a আফগানিস্তান ত্যাগ করলো অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন ও স্পেন
ঢাকা বুধবার, ২ পৌষ ১৪৩২, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আফগানিস্তান ত্যাগ করলো অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন ও স্পেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ২৭ আগষ্ট, ২০২১, ০৬:২০
আফগানিস্তান ত্যাগ করলো অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন ও স্পেন

ফাইল ছবি

আফগানিস্তান থেকে বিদেশি বাহিনী প্রত্যাহারের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১ আগস্ট। এর আগেই দেশটি থেকে প্রত্যাহার প্রক্রিয়া সমাপ্তির ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন ও স্পেন। অন্যান্য দেশগুলোও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের বাহিনী সরিয়ে নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স, এএফপি ও সিএনএন।

বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) রাতে কাবুল থেকে যাত্রীদের নিয়ে নিউজিল্যান্ডের সর্বশেষ ফ্লাইটটি ছেড়ে গিয়েছে। আফগানিস্তানে তাদের আর কোনো নাগরিক নেই বলে জানানো হয়। তবে কাবুলে আরও কয়েকজন রয়ে গেছেন বলে জানা গেছে। তাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে কিউই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন জানিয়েছেন, আফগানিস্তানে তারা আর কোনো বিমান পাঠাবে না।

আজ শুক্রবার প্রত্যাহার কার্যক্রম সমাপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিটার ডাটন। তিনি বলেন, কাবুল থেকে চার হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে তারা। এ জন্য অস্ট্রেলিয়ান সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

শুক্রবার সুইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এন লিন্ডে জানিয়েছেন, কাবুল থেকে প্রত্যাহার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এক হাজার ১০০ মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে আনা হয়েছে।

আজ সকালে স্পেনের সর্বশেষ দু'টি ফ্লাইটও কাবুল থেকে ছেড়ে গিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আফগান ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া সমাপ্তির ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রুশ সৈন্যরা সেভেরোদোনেৎস্ক শহরে ঢুকে পড়েছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ৩০ মে, ২০২২, ০৩:৩৮
রুশ সৈন্যরা সেভেরোদোনেৎস্ক শহরে ঢুকে পড়েছে

ফাইল ছবি

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় লুহানস্কের বড় শহর সেভেরোদোনেৎস্ক শহরে গভীরে ঢুকে পড়েছে। আজ সোমবার লুহানস্কের আঞ্চলিক গভর্নর সেরহি গাইদাই এ কথা জানিয়েছেন। দনবাসের লুহানস্ক অঞ্চলের সেভেরোদোনেৎস্কই সবচেয়ে বড় শহর, যার কিছু অংশ এখনো কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে। সম্প্রতি এই শহরে হামলা জোরদার করে রুশ বাহিনী। খবর রয়টার্স ও আল-জাজিরার।

রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গাইদাই বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের জন্য হতাশার খবর রয়েছে, শত্রুরা শহরের ভেতরে ঢুকে পড়ছে।’

গভর্নর গাইদাই বলেন, পার্শ্ববর্তী লিসিচানস্ক শহর এখনো ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণে। দুই শহরের মধ্যকার মূল সড়কে গোলাবর্ষণ করা হচ্ছে। তবে সড়কটি এখনো বন্ধ হয়ে যায়নি। গাইদাই আরও বলেন, সেভেরোদোনেৎস্কে গ্যাস ও পানি নেই। এই পরিষেবা চালুর কোনো সম্ভাবনাও দেখছি না। লুহানস্ক অঞ্চলের ১০ লাখ মানুষকে পানি সরবরাহ করা যাচ্ছে না।

এর আগে গাইদাই বলেছিলেন, সেভেরোদোনেৎস্কের উপকণ্ঠে প্রবেশ করা রুশ সেনাদের গোলাবর্ষণে দুই বেসামরিক নাগরিক নিহত হন, আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।

গাইদাই বলেন, সব ধরনের অস্ত্র ও বিমান হামলার সহায়তা নিয়ে রুশ সৈন্যরা শহরে হামলা চালাচ্ছে। শহরের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে তাঁরা ঢুকে পড়েছে। তীব্র লড়াই চলছে। ইউক্রেনীয়দের জন্য এটা এক কঠিন পরিস্থিতি।

গাইদাই বলেন, রুশ বাহিনী একই কৌশল বারবার প্রয়োগ করছে। তারা তিন, চার, পাঁচ ঘণ্টা ধরে টানা গোলাবর্ষণ করে। এরপর হামলা চালায়। কোথাও হামলাকারীরা মারা যায়। তখন গোলাবর্ষণের পর আবারও হামলা চালায়। সাফল্য না পাওয়া পর্যন্ত এই কৌশল চালিয়ে যাচ্ছে তারা।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। কিয়েভ দখলে ব্যর্থ হয়ে তারা দনবাস অঞ্চল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার ওপর জোর দেয়। ওই এলাকার বড় অংশ আগে থেকেই রুশ–সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখলে ছিল।

রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, দনবাসের ‘স্বাধীনতাই’ এখন তাদের ‘শর্তহীন অগ্রাধিকার’। ইউক্রেনে হামলা শুরুর আগমুহূর্তে রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ঘোষিত দনবাস অঞ্চলের লুহানস্ক ও দোনেৎস্ককে ‘স্বাধীন’ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয় মস্কো। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

মধ্যপ্রাচ্যে ভয়ঙ্কর সামরিক শক্তির অধিকারী ইরান: মার্কিন জেনারেল


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
সোমবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২১, ১১:২২
মধ্যপ্রাচ্যে ভয়ঙ্কর সামরিক শক্তির অধিকারী ইরান: মার্কিন জেনারেল

ফাইল ছবি

মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের প্রধান জেনারেল কেনেথ ম্যাকেঞ্জি বলেছেন, বর্তমানে ইরান মধ্যপ্রাচ্যের ভয়ঙ্কর সামরিক শক্তির অধিকারী এবং তাদের ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী মধ্যপ্রাচ্যের 
অন্যান্য দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী।

মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের আর্মড সার্ভিস কমিটির শুনানিতে ইরানের সামরিক শক্তি সম্পর্কে এই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন জেনারেল ম্যাকেঞ্জি।

তিনি আরও বলেছেন, ইরান ব্যাপকভাবে ড্রোন ব্যবহার করছে, যা কোরিয়া যুদ্ধের পর এই প্রথম আকাশ শক্তিতে আমেরিকা পূর্ণ কর্তৃত্ব হারিয়েছে।
 
গত বছর ইরাকে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ব্যাপকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইরান। সেই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে সক্ষম হয়নি মার্কিন বাহিনী। এছাড়া, ইরানের আকাশসীমায় আমেরিকার যে কোনো ড্রোন প্রবেশ করা মাত্র তা ভূপাতিত কিংবা অক্ষত অবস্থায় নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে ইরানি সামরিক বিশেষজ্ঞরা।

ইরান সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামরিক শক্তিতে বিরাট অগ্রগতি লাভ করেছে। তবে ইরান সবসময় এসব সামরিক শক্তি বিস্তারে বলে আসছে-তাদের এসব সামরিক শক্তি নিতান্তই আত্মরক্ষামূলক এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর জন্য তা কখনো হুমকি নয়। সূত্র: পার্সটুডে ও আল আরাবিয়া নিউজ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক