a
ফাইল ছবি
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ফোরকান মিঞা জানান, পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু ভাই আমার কাছে এসেছিলেন তবে মামলা করেননি।
বড়পর্দায় নায়িকা হিসেবে অভিষেক ঘটতে যাচ্ছে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘির। শুক্রবার (১২ মার্চ) মুক্তি পেতে যাচ্ছে দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর পরিচালনায় তার অভিনীত সিনেমা‘তুমি আছো তুমি নেই’। সিনেমাটির পোস্টার ও ট্রেলার প্রকাশ হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। সিনেমার মান নিয়ে অনেকে প্রশ্নও তুলেছেন। ট্রেলারের একটি দৃশ্যে দীঘির হাতে বোতলের মাইক্রোফোন ব্যবহার নিয়ে ট্রলও হয়েছে।
এদিকে, এসব নিয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দীঘি নিজেই সিনেমাটি নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। যে কারণে পরিচালক ঝন্টু চটেছেন দীঘির উপর। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের দাবি করেন বরেণ্য এই নির্মাতা। তিনি বলেন, ‘দীঘি, তার বাবা এবং মামা তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি’। তবে ঝন্টুর আইনজীবীর বলছেন উল্টো কথা। ঝন্টুর আইনজীবীর দাবি, মামলা এখনো হয়নি। ঝন্টু তাঁর কাছে এসে চা খেয়ে চলে গেছেন।
ঝন্টু কোটি টাকার মানহানির মামলা করেছেন বলে দেশের একাধিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ নিয়ে বিকেলে ও সন্ধ্যায় দুই দফা তাঁর সঙ্গে কথা বললে তিনি মামলার ব্যাপারটি নিশ্চিত করে বলেন,‘ঢাকার জজ কোর্টে মামলা করেছি। আমার আইনজীবী মোহাম্মদ ফোরকান মিঞা।’
তবে সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী জানান ভিন্ন তথ্য। তাঁর দাবি,‘পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু ভাই আমার কাছে এসেছিলেন। শলা-পরামর্শ করে, চা খেয়ে চলে গিয়েছেন। কোনো মামলা করেননি।’তবুও বার বার মামলার কথা শিকার করে বছেন খোদার কসম আমি মামলার নথি পত্রে সাময়িক সাক্ষর করে চলে আসছি বাকিটা আমার আইনজীবী (অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফোরকান মিঞা) জানেন।’
জানা গেছে, আগামী ১২ মার্চ মুক্তির অপেক্ষায় থাকা‘তুমি আছো তুমি নেই’সিনেমার পোস্টার ও ট্রেলারে হতাশ হয়েছেন দর্শকদের একাংশ। অন্তর্জালজুড়ে দীঘি যতটা জনপ্রিয়, ঠিক ততটাই সমালোচনা হচ্ছে প্রথম সিনেমার মান নিয়ে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, সিনেমাটির ট্রেলার দেখে নিজের ভালো না লাগার কথা জানান দীঘি। তাঁতেই ক্ষুব্ধ হন দেলোয়ার জাহান ঝন্টু।
এস এম মহসীন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন অভিনেতা এস এম মহসীন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছির ৭৩ বছর।
আজ রোববার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিনি বারডেম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এস এম মহসীনের ছেলে বাসেদ মহসিন। এস এম মহসীন প্রায় চার দশক ধরে মঞ্চ ও টেলিভিশনে অভিনয় করছেন। অভিনয়ে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২০ সালে একুশে পদক পেয়েছেন তিনি।
ছবি: মার্জেনা চৌধুরী
- মার্জেনা চৌধুরী
কষ্টের দেয়াল ভেঙে যাই
প্রহরের খণ্ডিড নিকষ অন্ধকারে,
অশ্রুর সাগরে ভেসে যাই
খুঁজে যাই নিরর্থক এই আমিটারে !
পরাণে পেরেক ঠুকে
বিলুপ্ত ধূসর খুঁজি চয়নিকা দুপুরে,
অবশ পায়ে নোঙর বাঁধি
খুঁজে যাই আমার জোনাকিটারে !
পাষাণের প্রগতি ধরি
পথিক আমি গন্তব্য নেই আমার,
অনুযায়ী বর্ণাঢ্য হিম বায়ে
আমি যে পদচিহ্ন খুঁজি তাহার !
উড়াল পাখির মতো পরাণ
হিসেবেই গরমিল নিভৃতের মায়ায়,
আমি তো পাইনি তারে
মিনতি জড়ায়ে প্রতিশ্রুতি হারায় !
---- ফেসবুক পাতা থেকে