a আবারও ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হলেন আহমেদিনেজাদ
ঢাকা মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আবারও ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হলেন আহমেদিনেজাদ


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ১৩ মে, ২০২১, ১১:০৮
আবারও ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হলেন আহমেদিনেজাদ

ফাইল ছবি

পরবর্তী ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুনরায় ভোটে দাঁড়িয়েছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ড.মাহমুদ আহমেদিনেজাদ। গতকাল ১২ মে বুধবার ভোটের প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন করেন তিনি। বিপুলসংখ্যক জনসমর্থন নিয়ে ইরানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন সাবেক এ প্রেসিডেন্ট।

তিনি নিজের নামের রেজিস্টার্ড সম্পন্ন করে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। 

২০০৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৮ বছর ইরানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন ড. আহমাদিনেজাদ। ২০১৭ সালের নির্বাচনে পুনরায়  প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন কিন্তু সে সময় ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনীর অধীনে থাকা পরিষদ তাকে যোগ্য বলে বিবেচিত না করায় নির্বাচন করতে পারেননি। এবার তিনি আশাবাদী, তিনি যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে মানুষের পাশে থেকে জনকল্যাণমূলক কাজে অংশ নিতে পারবেন ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপ সত্যিই ঐক্যবদ্ধ?


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ২৫ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ১১:০০
রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপ সত্যিই ঐক্যবদ্ধ

ফাইল ছবি

বছর তিনেক আগে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোকে 'মৃতপ্রায়' বলে মন্তব্য করেছিলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। ওই সময় দ্য ইকোনমিস্ট সাময়িকীকে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ইউরোপ নিজের নিরাপত্তার জন্য আর ন্যাটোর ওপর নির্ভর করে না। তার এ মন্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে হইচই পড়ে গিয়েছিল।

এরপর একে একে বেশকিছু বৈশ্বিক সংকট দেখা দেয়। এর মধ্যে আছে- করোনা মহামারি, ইউক্রেন যুদ্ধ ও জ্বালানি সংকট।

বিশেষ করে এক বছর আগে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে রুশ জ্বালানির ওপর যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের নিষেধাজ্ঞার কারণে ইউরোপে জ্বালানি সংকট দেখা দেয়। মহাদেশটি এ সংকট মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে দ্রুত ঝুঁকে পড়ে। কিন্তু নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়ে মৌলিক প্রশ্নে ইউরোপ এখনো দ্বিধা-বিভক্ত।

হেলেনিক ফাউন্ডেশন ফর ইউরোপিয়ান অ্যান্ড ফরেন পলিসির পরিচালক জর্জ পাগুলাতোস আলজাজিরাকে বলেন, 'আমি মনে করি, ইউরোপের ঐক্য দুর্বল হয়ে গেছে। ফ্রান্স ও জার্মানির সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘির ইতালি মিলে তাদের পররাষ্ট্রনীতি ঠিক করতেন। তারা ইউরোপের একতা তৈরিতে চালকের ভূমিকা পালন করেছিলেন।'

কিন্তু গত জুলাইয়ে আস্থা ভোটে হেরে যান দ্রাঘি। তার পরিবর্তে ক্ষমতায় আসেন চরম ডানপন্থি ও জর্জিয়া মেলোনি।

গত এপ্রিলের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ফ্রান্সে ম্যাক্রোঁবিরোধীরা জয়লাভ করেন। ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা দিতে অনীহা প্রকাশ করায় জার্মানিকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে।

জর্জ পাগুলাতোস মনে করেন, ইউরোপের মনোবল এর কেন্দ্র থেকে সরে মহাদেশের উত্তরপূর্বাঞ্চলে সরে গেছে। সেখানকার দেশগুলো চায় যেকোনো মূল্যে ইউক্রেন জয়ী হোক এবং রাশিয়া পরাজিত হোক।

ফিনিশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের রিসার্চ ফেলো মিনা অলান্দার আলজাজিরাকে বলেন, 'বাল্টিক, নর্ডিক ও মধ্য ইউরোপের দেশগুলো এখন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয়ে আগের চেয়ে বেশি ন্যাটোমুখী। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য তাদের গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা অংশীদার। ফ্রান্স ও জার্মানি এ বিষয়ে নীরব।'

গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পোল্যান্ডে এসে সেই দেশের প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদাকে আশ্বস্ত করে বলেছেন, 'বৈশ্বিক শৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষমতা আমেরিকার আছে।'

প্রতিবেদন অনুসারে, ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের পর থেকে পূর্ব ইউরোপের সদস্য দেশগুলোতে সেনা সংখ্যা ৪ গুণ বাড়িয়েছে। পাশাপাশি আরও ৩ লাখ সেনাকে প্রস্তুত রাখার ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।

তবে ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ইউরোপ নিজেদের প্রতিরক্ষা নিয়ে একতা দেখাতে পারেনি বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) হাইরিপ্রেজেন্টেটিভ জোসেফ বোরেল বলেছিলেন, 'যারা আমাদের হুমকি দেয় তাদের ওপর চাপ সৃষ্টির ক্ষমতা আমরা রাখি। আমরা শক্তিশালী হচ্ছি।'

তবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সর্বসম্মতভাবে নিষেধাজ্ঞা দিতে ইইউকে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল। এমনকি ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা পাঠনোর বিষয়েও এই মহাদেশীয় জোটে বিভেদ দেখা গেছে।

গত জানুয়ারিতে জরিপ সংস্থা ইউরোস্কোপিয়া জানিয়েছে, অস্ট্রিয়ায় ৬৪ শতাংশ, জার্মানির ৬০ শতাংশ, গ্রিসের ৫৪ শতাংশ, ইতালি ও স্পেনের ৫০ শতাংশ মানুষ ভূমির বিনিময়ে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তিতে পৌঁছানোর পক্ষে মত দিয়েছেন। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

একটি জাতিকে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে পরিচালিত করতে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা অপরিহার্য


কর্নেল(অব.)আকরাম, অধ্যাপক ও কলাম লেখক
রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫, ১২:৪৭
 একটি জাতিকে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে পরিচালিত করতে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা অপরিহার্য

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: সমাজে যে কোনো ধরনের নেতৃত্বের জন্য প্রজ্ঞাই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। একটি জাতিকে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে পরিচালিত করতে রাজনৈতিক নেতাদের অবশ্যই প্রজ্ঞার গুণাবলী থাকতে হবে। প্রজ্ঞাবিহীন রাজনৈতিক নেতা কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন করতে পারে না; বরং জনগণের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করে। একটি সমাজ কেবল তখনই সমৃদ্ধি লাভ করতে পারে যখন তা সুশাসিত ও প্রাজ্ঞ নেতৃত্ব দ্বারা পরিচালিত হয়।

ইতিহাসে এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে যেখানে একজন গতিশীল নেতার নেতৃত্বে একটি দেশ দ্রুত উন্নতি লাভ করেছে। সাম্প্রতিক ইতিহাসে মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ তার একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। বর্তমান বিশ্বে তুরস্কের এরদোয়ান আরেকজন প্রাজ্ঞ নেতৃত্বের দৃষ্টান্ত। বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর উন্নয়নে নেতার রাজনৈতিক প্রজ্ঞাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়।

দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, এখানে অনেক মুসলিম নেতা তাদের প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বের মাধ্যমে জনগণের কল্যাণে কাজ করেছেন। ব্রিটিশ ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহ আবির্ভূত হয়েছিলেন এবং প্রজ্ঞাবান নেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছিলেন। মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার এক উজ্জ্বল প্রমাণ।

মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে সর্বাধিক সফল রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যিনি ভারতের মুসলিমদের জন্য একটি নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। পাকিস্তানের জন্ম তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার ফলেই সম্ভব হয়েছিল।

