a ইরাক এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র কিনবে রাশিয়া থেকে
ঢাকা শনিবার, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২, ১২ জুলাই, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ইরাক এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র কিনবে রাশিয়া থেকে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৮:২১
ইরাক এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র কিনবে রাশিয়া থেকে

ফাইল ছবি

ইরাকের একজন সিনিয়র সংসদ সদস্য জানিয়েছেন, রাশিয়া থেকে এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনার চিন্তা করছে বাগদাদ। দেশের সামরিক বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও শত্রুর আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করতে এই পদক্ষেপ নেয়া হবে।

ইরাকের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক সংসদীয় কমিটির প্রধান রিদা আল-হায়দারের  বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, বিমান বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল শিহাব জাহিদ আলীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল সম্প্রতি মস্কো সফর করেছে এবং এ সফরে রুশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। 

এ বিষয়ে চুক্তি করতে কিছু সময় লাগতে পারে বলে তিনি জানান। তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি।

রিদা হায়দার বলেন, বাগদাদ এরইমধ্যে মস্কোর সঙ্গে বেশ কিছু চুক্তি করেছে যার আওতায় রাশিয়া ইরাকের আর্মার্ড ব্রিগেডকে আধুনিকায়ন করবে। তিনি আরও বলেন, ইরাকি সেনাদের রুশ সামরিক সরঞ্জাম বিশেষ করে ট্যাংক ও আর্মার্ড ভেহিক্যাল ব্যবহারের পুরনো অভিজ্ঞতা রয়েছে। সূত্র : পার্সটুডে 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইরান-আইএইএ চুক্তি করতে যাচ্ছে পারমাণবিক সংকট এড়াতে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১১:৪৭
ইরান-আইএইএ চুক্তি করতে যাচ্ছে পারমাণবিক সংকট এড়াতে

ফাইল ছবি

পারমাণবিক সংকট এড়াতেই একটি চুক্তিতে পৌঁছেছেন জাতিসংঘের সংস্থা আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) প্রধান এবং ইরানের পারমাণবিক প্রধান। 

আশা করা হচ্ছে ২০১৫ সালে পি ফাইভ প্লাস ওয়ানের সঙ্গে ইরানের করা পারমাণবিক চুক্তির পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে এই চুক্তি সহায়তা করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে করা পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে গিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আবার সেই চুক্তিতে ফেরার উদ্যোগ নিয়েছেন।

আইএইএ এর মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি শনিবার তেহরানে পৌঁছান। স্থানীয় সময় রবিবার( ১২ সেপ্টেম্বর) সকালে তিনি ইরানের আণবিক শক্তি সংগঠনের প্রধান মোহাম্মদ ইসলামির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে ইসলামি বলেন, ‘বিশ্বাস স্থাপনে আমাদের কাছে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ আইএইএও সেই বিষয়গুলোর উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।’

আইএইএ এবং ইরান দুই পক্ষই এই আলোচনাকে ‘গঠনমূলক’ বলে উল্লেখ করেছেন। উভয় পক্ষই এই আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সম্মত হয়েছে। চলতি মাসের শেষের দিকে ভিয়েনায় আইএইএ এর সাধারণ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে ইরানের সঙ্গে সাইডলাইন বৈঠক করবে আইএইএ। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পেঁয়াজের বাজার আবারও অস্থির


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ২১ আগষ্ট, ২০২৩, ১০:২০
পেঁয়াজের বাজার আবারও অস্থির

ফাইল ছবি

ভারতের বর্ধিত শুল্কারোপের পেঁয়াজ দেশে আসার আগেই ব্যবসায়ীরা মূল্য বাড়িয়ে অস্থির করে তুলেছে বাজার। গত দু’দিনে আমদানি পর্যায়ে ১০ টাকা এবং খুচরায় কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত এর মূল্য বাড়ানো হয়। অতিমুনাফার লোভে অসাধু ব্যবসায়ীরা কাজটি করেছে।

স্থলবন্দরগুলোর কাস্টমসের তথ্য মতে, ভারতের রফতানি শুল্ক বাড়ানোর কোনো পেঁয়াজ এখন পর্যন্ত দেশে প্রবেশ করেনি। মূল্য বৃদ্ধির পরিস্থিতি সামাল দিতে দিনাজপুরে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

অপর দিকে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, চীন, জাপান, ইরান, মিসর ও তুরস্কসহ যে কোনো দেশ থেকে পেঁয়াজ আনতে চাইলে আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে। সোমবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে আলাপ করেছি। তারা বলেছে আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ আগস্ট শনিবার ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্কারোপ করেছে ভারত। অভ্যন্তরীণ বাজারে ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ন্ত্রণে একটি ব্যবস্থা হিসাবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই সংবাদের পরপর বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দামে অস্থিরতা দেখা দেয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে পেঁয়াজের মূল্য দাঁড়িয়েছে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা কেজি। বেনাপোলের আমদানিকারক জান্নাত এন্টারপ্রাইজের মালিক আল মামুন গণমাধ্যমকে জানায়, সবশেষ ভারত থেকে ৩৮ থেকে ৪৬ টাকায় পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। বর্ধিত শুল্কারোপের পর পেঁয়াজ আমদানি করলে তার মূল্য পড়বে কেজি প্রতি ৫৩ থেকে ৬৫ টাকা পর্যন্ত। অথচ পুরোনো আমদানিকৃত পেঁয়াজই বিক্রি হচ্ছে শতটাকা কেজি।

প্রশ্ন উঠেছে বাজার মনিটরিং দুর্বল ব্যবস্থা নিয়েও। এ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, মনিটরিং দুর্বল না। আসলে খোলা বাজার অর্থনীতি। সেখানে বাজার কতটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কাজেই ইচ্ছা করলেই বাজার মনিটরিং করে নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না। বিষয়টি নির্ভর করছে চাহিদা ও সরবরাহের ওপর। আমরা কেন সিন্ডিকেট ভাঙতে পারছি না। আসলে সিন্ডিকেট ভাঙা অনেক কঠিন। তবে পেঁয়াজ সেলফলাইফ বাড়াতে পারলে ভবিষ্যতে এ নিয়ে সমস্যা থাকবে না।

রাজধানীর পাইকারি আড়ত শ্যাম বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা। যা দুই দিন আগে ৬০-৬৫ টাকা ছিল। বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬৫ টাকা, যা আগে ৪৫-৫৫ টাকা ছিল।

রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা। আর পাড়া-মহল্লার দোকানে ১০০ টাকা। গত দুই দিন আগেও ৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।  সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক