a
ভারত সীমান্তবর্তী মিয়ানমারে থান্টলাং শহরে দেশটির সামরিক বাহিনীর সঙ্গে গেরিলাদের সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রচণ্ড গোলাগুলিতে শহরের বহুসংখ্যক ঘরবাড়িতে আগুন ধরে যায়।এতে শহরে বসবাসকারী প্রায় অর্ধেক লোক পালিয়ে গেছে।
সালাই থাং নামে একজন কমিউনিটি লিডার জানিয়েছেন, সেনাবাহিনী ও গেরিলাদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত চারজন বেসামরিক নাগরিক নিহত ও ১৫ জন আহত হয়েছেন।
সালাই থাং-সহ উদ্বাস্তু হওয়া লোকজন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিভিন্ন সংস্থা। অনেক লোকজন ভারতের মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয় নিয়েছেন। তিনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, উদ্বাস্তু হয়ে যাওয়া লোকজন মারাত্মকভাবে খাদ্য ও আশ্রয়ের সংকটে ভুগছে।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর দেশটি মারাত্মক সংকটের মাঝে চলছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে থেমে থেমে সংঘর্ষে এ পর্যন্ত কয়েকশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
ফাইল ছবি
লেবাননের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ তাদের একটি প্রতিনিধিত্বমূলক অফিস রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে খুলবে। গত মাসে হিজবুল্লাহ একটি প্রতিনিধিদল এবং সেই সময় দু'পক্ষের বৈঠকটিতে বিষয়টি নিয়ে গভীর আলোকপাত করা হয়।
গত বছর ১৫ মার্চ রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ হিজুবল্লাহর প্রতিনিধিদলকে মস্কোয় স্বাগত জানিয়েছিলেন। হিজবুল্লাহর প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সংগঠনের শীর্ষ নেতা ও সংসদ সদস্য মোহাম্মাদ রা’দ।
রাশিয়ার অনুরোধেই ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে জানা যায় এবং হিজবুল্লাহর সঙ্গে আগে যে বৈঠক হয়েছিল তার চেয়ে এবারের বৈঠক তুলনামূলক তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। পাশাপাশি এর দ্বারা ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে, হিজবুল্লাহ সংগঠনকে রুশ সরকার একটি স্বাধীন শক্তি হিসেবে ইতিমধ্যে গ্রহণ করেছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করে বলেছেন, সরকার লকডাউনকে কেন্দ্র করে ক্র্যাকডাউনে নেমেছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, ক্রাকডাউনে নেমে তারা আমাদের দলের ও অংগ সংগঠনগুলোর নেতাকর্মী ও অন্যান্য সংগঠনের নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে যাচ্ছে।
সরকার লকডাউনের সুযোগ নিয়ে ভয়াবহ করোনা ও রমজানে গ্রাম-শহর, পাড়া-মহল্লায় বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করতে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের সর্বত্রে আতঙ্ক ও ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কেউ যাতে টু শব্দ করতে না পারে, সেজন্যই রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে এবং নির্বিচারে ধরে নিয়েছে যাচ্ছে। সরকার নির্যাতন-নিপীড়ন, গুম-খুন ইত্যাদি অপকর্মের মাধ্যমে দেশকে এক ভয়াবহ অরাজকতার দিকে ঠেলে দিয়েছে।