বাঙলার আরেক রাজনৈতিক মেধাবী ছিলেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, যিনি কলকাতার মুসলিম মধ্যবিত্ত সমাজের উত্থানে অসাধারণ অবদান রেখেছিলেন। খাজা নাজিমুদ্দিন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মহান উদাহরণ, যারা পাকিস্তান গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
বাংলাদেশের জনগণ প্রথমবার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় পেয়েছিল মেজর জিয়ার মাধ্যমে, যিনি সঠিক সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পুরো জাতিকে অনিশ্চয়তা ও উদ্বেগ থেকে মুক্ত করেছিলেন। যদিও শেখ মুজিব বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থানের জন্য ভূমি প্রস্তুত করেছিলেন, তবে যুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে নেতৃত্ব প্রদানে ব্যর্থ হন। তার এই ভূমিকা পরবর্তীতে রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম দেয়। দেশ পরিচালনায়ও তিনি রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার অভাবে ব্যর্থ হন। বাকশাল গঠন শেখ মুজিবের একটি বড় রাজনৈতিক ভুল হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এর ফলে তার জীবনও ঝরে যায়।

অন্যদিকে, জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের এক দূরদর্শী নেতা, যিনি একটি আধুনিক ও স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন, যেখানে বহিরাগত হুমকি থেকে মুক্তি ছিল। তার গৃহীত সংস্কার কর্মসূচি তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার প্রমাণ। 'বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ' ধারণার প্রবর্তন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠা তার প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বের ফল। গত পাঁচ দশকের ইতিহাসে জিয়াউর রহমানকেই বাংলাদেশের একমাত্র দূরদর্শী নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

জেনারেল এরশাদ নিজেকে দেশ গড়ার একজন কর্মী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারতেন, কিন্তু রাজনৈতিক প্রজ্ঞার অভাবে তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রথমবারের মতো ভণ্ডামির দ্বার খুলে দেন। এরশাদের পতনের পর বিএনপি বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতা প্রদর্শন করে। তবে বিএনপির কিছু রাজনৈতিক ভুলের কারণে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। এরপর খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আবার কাজ করে এবং বিএনপি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসে।

কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপির রাজনৈতিক ভুলভ্রান্তি বড় বিপর্যয়ে পরিণত হয় এবং তারাই এর শিকার হয়। পরবর্তী রাজনৈতিক পরিবেশ দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় এবং গত পনেরো বছর ধরে শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট শাসনামলে বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়ে।

বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা এই ফ্যাসিস্ট শাসনের চরম নির্যাতনের শিকার হন। হেফাজতসহ অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোকেও কঠোর দমন-পীড়নের সম্মুখীন হতে হয়। বাংলাদেশের জনগণ পরিবর্তনের সকল আশা হারিয়ে ফেলেছিল, কিন্তু হঠাৎ করে আল্লাহর কৃপায় একটি বিপ্লবের মাধ্যমে, যা বিপুল প্রাণহানি ও অপরিসীম কষ্টের বিনিময়ে এসেছিল, তারা আশার আলো দেখতে পায়।

ড. ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সফলতা অর্জন করেছে এবং ড. ইউনুস দায়িত্ব পালনে যোগ্য বলেই প্রতীয়মান হয়েছেন। তবে সমস্যা রয়েছে বিপ্লবের অংশীদারদের মধ্যে, যারা দেশের সংকটময় মুহূর্তে নিজেদের দায়িত্ব ভুলে ক্ষমতার জন্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছে।

দেশ অবশ্যই একটি রাজনৈতিক দলের দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত এবং এটি এখন বিএনপির পালা। জনগণ প্রত্যাশা করে বিএনপির নেতৃত্ব এমন পরিপক্কতা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা প্রদর্শন করবে, যা অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত হুমকির মুখে দেশকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে।

বাংলাদেশের জনগণ ঐতিহাসিকভাবে স্বাধীনতাপ্রেমী এবং যারা জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাবে, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে কখনও দ্বিধা করবে না। বাংলাদেশের জন্য যারা রাজনীতি করছেন, তাদের সবার এই বাস্তবতা মনে রাখা উচিত।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক