a টানেলে বন্যার পানি ঢুকে চীনে ১৩ শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা শনিবার, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

টানেলে বন্যার পানি ঢুকে চীনে ১৩ শ্রমিকের মৃত্যু


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০২১, ১২:৩৯
টানেলে বন্যার পানি ঢুকে চীনে ১৩ শ্রমিকের মৃত্যু

ফাইল ছবি

চীনের দক্ষিণাঞ্চলের ঝুহাই শহরে নির্মাণাধীন টানেলে বন্যার পানি ঢুকে যাওয়ার পর সেখানে আটকে পড়া ১০ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গত সপ্তাহে ঘটে যাওয়া এ দুর্ঘটনায় এর আগে ওই টানেল থেকে আরও তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে টানেলটি থেকে মোট ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। 

গতকাল বুধবার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

১৫ জুলাই টানেলটিতে হঠাৎ বন্যার পানি ঢুকে পড়ে। টানেলে প্রবেশমুখ থেকে এক কিলোমিটারেরও বেশি ভেতরে আটকে পড়েন ১৪ শ্রমিক। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। এখনো নিখোঁজ একজন। তাঁকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, নিখোঁজ ওই শ্রমিকের সঙ্গে এখনো কোনো ধরনের যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেননি তাঁরা।

চীনের গুয়াংডং প্রদেশের ঝুহাই শহরে নির্মাণ করা হচ্ছে টানেলটি। এটি একটি এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অংশ। এই মহাসড়ক প্রকল্পের আওতায় উপকূলবর্তী স্থানীয় শহরগুলোকে ম্যাকাও ও হংকংকে সংযোগকারী একটি সেতুর সঙ্গে যুক্ত করা হবে।

টানেলটিতে এর আগেও নির্মাণশ্রমিকদের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গত মার্চে সেখানে প্রাচীরধসের ঘটনায় দুই শ্রমিক নিহত হন।

এদিকে বন্যার জেরে চীনের হেনান প্রদেশে কমপক্ষে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ ৭ জন। প্রদেশটি থেকে এক লাখ মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বন্যার পানিতে ঢুবে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে রেল ও সড়ক যোগাযোগ। জারি করা হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্কতা। প্রদেশের বাঁধগুলো পানির চাপে যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

হেনানে ২৫ জনের মধ্যে ১২ জনেরই মৃত্যু হয় প্রদেশটির ঝেংঝউ শহরে পাতালরেলের ভেতর বন্যার পানি ঢুকে। টানা ভারী বৃষ্টিপাতে শহরের পাতালরেল স্টেশন ডুবে গিয়ে এ ঘটনা ঘটে। স্টেশন থেকে আরও ৫০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।

মেট্রো স্টেশনে ট্রেনের ভেতরে পানি ঢুকে পড়ার কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যায়, ট্রেনের বগির ভেতরে পানি থেকে বের হতে চেষ্টা করছেন যাত্রীরা। একপর্যায়ে বগির ছাদ কেটে তাঁদের বের করতে হয় বলে উল্লেখ করেছে স্থানীয় গণমাধ্যম।

হেনানে মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে গংই শহরে বন্যায় বাড়ি ধসে নিহত চারজন রয়েছে। ঝেংঝউয়ের মতো এই শহরও ইয়োলো নদীর তীরে অবস্থিত। বৃষ্টিপাতের পর নদী থেকে পানি উপচে শহরে ঢোকে।

গত শনি থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ঝেংঝউ শহরে ৬১৭ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। সাধারণত, এক বছরে শহরটিতে এ পরিমাণ বৃষ্টি হয়। এমন বৃষ্টি ‘হাজার বছরে একবার দেখা যায়’ বলে উল্লেখ করেছে চীনের আবহাওয়া ব্যুরো। ঝেংঝউয়ে বছরে গড়ে ৪৬০ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়।

