a
সংগৃহীত ছবি
সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ আফ্রিনে শুক্রবার পর্যন্ত ৬৮টি গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সিরিয়ার ওই এলাকাটি ওয়াইপিজি নামে কুুর্দি যুদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। তবে, এখানে গণহত্যার কথা অস্বীকার করেছে কুর্দিরা। খবর আরব নিউজের।
এদিকে, ২০১৮ সাল থেকে আফ্রিনে সিরীয় সরকারের পাশাপাশি 'অপারেশন অলিভ ব্রাঞ্চ' নামে কুর্দিদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান পরিচালনা করে আসছে তুরস্ক।
তুরস্ক বৃহস্পতিবার জানায়, আফ্রিনে যেসব গণকবর পাওয়া যাচ্ছে এ জন্য ওয়াইপিজির (কুর্দি) সন্ত্রাসীরাই দায়ী।
আফ্রিনের পাশে অবস্থিত তুরস্কের হাতায় প্রদেশের গভর্নর রাহমি দোগান বলেছেন, সেখানে তুর্কি ও সিরীয় সেনারা অভিযান চালানোর আগে কুর্দি সন্ত্রাসীরা ওই গণহত্যা চালিয়েছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোতে আফ্রিনের গণকবরের ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়।
ফাইল ছবি
ফিলিস্তিনের গাজায় কয়েক দিন ধরে চলমান অবরোধ এবং বিরামহীন ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। তিনি বলেন, যুদ্ধেরও একধরনের নৈতিকতা রয়েছে। এসব ধ্বংসযজ্ঞ যুদ্ধের নৈতিকতা বিরোধী।
গতকাল বুধবার পার্লামেন্টে ক্ষমতাসীন একে পার্টির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার সময় এরদোয়ান ইসরায়েলের প্রতি এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন, প্রতিটি যুদ্ধের নীতি-নৈতিকতা আছে। সপ্তাহজুড়ে গাজায় যা চলছে, তাতে নৈতিকতার মারাত্মক লঙ্ঘন।
অবরুদ্ধ গাজায় বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া এবং বেসামরিক স্থাপনা ধ্বংসের প্রসঙ্গ টেনে এরদোয়ান বলেন, ‘মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণে বাধা দেওয়া ও বেসামরিক মানুষজনের ঘরবাড়িতে বোমা হামলা করা যুদ্ধের লজ্জাজনক কৌশল। এটা যুদ্ধ নয়, এটা একটি ধ্বংসযজ্ঞ।’
এরদোয়ান আরও বলেন, ‘ইসরায়েলের ভূখণ্ডে বেসামরিক মানুষজনকে হত্যা করায়, প্রকাশ্যে সমালোচনা করি আমরা। সেই সঙ্গে গাজার নিরীহ মানুষজনের ওপর চালানো ধ্বংসযজ্ঞ ও বিরামহীন বোমাবর্ষণের মাধ্যমে হত্যার ঘটনাকেও সমর্থন করা যায় না।’
ইসরায়েলের সঙ্গে ফিলিস্তিনের সংগঠন হামাসের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সূত্রপাত গত শনিবার। ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ওই দিন নজিরবিহীন রকেট হামলা চালায় হামাস। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ভেদ করে মাত্র ২০ মিনিটে ৫ হাজারের মতো রকেট ছুড়ে নিজেদের শক্তির জানান দেয় সংগঠনটি।
শুধু তা-ই নয়, সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়েন হামাসের যোদ্ধারা। শুরুতে হতবাক হলেও দ্রুত পাল্টা জবাব দেয় ইসরায়েল। পাল্টা আক্রমণ করে গাজা উপত্যকায়। এর পর থেকে ফিলিস্তিনে মুহুর্মুহু বোমা পড়ছে। ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজায় অসংখ্য ভবন ধসে পড়েছে। দেখা দিয়েছে খাবারের চরম সংকট। অনেক জায়গায় নেই বিদ্যুৎ। সুপেয় পানির সংকটে ভুগছেন গাজাবাসী।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গাজায় দুই শতাধিক জায়গায় বিমান হামলা চালানো হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, ইসরায়েলি হামলায় মৃত মানুষের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে, হামাসের হামলায় ইসরায়েলের মৃত্যু হয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন। সূত্র: প্রথম আলো
ফাইল ছবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ১৫তম ব্যাচের এক শিক্ষার্থীর বাবা বেশ কয়েকদিন যাবত COVID-19 এ আক্রান্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জ খানপুর হসপিটালে ভর্তি আছেন। তিনি দীর্ঘ ৮/৯ বছর ধরে হার্টের সমস্যা ভুগছেন।
বর্তমানে উনার ফুসফুস ৫০% নষ্ট হয়ে গেছে, সে জন্য ডাক্তার ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দিয়ে রেখেছেন। ডাক্তার ২০ এপ্রিল (মঙ্গল বার ) বলেছেন তাকে দ্রুত ICU তে নিতে হবে, তা না হলে অবস্থা খারাপের দিকে চলে যাবে।
এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসা জন্য জবি শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের পরিবারে বাবা ব্যতীত আয় রোজগারের আর কেউ নেই। যা টাকা ছিল সব কিছুই বাবার চিকিৎসার পেছনে এতদিন খরচ হয়ে গেছে।
এছাড়া কিছুদিন আগে আমার আম্মাও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং তার পেছনেও টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে আমার বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সবার নিকট সহযোগিতা চাই। জবিয়ান সাবেক ও বর্তমান সকলের কাছে আমার আবেদন রইলো।
সহযোগীতা পাঠানোর মাধ্যমঃ
মোবাইলঃ 01852059425; বিকাশঃ 01852059425; নগদঃ 01852059425
রকেটঃ 017375969091
আমরা এই মহামারীতে যার যেমন সামর্থ্য অসহায় জবিয়ানের এই পরিবারের পাশে দাঁড়াই।