a বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
ঢাকা শুক্রবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২১ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত


নিজস্ব প্রতিবেদন:
শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১, ১০:৩৬
বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

আজ সকাল সাড়ে আটটায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের এক অনির্ধারিত মিটিং অনুষ্ঠিত হয় টিটিসি প্রাঙ্গনে। মিটিংএ উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ ছড়াকার অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ফরিদা বেগম, ছড়াকার শহীদ আল মামুন, ছড়াকার সরকার জসীম, ছড়াকার স্বপনধর, ছড়াকার তাছাদ্দুক হোসেন, কবি কথাশিল্পী ও ছড়াকার মুঈন হুদা, ছড়াকার মো: রফিকুল ইসলাম, ছড়াকার নামজুল আলম চৌধুরী, ছড়াকার অনন্য কামরুল, কবি ও ছড়াকার বিল্লাল মাহমুদ মানিক, কবি ও ছড়াকার কাঙাল শাহীন, ছড়াকার ফজলুল হক পরাগ, কবি ও ছড়াকার বেলায়েত হোসেন, ছড়াকার জুুলহাস আকন্দ, ছড়াকার শফিয়েল আলম ও আবু সাইদ কামাল।

বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের উদ্যোগে ২০২১ বইমেলায় প্রকাশিত ‘বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছড়া’ গ্রন্থটি গত সন্ধ্যায় সুন্দরবন পরিবহন থেকে সংগ্রহ করা হয়। আজ   সকালে গ্রন্থটির লেখক কপি সমবেত লেখকদের মাঝে বিতরণ করা হয়। 

সদ্য প্রকাশিত গ্রন্থটি হাতে পেয়ে সবাই উল্লসিত। একে একে সবাই বইটি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেন। সুন্দর ও সমৃদ্ধ প্রকাশনার জন্য সবাই সন্তুষ্ট বলে মতামত প্রকাশ করেন। কেউ কেউ অতি উচ্ছসিত হয়ে বলেন, বইটি একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। কারণ, এর আগে কখনো এমন কাজ এই অঞ্চলে হয়নি। বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের এটিই প্রথম প্রয়াস। প্রয়াসটি অনেকটাই সফলতা পেয়েছে বলে অনেকে মতামত প্রকাশ করেন। 

ঘরোয়া অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সরাকার জসীম এবং সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ কামাল। উল্লেখ্য যে, গ্রন্থে সূচিবদ্ধ বৃহ্ত্তর ময়মনসিংহের সকল ছড়াকারের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে জাঁকজমকপূর্ণ একটি অনুষ্ঠান করে বইটির মোড়ক উন্মোচনের পরিকল্পনা থাকলেও করোনা মহামরির কারণে তা সম্ভব হয়নি।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

পায়ের যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১, ০২:২৪
পায়ের যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে

ফাইল ছবি

কোলেস্টেরল মোমের মতো এক ধরনের ফ্যাটি পদার্থ। তৈরি হয় যকৃত (লিভার) থেকে। লাইপোপ্রোটিনের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অংশ ছড়িয়ে পড়ে কোলেস্টেরল। স্বাভাবিক অবস্থায় থাকলে হরমোন নিয়ন্ত্রণ এবং নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে এই কোলেস্টেরল।

কিন্তু শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে এবং ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে গেলে, তা কোলেস্টেরলের সঙ্গে মিশে ‘লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ বা এলডিএল হয়ে যায়। তখনই কোলেস্টেরল শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকর হয়ে যায়। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যদি অস্বাস্থ্যকর ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হয়ে যায় এবং কোনও রকম শরীরচর্চা করা না হয়, তাহলে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটা বেড়ে যেতে পারে।

কিভাবে জানা যাবে শরীরে এর মাত্রা বেড়েছে?
কোলেস্টেরলের মাত্রা যতক্ষণ না মারাত্মক বেড়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ শরীরে কোনও রকম লক্ষণই দেখা দেয় না। তাই নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করিয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রার ওপর নজর রাখা নেহায়েত প্রয়োজন। কোলেস্টেরল খুব বেড়ে গেলে পায়ের টেন্ডন লিগামেন্টগুলোতে প্রভাব পড়ে। পায়ের ধমনীগুলো সরু হয়ে গেলে পায়ের নিচের অংশ অনেকটা অক্সিজেন-সহ রক্ত পৌঁছতে পারে না। তাতে পা ভারী হয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ে সহজেই। পায়ের অসম্ভব যন্ত্রণা হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। উরু বা পায়ের হাঁটুর নীচে পিছনের দিকে ব্যথা হতে পারে। হাঁটার সময়েই এই ধরনের ব্যথা বাড়ে। অল্প দূরত্ব হাঁটলেও এই ব্যথা হতে পারে। তাই এই লক্ষণগুলো দেখলেই সাবধান হওয়া প্রয়োজন।

ঘুমের মধ্যে পায়ের পাতায় বা আঙুলে হঠাৎ টান ধরা যাওয়াও উচ্চ কোলেস্টেরলের ইঙ্গিত বহন করে। রাতে এই ধরনের সমস্যা বেশি হয়। পা নিচের দিকে ঝুলিয়ে রাখলে রক্ত চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হতে পারে। তাতে পায়ের টান ধরার যন্ত্রণা কমতে পারে।

রক্ত চলাচল স্বাভাবিক না হলে পায়ের আঙুলের রঙেও অনেকক্ষেত্রে পরিবর্তন হতে পারে। পায়ের নখের রং বদলে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আমেরিকা পরাজিত হয়ে আফগানিস্তান থেকে পালিয়েছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১, ০৩:০৮
আমেরিকা পরাজিত হয়ে আফগানিস্তান থেকে পালিয়েছে

ফাইল ছবি

আমেরিকা ২০ বছর ধরে যুদ্ধ করে পরাজিত হয়ে আফগানিস্তান থেকে পালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির একজন কর্মকর্তা।

আফগানিস্তানের দ্বিতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সারওয়ার দানিশের প্রেস সচিব মোহাম্মদ হেদায়েত শনিবার কাবুলে এক বক্তব্যে এই মন্তব্য করেন। খবর তাসনিম নিউজের।

আফগানিস্তানে দুই দশক ধরে মার্কিন সেনা মোতায়েন রাখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমেরিকা যেসব স্লোগান দিয়ে আফগানিস্তানে সেনা মোতায়েন করেছিল তার একটিও বাস্তবায়িত করেনি।

মোহাম্মদ হেদায়েত বলেন, আমেরিকা ২০ বছর পর যা রেখে গেছে তা নিশ্চিতভাবে শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নয়; বরং এখন আফগানিস্তানে যুদ্ধ ও সহিংসতা আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে।

২০০১ সালের শেষের দিকে ইঙ্গো-মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালিয়ে তৎকালীন তালেবান সরকারের পতন ঘটায় এবং দেশটিতে একরকম বিশৃংখলা সৃষ্টি করে।

আমেরিকা ঘোষণা করে, আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে আফগানিস্তানে সেনা মোতায়েন করেছে। কিন্তু ২০ বছরে এসব লক্ষ্যের একটিও অর্জন করতে পারেনি আমেরিকা।

মার্কিন সরকার ঘোষণা করেছে, চলতি বছরের ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে আমেরিকার সকল সৈন্য সরিয়ে নেবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