a
ফাইল ছবি
পাকিস্তানের জনপ্রিয় আলেম ও ইসলামি আলোচক মাওলানা তারিক জামিলের ছেলে আসিম জামিল মারা গেছেন, পুলিশ বলছে আত্মহত্যা করেছেন। নিজ বাসায় গুলি চালিয়ে নিজে মৃত্যুবরণ করেন বলে জানানো হয়। খবর জিও টিভির
রোববার (২৯ নভেম্বর) পাঞ্জাবের খানেওয়াল জেলায় তিনি আত্মহত্যা করেন।
ছেলের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন মাওলানা তারিক জামিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, আমার ছেলে তালম্বাতে (পাঞ্জাবের খানেওয়াল) ইন্তেকাল করেছেন। এ শোকাবহ পরিস্থিতিতে আপনাদের কাছে অনুরোধ আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন তাকে জান্নাত দান করেন।
পাকিস্তানের মুলতানের আঞ্চলিক পুলিশ কর্মকর্তা (আরপিও) সোহাইল চৌধুরী জানান, তারা একটি সিসিটিভির ফুটেজ উদ্ধার করেছেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে আসিম জামিল আত্মহত্যা করেছেন।
পাঞ্জাবের আইজিপি ড. উসমান আনোয়ার মুলতান পুলিশকে ফরেনসিক রিপোর্টের আলোকে মৃত্যুর কারণ নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন।
সোহাইল চৌধুরী আরও বলেন, আসিম একজন মানসিক রোগী ছিলেন। বহু বছর ধরে তিনি চিকিৎসা গ্রহণ করেন। তিনি ৩০-বোর পিস্তল দিয়ে গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন। তিনি তার গৃহকর্মী ইমরানকে পিস্তল আনতে বলেন। যখনই ইমরান তাকে পিস্তল এনে দেন, তখন সে পিস্তলটি নিজের বুকে ঠেকায়। এ সময় ওই গৃহকর্মী তাকে গুলি চালাতে নিষেধ করলেও তা শুনেননি। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
ইসরাইলের আকাশের ওপর টানা ৪০ মিনিট অবস্থানের পর লেবাননে অক্ষত অবস্থায় ফিরে এসেছে হিজবুল্লাহর পাঠানো ড্রোন। লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন-হিজবুল্লাহ শুক্রবার এ দাবি করেছে। খবর আনাদোলুর।
লেবাননের আল-মানার টিভি চ্যানেলে প্রচার হিজবুল্লার এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায় পৌনে ১ ঘণ্টা ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলে আকাশে সফলভাবে নজরদারির পর অক্ষত অবস্থায় ড্রোন নিরাপদে লেবাননের আকাশে ফিরে আসে।
ইসরাইলের সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, শুক্রবার ভোরে লেবাননের আকাশ থেকে একটি ড্রোন তাদের আকাশ সীমায় প্রবেশ করে। তারা এটাকে শনাক্ত করার পর গুলি করে ভূপাতিত করার আগেই তা লেবাননে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
ইসরাইলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র অ্যাভিচে আদ্রায়ি বলেছেন, লেবানন থেকে আসা ড্রোনটি শনাক্ত করার পর ইসরাইলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোম থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ধংস করতে কিন্তু তা ব্যর্থ হয়।
এদিকে, হিজবুল্লাহ সামরিক দিক থেকে এটাকে তাদের বিরাট এক সাফল্য হিসেবে মনে করছে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
সেপ্টেম্বর মাসে স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার চিন্তাভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত স্কুল-কলেজ খুলছে না। তবে সেপ্টেম্বরেই স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে।’
আজ বুধবার (১১ আগস্ট) মন্ত্রীর মিন্টো রোডের বাসভবনে একটি গণমাধ্যমে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে গেল শুক্রবার (৬ আগস্ট) শিক্ষা বিষয়ক সাংবাদিকদের একটি সংগঠন আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানান, ‘সরকারি পর্যায়ের শিক্ষকদের প্রায় সবাই করোনা ভ্যাকসিন নিয়েছেন।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৩ লাখ ৬৩ হাজার ২২২ শিক্ষক ও কর্মচারীর মধ্যে দুই লাখ ৭৮ হাজার ৪২৬ জনই ইতোমধ্যে টিকার আওতায় এসেছে।এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৩৪ হাজার শিক্ষকের মধ্যে ভ্যাকসিন নিয়েছেন প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষক।’
করোনা সংক্রমণে টানা ১৭ মাস বন্ধ থাকার পর সেপ্টেম্বরেই দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে সরকার।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিষয় সামনে রেখেই শিগগিরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার তাগিদ রয়েছে। সরকারের ঘোষণা অনুসারে, আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বরে এই দুটি পাবলিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সূত্র: ইত্তেফাক