তুমুল বৃষ্টিপাত ও বন্যার মধ্যে হেনানে শিগগির এ দুর্যোগ থামছে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া ব্যুরো। তারা জানিয়েছে, প্রদেশটিতে আগামী তিন দিনও ঝরবে বৃষ্টি। বৃষ্টিপাত ও বন্যার ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিতে উপদ্রুত এলাকাগুলোয় ৫ হাজার ৭০০ সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ভারত যেসব কারণে আফগানিস্তান নিয়ে উৎকন্ঠায়


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১, ১০:৫৩
ভারত যেসব কারণে আফগানিস্তান নিয়ে উৎকন্ঠায়

সংগৃহীত ছবি

আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা পুরোপুরি প্রত্যাহারের পর ঝড়ের গতিতে একের পর এক অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিচ্ছে তালেবান। তালেবান আবারও আফগানিস্তান নিয়ন্ত্রণ করবে এসব সম্ভাবনায় অপরাপর অনেক দেশই উদ্বিগ্ন। তবে সবচেয়ে বেশি উৎকন্ঠায় আছে ভারত। খবর বিবিসি বাংলা।

এ প্রসঙ্গে দিল্লির জওহারলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক ড. সঞ্জয় ভরদোয়াজ বলেন, অনেক দেশই আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে উৎকন্ঠায়, কিন্তু অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে আফগানিস্তানে সবচেয়ে বেশি স্বার্থ এখন ভারতের। তালেবান আবার ক্ষমতা নিলে ভারতের ক্ষতি হবে সবচেয়ে বেশি।

তিনি বলেন, ভারতের নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য আফগানিস্তানের গুরুত্ব অপরিসীম। ফলে ভারত এখন জটিল এক সংকটে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুসারে, আফগানিস্তানে প্রভাব বিস্তারে ভারত গত দুই দশকে চার শতাধিক সামাজিক-অর্থনৈতিক এবং বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্পে ৩০০ কোটি ডলারেও বেশি বিনিয়োগ করেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক উন্নয়নে ডজন ডজন প্রকল্প ছাড়াও, দিলারাম-জারাঞ্জ মহাসড়ক নামে ২১৮ কিমি দীর্ঘ গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক তৈরি করে দিয়েছে ভারত। কাবুলে নতুন আফগান পার্লামেন্ট ভবনটিও তৈরি করেছে তারা।

চলমান শত শত প্রকল্পের কাজও এখন মুখ থুবড়ে পড়বে। যে উদ্দেশ্যে এসব বিনিয়োগ, তার ভবিষ্যৎ কী? এগুলো কি পানিতে যাবে? ভারতের নীতি-নির্ধারকরা এখন সে চিন্তায় অস্থির।

তবে শুধু ৩০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের বিষয় নয়, বরং আরও অনেক কারণে ভারতের জন্য আফগানিস্তানের গুরুত্ব রয়েছে। মধ্য এশিয়ার বাজারে ঢোকার জন্য ভারতের জন্য আফগানিস্তান খুবই জরুরি। তবে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ এসবের চেয়েও বেশি।

নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ভরদোয়াজ বলেন, কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে এবং লাদাখ নিয়ে চীনের সঙ্গে ভারতের বিপজ্জনক দ্বন্দ্ব চলছে। এখন আফগানিস্তান শত্রু রাষ্ট্রে পরিণত হলে ভারতের জন্য তা এক বড় রকম মাথাব্যথা তৈরি হবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর


বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫, ০৩:০৬
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর দ্বিতীয় সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বুধবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর স্বাক্ষরে অধ্যাদেশটি জারি করা হয়।

নতুন সংশোধিত অধ্যাদেশ অনুযায়ী কোনো সরকারি কর্মচারী আন্দোলনে গেলে, অর্থাৎ নিজে নিয়ম লঙ্ঘন করে একজন সরকারি কর্মচারী আরেকজন সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দিলে বা তাকে তার কাজ থেকে বিরত রাখলে, তাকে বাধ্যতামূলক অবসরসহ চাকরি থেকে বরখাস্ত করা যাবে।

সাধারণত সরকারি কর্মচারীরা নিজেরা কোন আন্দোলন করলে নিজেও কাজ থেকে বিরত থাকে এবং অন্যজনকেও কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য ‘প্রেসার ক্রিয়েট’ করে।

অধ্যাদেশে সরাসরি আন্দোলনের কথা বলা না হলেও যেভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে, তাতে আন্দোলনকে বুঝায় বলে আইনজীবীদের অভিমত।

সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর অধিকতর সংশোধনকল্পে প্রণীত অধ্যাদেশ জারি করা এই অধ্যাদেশ সরকারি চাকরি (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ নামে অভিহিত হবে।

নতুন অধ্যাদেশের ৩৭ এর (গ) তে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাহার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তা হবে সরকারি কর্মে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ এবং তজ্জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

আর উপ-ধারা (২) এ বলা হয়েছে, (২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোনো কর্মের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে নিম্নবর্ণিত যেকোনো দণ্ড প্রদান করা যাবে, যথা:- (ক) নিম্নপদ বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ; (খ) বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান; এবং (গ) চাকরি হতে বরখাস্ত।

অধ্যাদেশে বলা হয়, যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয় এবং যেহেতু সংসদ ভেঙে যাওয়া অবস্থায় আছে এবং রাষ্ট্রপতির নিকট তা সন্তোষজনক ভাবে প্রতীয়মান হয়েছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান আছে; সেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন। এটা অবিলম্বে কার্যকর হবে।

সংশোধিত অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইনের ধারা ৩৭ক এর সংশোধন। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সনের ৫৭ নং আইনের এর ধারা ৩৭ক এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ৩৭ক প্রতিস্থাপিত হবে।

৩৭(ক) তে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের আচরণ ও দণ্ড সংক্রান্ত বিশেষ বিধান। (১) এই আইন বা এই আইনের অধীন প্রণীত বিধিমালায় যা কিছুই থাকুক না কেন, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী (ক) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বৈধ আদেশ অমান্য করেন, আইনসংগত কারণ ছাড়া সরকারের কোনো আদেশ, পরিপত্র এবং নির্দেশ অমান্য করেন বা তা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করেন বা এই সকল কার্যে অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে প্ররোচিত করেন, অথবা (খ) ছুটি বা যুক্তিসংগত কোনো কারণ ব্যতীত অন্যান্য কর্মচারীদের সহিত সমবেতভাবে নিজ কর্ম হইতে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন, অথবা (গ) যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তাহার কর্মে উপস্থিত হইতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তা হবে সরকারি কাজে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ এবং তজ্জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

অধ্যাদেশের ৩ এ বলা হয়েছে, (৩) যেক্ষেত্রে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো অসদাচরণের জন্য কার্যধারা গ্রহণ করা হয়, সেক্ষেত্রে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অথবা এতদুদ্দেশ্যে তৎকর্তৃক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি, অভিযোগ গঠন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীকে, অতঃপর অভিযুক্ত ব্যক্তি বলে অভিহিত, কেন এই ধারার অধীন দোষী সাব্যস্তপূর্বক দণ্ড আরোপ করা হবে না এই মর্মে ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে যথাযথভাবে কারণ দর্শাইবার নোটিশ প্রদান করবেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে শুনানি করতে ইচ্ছুক কি-না ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি তাও উক্ত নোটিশে উল্লেখ করবেন।

অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না। তবে এইরূপ ক্ষেত্রে দণ্ডপ্রাপ্ত কর্মচারী দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ধারা ৩৬ অনুযায়ী উক্ত আদেশ পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট আবেদন করতে পারবেন এবং রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত মনে করবেন, সেইরূপ আদেশ প্রদান করবেন।

অধ্যাদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, অধ্যাদেশের (১২) উপ-ধারা (১০) ও (১১) এর অধীন, যথাক্রমে, আপিল ও রিভিউ এ প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

সূত্র : বাসস

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক