড়বে না। ব্যাংকের বিনিয়োগের টাকা ফেরতে এটিই হতে পারে কার্যকর পদক্ষেপ।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের কিস্তি প্রদানে শিথিলতা ছিল। পরে মার্চ পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে বাড়ানো হলেও সবাই এই সুবিধা নিতে পারেননি। তাই আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধের সময় বৃদ্ধি করার জোর দাবি উঠেছে।

এই দাবিকে যৌক্তিক বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এই সময়ে ভ্যাট-ট্যাক্স আদায়ে নমনীয় হতে হবে। ব্যবসায়ীদের সুযোগ দিতে হবে, যাতে কলকারখানা চালু রাখা যায়। কর্মসংস্থান ঠিক রাখা যায়। সবকিছু কঠিন করে ফেললে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাতে করে প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা পূরণ হবে না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - শিক্ষা