a
ফাইল ছবি
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি। বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত বছরের ২ ডিসেম্বর প্রায় ১৪ লাখ শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। ইতিপূর্বে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, পরীক্ষা শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এরপর গত ৩০ ডিসেম্বর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শেষ হয়। করোনা সংক্রমণের কারণে শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস না হওয়ায় বিভাগভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে ৬টি বিষয়ে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।
সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদোন্নয়নে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রণীত অভিন্ন নীতিমালা প্রত্যাখ্যান করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (জবিশিস)। একইসঙ্গে এই নীতিমালা প্রণয়নে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তারা।
শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান।
বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ২৫ মার্চ বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদিত ‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদোন্নয়নের যুগোপযোগী নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা নির্ধারণের নির্দেশিকা’ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণ করে, যা আমাদের গোচরীভূত হয়।
এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্বশাসন পরিপন্থী ও প্রচলিত আইনের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার পথে বিরাট অন্তরায়।
তাই গত ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় প্রদত্ত সর্বসম্মত মতামতের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও আইনের পরিপন্থী হওয়ায় শিক্ষক সমিতি নির্দেশিকাটি গ্রহনযোগ্য নয় বলে মনে করছেন এবং তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
শিক্ষকদের স্বতন্ত্র পে-স্কেল প্রণয়ণ এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য পর্যাপ্ত বৃত্তিসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণার সুযোগ বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান।
এসময় নীতিমালা ত্রুটিপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত নয় বিধায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এ ধরণের নীতিমালা প্রণয়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
ফাইল ছবি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অতি গোপনীয় নথি ফাঁস এবং সেসব নথি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় সন্দেহভাজন বিমানবাহিনীর ১ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই। তার নাম জ্যাক টাশেরা (২১) । সে মার্কিন বিমানবাহিনীর এয়ার ন্যাশনাল গার্ডের একজন সদস্য।
বৃহস্পতিবার গ্রেফতারের বিষয়টি জানায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারলান্ড। তিনি বলেন, অনুমতিব্যতিত যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রতিরক্ষা বিষয়ক অতি গোপনীয় নথি সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও এর তথ্য বেহাতের ঘটনা তদন্তে সন্দেহভাজন টাশেরাকে গ্রেফতার করেছে এফবিআই।
যুক্তরাষ্ট্রের বিচারবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে গারলান্ড জানান, “এফবিআই সদস্যরা টাশেরাকে গ্রেফতার করেছে। এ নিয়ে তদন্ত চলমান।”
এফবিআই জানিয়েছে, ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের সংস্থাটির সদস্য নর্থ ডিগটন শহরের একটি বাড়ি থেকে টাশেরাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেখানে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত তৎপরতা চলছে। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য গার্ডিয়ান, সিএনএন