a
ফাইল ছবি
১২ নভেম্বর ঢালিউড অ্যাওয়ার্ডে অংশ নিতে যুক্তরাষ্টে গিয়েছেন নায়ক শাকিব খান। কিছুদিন পর খবর বের হয় যে, আমেরিকান নাগরিকত্ব চেয়ে আবেদন করেছেন শাকিব। তবে বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেননি শাকিব। এর মধ্যেই জানা গেল অন্য আরেক তথ্য—শাকিব খান শুধু নিজের জন্যই নয়, তাঁর একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের নাগরিকত্বের জন্যও আবেদন করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে শাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ফোন ধরেননি তিনি। তবে সন্তানসহ নাগরিকত্বের আবেদনের বিষয়টি শাকিব না বললেও বিভিন্ন সূত্র থেকে জেনেছেন শাকিব খানের সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাস থেকে।
অপু বিশ্বাস বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর স্তব্ধ হয়ে গেছি। এ বিষয় নিয়ে আর কথা বলতে চাই না। আব্রাম ছোটবেলা থেকেই আমার সঙ্গে থাকে। তাকে মানুষ করতে দিন-রাত পরিশ্রম করছি। গত এক সপ্তাহে চট্টগ্রাম, নরসিংদীতে শো করেছি, এখন (গতকাল দুপুর) আছি নোয়াখালীর পথে। যা করছি তা তো আব্রামের জন্যই। ওকে যদি কেউ ছিনিয়ে নিতে চায় সেটা অন্যায় হবে।’ সূত্র: কালের কন্ঠ
ফাইল ছবি: ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান
সালমান খানের সঙ্গে ‘গোপন বিয়ের’ খবর গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই খবরকে ভিত্তিহীন বলেছেন।
সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানভিত্তিক দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মুম্বাইয়ের লোনাভালার একটি বাংলোতে অতি গোপনে বিয়ের আনষ্ঠানিক সম্পন্ন করেছেন সালমান ও ঐশ্বরিয়া।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ঐশ্বরিয়া রাই বিয়ের জন্যই হিন্দুধর্ম ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। আপাতত যা পরিবারের কাছে গোপন রাখতে চাচ্ছেন।
সালমান ও ঐশ্বরিয়া নিউইয়র্কে গোপন হানিমুনে গিয়েছিলেন এখান থেকেও বিভিন্ন গুজব সবার মাঝে ঘোরপাক খাচ্ছে।
এক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বরিয়া নিজেই বলেছেন, ‘(বিয়ের) খবরটি সত্য হলে, ইন্ডাস্ট্রি এটি সম্পর্কে জানতো, কারণ এটি একটি ছোট পৃথিবী। আমি এমন কেউ নই যে আমার বিয়ে লুকিয়ে রাখবো।’
গত কয়েক মাস ধরে সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায়ের সঙ্গে তার স্বামী অভিনেতা অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্যে বেশ দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে, আম্বানিদের বিয়ের এক অনুষ্ঠানে একসঙ্গে প্রবেশ না করায় ঐশ্বরিয়া-অভিষেককে নিয়ে জল্পনা আরো ঘনীভূত হয়। এছাড়া সম্প্রতি দুবাইয়ে এক অনুষ্ঠানে বিয়ের আংটি ছাড়াই দেখা গেছে ঐশ্বরিয়অকে, সঙ্গে মেয়ে আরাধ্যাও ছিল। বিয়ের আংটি দেখতে না পাওয়ায় ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের দাম্পত্য কলহ নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় তুঙ্গে। সূত্র:যুগান্তর
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: শহীদ ও বীরমুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান সরকারি তিতুমীর কলেজের সাবেক ছাত্রদল নেতা গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির দুই বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বার বার কারানির্যাতিত নেতা রাজপথের পরীক্ষিত সৈনিক ও তৃনমূলের ভোটে নির্বাচিত সংগ্রামী সভাপতি এম.এ হান্নান ব্রাহ্মণবাড়িয়া-০১ সংসদীয় আসন-২৪৩ (নাসিরনগর) এ সংসদ সদস্য সদে বিএনপি'র দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে নাসিরনগর উপজেলাবাসীর সুখ দুঃখের সাথী হতে চান তিনি।
আজ ৩১শে অক্টোবর ২০২৫ বিকেল পাঁচটায় রাজধানী ঢাকার বংশালের ফজলুল করিম কমিউনিটি সেন্টারে জননেতা জনাব এম এ হান্নান এর সাথে ঢাকাস্থ নাসিরনগর উপজেলাবাসীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১ আসন থেকে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র পক্ষ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং পরিচিত সভায় সভাপত্বিত করেন জনাব, মোঃ জাহের মিয়া, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। প্রধান অতিথি হিসেবে আসন অলংকৃত করেন জনাব, এম এ হান্নান, সভাপতি - নাসিরনগর উপজেলা, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।
নাসিরনগর উপজেলার প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জনাব মোঃ আবুল হাসান চৌধুরীর পরিচালনায় উক্ত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব, মফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব, অর্থ মন্ত্রনালয়। জনাব, এড. আমিনুল ইসলাম মনির, সদস্য, জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরাম, সুপ্রিম কোর্ট বার শাখা। জনাব, মোহন মোল্লা, যুগ্ম-আহবায়ক শাহবাগ থানা বিএনপি, ঢাকা। জনাব, অধ্যাপক ডঃ হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া, সভাপতি, নাছির নগর উপজেলা সমিতি-ঢাকা। জনাব, মোস্তাক আহমেদ, বযুগ্ম-আহবায়ক, কোতয়ালী থানা বিএনপি, ঢাকা। জনাব, আলহাজ্ব হাফিজ উদ্দীন ভূঁইয়া, বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ীসহ ঢাকাস্থ্য নাসিরনগর উপজেলার সকল নেতাকর্মীরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এম.এ হান্নান বলেন, বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত এর রূপরেখার ৩১ দফা বাস্তবায়নে আমরা নাসিরনগরবাসী বদ্ধপরিকর। আমি আপনাদের পাশে আছি। আপনারাও আমার পাশে থেকে দেশবাসীর সেবা করা সুযোগ দিন। সবশেষে তিনি সকলের দোয়া চাইলেন এবং বাহ্মণবাড়িয়া-১ সংসদীয় আসন ২৪৩ থেকে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী করেন।
উল্লেখ্য যে, জনাব তারেক রহমান রাষ্ট্র মেরামতের জন্য ৩১ দফা দাবি দিয়েছেন। তিনি সংবিধান ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার গণতান্ত্রিক সংস্কার, অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে প্রণীত এজেন্ডা তুলে ধরেন। বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্র, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে রাষ্ট্র গড়িয়া তুলিয়াছিল, সেই রাষ্ট্রের মালিকানা আজ তাহাদের হাতে নাই। বর্তমান কর্তৃত্ববাদী সরকার বাংলাদেশ রাষ্ট্র কাঠামোকে ভাঙ্গিয়া চুরমার করিয়া ফেলিয়াছে। এই রাষ্ট্রকে মেরামত ও পুনগঠন করিতে হইবে। দেশের জনগণের হাতেই দেশের মালিকানা ফিরাইয়া দেওয়ার লক্ষ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে জয়লাভের পর বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার হঠানোর আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলসমূহের সমন্বয়ে একটি "জনকল্যাণমূলক জাতীয় ঐকমত্যের সরকার" প্রতিষ্ঠা করা হইবে।