a প্রধানমন্ত্রী বিক্রমাসিংহে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২, ০১ জুলাই, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

প্রধানমন্ত্রী বিক্রমাসিংহে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২, ০৭:৩৭
প্রধানমন্ত্রী বিক্রমাসিংহে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন

ফাইল ছবি

শ্রীলঙ্কার পালিয়ে যাওয়া প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে সিঙ্গাপুর থেকে বৃহস্পতিবার ই-মেইল মাধ্যমে স্পিকার বরাবর তার পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন। গোতাবায়া যাকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট বানিয়ে গিয়েছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রী বিক্রমাসিংহে।

আজ শুক্রবার সেই রনিল বিক্রমাসিংহেই শ্রীলঙ্কার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন। তবে স্পিকার জানিয়েছেন, নিয়ম অনুযায়ী শনিবার সংসদ অধিবেশনে ভোটাভুটির মাধ্যমে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবে। আগামী সাত দিনের মধ্যে নতুন একজন প্রেসিডেন্ট পাবে শ্রীলঙ্কা।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় সূত্রে জানানো হয়েছে, শ্রীলঙ্কার প্রধান বিচারপতি জয়ন্থা জয়সুরিয়া তাকে শপথবাক্য পাঠ করান। এর আগে সিঙ্গাপুর থেকে গোতাবায়া রাজাপাকসের ইমেইলে পাঠানো পদত্যাগপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করার ঘোষণা দেন স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেবর্ধনে। শুক্রবার সকালে এক বিবৃতিতে স্পিকার বলেন, প্রেসিডেন্ট গোতাবায়ার পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়েছে ও ১৪ জুলাই থেকে তা কার্যকর হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসের পদত্যাগের বিষয়ে শনিবার সংসদ অধিবেশনের আহ্বান করা হবে। সেইসাথে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

প্রসঙ্গত, গোতাবায়া রাজাপাকসে গত সোমবার (১১ জুলাই) তার পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেন। বুধবার (১৩ জুলাই) থেকে তা কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিনি তার পদত্যাগপত্র স্পিকারের কাছে জমা না দিয়েই মালদ্বীপে পালিয়ে যান।

পরে সেখানেও তীব্র প্রতিবাদের মধ্যে পড়ে বৃহস্পতিবার সৌদি বিমানে করে সিঙ্গাপুর চলে যান গোতাবায়া। বৃহস্পতিবার সেখান থেকে ই-মেইলে স্পিকারের কাছে তার পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন। সূত্র: বাসস

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ট্রাম্প ও বাইডেনের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই- ইরান


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০২১, ০৯:২৬
ট্রাম্প ও বাইডেনের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই- ইরান

ফাইল ফটো: ট্রাম্প ও বাইডেন

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর সিনিয়র কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল শেকারচি বলেছেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পরিবর্তন হলেও তাদের সর্বগ্রাসী নীতির কোনও পরিবর্তন হয়নি। 

তিনি আরও বলেন, মার্কিন সেনাদের একদিন মধ্যপ্রাচ্য থেকে লেজ গুটিয়ে পালাতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন তিনি।

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর সংস্কৃতি ও প্রচারণা বিভাগের উপ প্রধান জেনারেল শেকারচি বুধবার তেহরানে এক সামরিক অনুষ্ঠানে এসব মন্তব্য করেন। জো বাইডেন আমেরিকার ক্ষমতা গ্রহণ করার পর ওয়াশিংটনের মধ্যপ্রাচ্য নীতির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি মন্তব্য করেন, আমাদের দৃষ্টিতে ট্রাম্প ও বাইডেনের মধ্যে নীতিগত কোনও পার্থক্য নেই। মার্কিন সরকার একটি সাম্রাজ্যবাদী, আধিপত্যকামী, জালিম ও লুটেরা সরকার।

তিনি বলেন, ট্রাম্প আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদী নীতি প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বাস্তবায়ন করেছিল আর বাইডেন একই নীতি বাস্তবায়ন করছে ধূর্ত কৌশল অবলম্বন করে। কাজেই আমাদেরকে আমেরিকার প্রতিটি আচরণ সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।

জেনারেল শেকারচি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার হস্তক্ষেপকামী নীতির মোকাবিলায় আমাদের অবস্থান হচ্ছে, তাদেরকে অবশ্যই এ অঞ্চল ছাড়তে হবে। আর আমরা এই নীতি-অবস্থান থেকে কখনওই পিছু পা হবো না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি



শুক্রবার, ২৬ মার্চ, ২০২১, ০৭:২৮
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বাংলাদেশের জনগণের মতো ভারতের জনগণের মধ্যেও স্বাধীনতার আকুলতা ছিল মন্তব্য করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আমাদের যারা শত্রু তারাও বাংলাদেশের শত্রু। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আমি ও আমার বন্ধুরা সত্যাগ্রহ (আন্দোলন) করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী অনেকেই আমার সঙ্গে এখানে আছেন। আমার জীবনের প্রথম আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ। তখন আমার বয়স ছিল ২০-২২ বছর।

আজ শুক্রবার বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথি ছিলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার দিতে পারা ভারতের জন্য গর্বের ব্যাপার। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে উপস্থিত থাকা এবং এমন একটি পুরস্কার তুলে দিতে পারা আমার জীবনের সেরা মুহূর্তগুলোর একটি।

অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ জোরালো কণ্ঠস্বরে উচ্চারণ করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। এর পর শুভেচ্ছা বার্তা দেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। 

অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে নরেন্দ্র মোদির হাত থেকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেন শেখ রেহানা।

প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদি পৌঁছার পর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শুরু হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক