a
ফাইল ছবি
ওয়াহিদুল্লাহ হাশিমি বলেছেন, নতুন আফগানিস্তানে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবেন না। তালেবান শাসনে মূলত শরিয়া আইনের ওপরেই গড়ে উঠবে শাসন ব্যবস্থা। সংবাদসংস্থা রয়টার্সকে তিনি এমনটাই জানিয়েছেন।
তবে সেই ব্যবস্থা গত তালেবান শাসনের মতো হবে কি না, তা নিয়ে স্পষ্ট কোনও মন্তব্য করেননি হাশিমি। অদূর ভবিষ্যতে তা স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে কাউন্সিল তৈরির বিষয়ে অনেকটাই নিশ্চিত তিনি।
তার বক্তব্য, তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দযাদা সুপ্রিম লিডার হিসেবে সরকারের প্রধান হিসেবে থাকবেন। কিন্তু সম্ভবত তিনি প্রেসিডেন্ট হবেন না। প্রেসিডেন্ট করা হতে পারে আখুন্দজাদার ডেপুটিদের। এই মুহূর্তে আখুন্দজাদার তিনজন ডেপুটি আছেন।
মোল্লাহ ওমরের ছেলে মৌলভি ইয়াকুব, হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রধান সিরাজউদ্দিন হাক্কানি এবং দোহায় তালেবানের রাজনৈতিক প্রধান আবদুল গনি বারাদার। মঙ্গলবার বিশ বছর পর তিনি কান্দাহারে পা রেখেছেন।
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, তালেবান যে নতুন সরকার গঠন করতে যাচ্ছে, তার মডেল হবে অনেকটা ইরানের মতো। সুপ্রীম লিডারের কাছে সকলে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকবেন। তার পরের থাকবেন প্রেসিডেন্ট এবং তারপর কাউন্সিল।
সূত্র: ডয়চে ভেলে।
ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি
ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী আবারও সৌদি আরবের দক্ষিণের 'কিং খালিদ' বিমান ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা করেছে। আজ রবিবার ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি হামলার কথা নিশ্চিত করেন।
সৌদির খামিস মুশাইত এলাকায় অবস্থিত বিমানঘাঁটিতে কে-টু ড্রোনের সাহায্যে এই হামলা করা হয়।
সৌদির গণমাধ্যম দাবি করছে, তাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইয়েমেনি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। এর আগে, গত কয়েক সপ্তাহে কিং খালিদ বিমানঘাঁটিতে এ নিয়ে কয়েক দফা হামলা চালায় ইয়েমেনি বাহিনী। কয়েক দিন আগে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের আরামকো তেল স্থাপনায় ছয়টি ড্রোনের সাহায্যে হামলা চালায় ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী।
উল্লেখ্য, গত কয়েক মাসে ইয়েমেনের জনপ্রিয় সংগঠন হুথি আনসারুল্লাহ সমর্থিত ইয়েমেনি সেনারা সৌদি আরবের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ও তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়ে আসছে। হুদিতের দাবি- সৌদি আগ্রাসন বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এ ধরনের হামলা অব্যাহত থাকবে।
ছবি সংগৃহীত: খালেদা জিয়া ও সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করে তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজ খবর নেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী বেগম সারাহনাজ কামালিকা রহমান।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান রাত সাড়ে আটটার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের বাসভবনে প্রবেশ করেন। সেখানে তাকে স্বাগত জানান খালেদা জিয়ার নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবর।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই সাক্ষাতের কথা নিশ্চিত করেন।
শায়রুল কবির খান জানান, রাত সাড়ে আটটা থেকে প্রায় ৪০ মিনিট খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন ও বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য সম্পর্কে অবহিত হন সেনাপ্রধান ও তার সহধর্মিণী। সাবেক ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন