a
ফাইল ছবি
ভারতে করোনায় (কোভিড-১৯) আক্রান্তে মারা যাওয়া এক ব্যক্তির লাশ সেতুর ওপর থেকে নদীতে ফেলে দেওয়ার চেষ্টার মর্মান্তিক দৃশ্য এক ভিডিওতে দেখা গেছে।
আজ রবিবার দেশটির গণমাধ্যম এনডিটিভি অনলাইনে এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
গত ২৮ মে শুক্রবার ভারতের উত্তর প্রদেশের বলরামপুর জেলায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটতে দেখা যায়। নদীর ওপরে থাকা সেতু দিয়ে গাড়িতে করে যাওয়ার সময় কয়েকজন পুরো ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দি করেন। তাদের করা ভিডিওটি অনলাইনে এলে কিছুক্ষণের মধ্যেই তা ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
ভিডিওতে দেখা যায়, নদীতে ফেলার জন্য দুই ব্যক্তি মরদেহটি সেতুর রেলিংয়ে তুলছেন। দুই ব্যক্তির মধ্যে একজনের পরনে পিপিই। রেলিংয়ের ওপর তোলার পর পিপিই পরা ব্যক্তি মরদেহটি ব্যাগ থেকে বের করার চেষ্টা করছিলেন।
মরদেহটি করোনায় মৃত এক ব্যক্তির বলে নিশ্চিত করেছেন বলরামপুরের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। তার স্বজনেরা লাশটি নদীতে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। পরে লাশটি উদ্ধার করে স্বজনদের কাছে ফেরত দেওয়া হয়। এ ঘটনায় স্বজনদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভিডিও লিংক: www.youtube.com/watch?v=q3-g0ROtBG8&t=8s
ফাইল ছবি
বিশ্বের ধনী দেশগুলোর স্বার্থপরভাবে ভ্যাকসিন সরবরাহ নিয়ন্ত্রণকে অনৈতিক এবং অন্যায্য বলেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, দরিদ্র দেশগুলোকে ভ্যাকসিন লাভের সুযোগ না দেয়ায় মহামারির বিরুদ্ধে দেশগুলো সুরক্ষা হ্রাস পাওয়ার ঝুঁকিতেই থাকছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, প্রত্যেক দেশে জনসংখ্যার ৪০ শতাংশের বেশী লোককে টিকাদান করতে হবে। কিন্তু কোভিড-১৯ সংকট কাটাতে কাজ খুব কম হয়েছে। ধনী দেশগুলোকে এসব দরিদ্র দেশে ভ্যাকসিন পৌঁছানোর সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
হু চলতি বছরের সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রতিটি দেশের ১০ শতাংশ লোককে ভ্যাকসিন প্রদান সম্পন্ন করার লক্ষ্য ঘোষণা করেছিল, তবে ৫৬ টি দেশে এই লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। হু প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসিস বলেন, এ ক্ষেত্রে এসব দেশের নিজেদের কোন দোষ ছিল না।
সংস্থা বলেছে, প্রতিমাসে ১.৫ বিলিয়ন ভ্যাকসিন তৈরি করা হচ্ছে, অথচ এক সপ্তাহের কম সময়ের উৎপাদন দিয়ে এই ১০ শতাংশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যেতো।
হু প্রধান টেড্রোসের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, “ভ্যাকসিন সরবরাহে বৈষম্য কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলায় প্রতিবন্ধক হয়ে রয়েছে।”
ফাইল ছবি
করোনা ভাইরাসের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) অধিভুক্ত সরকারি সাতটি টেক্সটাইল ইঞ্জিািনয়ারিং কলেজের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) ভর্তি কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির আহবায়ক মো. নুরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির ৩য় সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক করোনা ভাইরাস সংক্রমণ সংক্রান্ত বিষয় বিবেচনা করে বস্ত্র অধিদপ্তরের অধীন সাতটি সরকারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলজের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হলো। আগামী ৩ সেপ্টেম্বর ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে না।
এতে আরও বলা হয়, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, টার্ম-১ ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরবর্তীতে জানানো হবে। ভর্তি পরীক্ষার অন্যান্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে।