a
সংগৃহীত ছবি
"লাল সবুজের বাংলাদেশে"
আকাশ তলে সাগর জলে
পানকৌড়িরা গল্প করে,
টিনের চালে গাছের ডালে
ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি পড়ে।
নূপুর পায়ে ডিঙ্গি নায়ে
বউ চলছে বাপের বাড়ি,
বরের সাথে কালকে রাতে
সে দিয়েছে ভীষণ আড়ি।
সবুজ বনে রাঙ্গা কনে
কদম ফুলের মেয়ে,
কে গো তুমি গগন চুমি
আসছো এমন ধেয়ে।
মেঘের রাজা বাদ্যি বাজা
কদম ফুলের বিয়ে,
দোয়েল পাখি মেলরে আঁখি
নাচবে এবার টিয়ে।
রাখাল ছেলে কাউকে পেলে
গল্প করে মিষ্টি হেসে,
পথের ধারে হৃদয় কাড়ে
লাল সবুজের বাংলাদেশে।
ছবি সংগৃহীত
নিউজ ডেস্ক: জনগণ চেয়েছিল ছাত্ররা সংস্কার ও বিচার বাস্তবায়নের জন্য প্রেসার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে তাদেরকে মন্ত্রণালয় বা সচিবালয় ও অফিস আদালতে অর্থ আয়ের সুযোগ করে দিয়েছে।
গত ৮ মাস ধরে সংস্কার বা নতুন সংবিধান বা বিধিমালা পরিবর্তনের কোন অগ্রগতি নেই বরং গণহত্যার বিচার যাতে বিলম্বিত হয় সেই চেষ্টা করা হচ্ছে,অর্থ লেনদেনের খবর প্রকাশিত। তাই সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি করছে, আদৌ কি সংস্কার বা বিচার হবে?
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর নিয়োগকর্তা ছাত্রদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপিকে সুবিধা করে দেওয়ার জন্য নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কালক্ষেপণ করছেন। জামাত শিবির এই ক্ষেত্রে সরকারকে সহযোগিতা করছেন বা করবে। সূত্র: ফেরদৌস খান, ফেসবুক
ছবি: সংগৃহীত
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজন আসামির রায় ঘোষণাকে সামনে রেখে আহত জুলাই যোদ্ধারা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হয়েছেন।
আজ সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের পর রাকিব হাওলাদার, নিয়ামুলসহ আহত কয়েকজন জুলাইযোদ্ধা ট্রাইব্যুনাল ভবনে পৌঁছান। বেলা ১১টার পর ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ রায় ঘোষণা করবেন। অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
মামলার তিন আসামির মধ্যে শেখ হাসিনা ও কামাল এখনও পলাতক। তবে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন গ্রেপ্তারের পর প্রায় এক বছর ধরে কারাগারে আছেন। রাজসাক্ষী হয়ে তিনি ট্রাইব্যুনালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য দিয়েছেন। প্রসিকিউশন জানিয়েছে, মামুনের শাস্তির বিষয়টি ট্রাইব্যুনালের বিবেচনার ওপর ছাড়া হয়েছে, তবে হাসিনা ও কামালের সর্বোচ্চ দণ্ড দাবি করা হয়েছে। সূত্র: দৈ.ইত্তেফাক