a
ফাইল ছবি
পবিত্র জেরুজালেম আল-কুদস শহরে বিতর্কিত প্যারেড অনুষ্ঠান বাতিল করেছে ইসরায়েলের উগ্র-ডানপন্থি গোষ্ঠী। মূলত ফিলিস্তিনির ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হুমকির মুখে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইহুদিবাদী দেশটি।
জানা গেছে, উগ্র ডানপন্থিরা আগামী বৃহস্পতিবার কথিত পাতাকা মিছিল বের করার পরিকল্পনা করেছিল। গতকাল সোমবার ইসরায়েলি পুলিশ হামাসের হামলার ভয়ে তা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে।
এর আগে, হামাসের অন্যতম শীর্ষ নেতা খলিল হাইয়্যা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, পবিত্র আল-কুদস শহরে এ ধরনের পাতাকা মিছিল বা প্যারেড নতুন সংঘাত শুরু হতে পারে। এই হুমকির পরেই ইসরায়েলের যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ পতাকা মিছিল করার অনুমতি স্থগিত করার কথা জানান। সূত্র: পার্সটুডে
প্রতিকী ছবি
ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ানোয় পবিত্র নগরী জেরুজালেমে এক মুসলিম কিশোরকে গাড়িচাপা দিয়েছে ইসরাইলের পুলিশ। গতকাল রবিবার (৩১ মে) সন্ধ্যায় আল-আকসা মসজিদের দক্ষিণে সিলওয়ান জেলার একটি রাস্তায় শিশুর ওপর ওই বর্বর হামলা চালায় ইসরাইলি বাহিনী।
জাওয়াদ আব্বাসি (১৫) নামে ওই ফিলিস্তিনি কিশোর তার বাইসাইকেলে নিজ দেশের পতাকা উড়িয়ে রুটি কিনতে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। খবর আরব নিউজের।
রাস আলমন্ড নামে এলাকায় আসার পর দখলদার ইসরাইলি পুলিশ ওই ফিলিস্তিনি কিশোরকে গাড়ি নিয়ে ধাওয়া করে।
একপর্যায়ে ইসরাইলি পুলিশ তার ওপর গাড়ি তুলে দিতে গেলে গাড়ির ধাক্কায় সাইকেল থেকে পড়ে হাত, পা ও মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। ইসরাইলি পুলিশের এ বর্বরোচিত হামলার ঘটনা সোস্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
সেখানে ইসরাইল পুলিশকে বলতে শোনা যায়, ফিলিস্তিনি পতাকা ওড়ানোর দায়ে তাকে গাড়িচাপা দেওয়া হয়েছে।
ফাইল ছবি
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সংগঠন গড়ে না তুললে আন্দোলন কিভাবে হবে? আমরা শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিকতায় চলে গেছি, আমরা দোয়া করছি, মিলাদ করছি, স্মরণ সভা করছি। সরকার পরিবর্তন করতে হলে, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে সরাতে হলে তো প্রধান যে দুইটা শক্তি দরকার। একটা হচ্ছে ছাত্র সংগঠন, আরেকটি শ্রমিক সংগঠন।
তিনি বলেন, ‘সেই সংগঠন তো আমরা সেভাবে গড়ে তুলতে পারছি না। সেটা তো আমাদের ব্যর্থতা। সেই কারণে আমি অনুরোধ করবো আসুন আমরা সবাই পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করি, কথা বলি কিভাবে সংগঠনগুলোকে আবার গড়ে তোলা যায় সেই চেষ্টা করি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের এক ভার্চুয়াল আলোচনায় এ দাবি জানান তিনি। ফখরুল বলেন, ‘এই করোনাকালে অবশ্যই শ্রমিকদেরকে সাবসিডি দিতে হবে। প্রত্যেক শ্রমিক নেতা, শ্রমিক কর্মী ভাই যারা আছেন তাদেরকে অবশ্যই সরকারের তরফ থেকে ত্রাণ সহযোগিতা করতে হবে। এই মুহুর্তে এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় দাবি।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের দলের অনেক কষ্ট, অনেক দুঃসময়। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি। আমাদের প্রধান যিনি আমাদের নেতৃত্ব দেন যার কথায় আমরা অনুপ্রাণিত হই, আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি সেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিন বছর ধরে আজকে কারাগারে। এটা ভাবা যায় না কল্পনা করা যায় না।’ সূত্র:বিডিপ্রতিদিন