a
সংগৃহীত ছবি
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর থেকে কথিত সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী লড়াই করতে গিয়ে বিশ্বে বিভিন্ন দেশে আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত যত মার্কিন সেনা যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছে তার চেয়ে সাড়ে ৪ গুণ সেনা মারা গেছে আত্মহত্যা করে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের এক নতুন গবেষণা রিপোর্টে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গতকাল সোমবার ‘কস্ট অব ওয়ার প্রজেক্ট’ নামে একটি সংস্থা এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, প্রায় ৩০,১৭৭ জন পক্ষাঘাতগ্রস্ত মার্কিন নিয়মিত এবং যুদ্ধ-ফেরত সেনা আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। পাশাপাশি যুদ্ধ করতে মারা গেছে ৭,০৫৭ জন সেনা। মার্কিন সেনা মৃত্যুর এই হারের চেয়ে আত্মহত্যায় মার্কিন সেনা নিহতের সংখ্যা ৪.২৮ ভাগ বেশি।
এই রিপোর্টের সত্যতা স্বীকার করে মার্কিন সেনা সদর দপ্তর পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, আমাদের সামরিক বিভাগের লোকজনের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা এবং কল্যাণ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায়। আত্মহত্যার মধ্যদিয়ে প্রতিটি মৃত্যুই দুঃখজনক।
তবে সময়ের পরিক্রমায় যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রণতা বেড়েছে। সমাজে যা ঘটছে তা থেকে আমাদের সেনা সদস্যরা মুক্ত নয়। সূত্র : পার্সটুডে।
ফাইল ছবি
আফগানিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী আবদুল গণি বারাদারকে একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারে দেখা গেছে। এটি তালেবানের রাজনৈতিক অফিসের টুইটারে পোস্ট করা হয় বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর)। এসব জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়ে, তালেবানের এক অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে আহত হয়েছেন বারাদার। ভিডিওতে তিনি সেই প্রসঙ্গে বলেন, 'এটা সত্য নয়। আমি ঠিক আছি, সুস্থ আছি।' বারাদার আরও বলেন, 'মিডিয়া বলছে, অভ্যন্তরীণ বিরোধ রয়েছে। এটা সত্য নয়, আমাদের মধ্যে কিছু নেই। চিন্তার কিছু নেই।'
এদিকে আফগানিস্তানে ব্যাংক ও গণমাধ্যমের মতো প্রতিষ্ঠানে নারীদের চাকরি নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করবে তালেবান। আফগানিস্তানে তালেবানের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ৭ দিন পর বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) এমন ঘোষণা দিলেন তালেবানের শীর্ষ নেতা ওয়াহিদুল্লাহ হাশেমি।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওয়াহিদুল্লাহ হাশেমি বলেন, আফগান নারীদের স্বাধীনভাবে যেকোনো কর্মস্থলে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার ব্যাপারে আন্তর্জাতিক চাপ রয়েছে। তবে চাপ থাকলেও পরিপূর্ণভাবে ইসলামি শরিয়ত ও আইন অনুযায়ী তাদের চলতে হবে। সূত্র: ইত্তেফাক
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
আজ (২২ জুন ২০২২-বুধবার) অর্থনীতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে `Budget 2022-23: Expectations and Reality' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক।
অর্থনীতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ আজম খানের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ জিল্লুর রহমান এবং উক্ত প্রবন্ধের উপর আলোচনা করেন ডেভলাপমেন্ট স্ট্যাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ আইনুল ইসলাম।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।