a যুদ্ধ থেমে গেলেও আতঙ্কে আছে ইসরায়েল
ঢাকা শনিবার, ৫ পৌষ ১৪৩২, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

যুদ্ধ থেমে গেলেও আতঙ্কে আছে ইসরায়েল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ২৪ মে, ২০২১, ১১:০২
যুদ্ধ থেমে গেলেও আতঙ্কে আছে ইসরায়েল

ফাইল ছবি

 

গোলাগুলি নেই, বোমবর্ষণও নেই। তারপরও আতঙ্ক কাটছে না। ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে এখনো আতঙ্কে দিন কাটছে সাধারণ মানুষের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশেষত মিশ্র অঞ্চলগুলিতে ব্যাপক ভয় কাজ করছে ইসরায়েলের মধ্যে। বর্তমানে ফিলিস্তিনিদের দোকান থেকে রুটি পর্যন্ত কিনছেন না ইসরায়েলি নাগরিক। ইসরায়েলির দোকানে যাচ্ছেন না ফিলিস্তিনিরা। একের অপরের প্রতি নতুন করে বিশ্বাস গড়তে অনেক সময় লাগবে।

ইসরায়েলের মিশ্র অঞ্চলের বহু মানুষ বলেছেন, যুদ্ধবিরতি স্থায়ী সমাধান নয়। মূল সমস্যার সমাধান না হলে ফের লড়াইয়ের সম্ভাবনা আছে। সহিংসতার সম্ভাবনা এখনো উড়িয়ে দেয়া যায়না।

রাজধানী তেল আবিবের প্রান্তে বহু ফিলিস্তিনি থাকেন। সাংবাদিকদের তারা জানিয়েছেন, রাস্তায় নামলে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে। স্বাধীনভাবে চলাফেরা পর্যন্ত করা যাচ্ছে না। জেরুজালেমের পূর্ব অংশের ছবিও একই রকম। সেখানেও বহু ফিলিস্তিনি বাস করেন। কিছুদিন আগে সেখান থেকে হাইফা শহরে গেছেন সামাহ।
 
সাংবাদিকদের তারা জানিয়েছেন, জেরুজালেমে নিজের কৌমের মধ্যে থাকার সুযোগ থাকলেও, হাইফাতে সেই সুযোগ নেই। হাইফার জনগণকে জাতিবিদ্বেষের শিকার হতে হয়।

অভিযোগ, পুলিশও বিদ্বেষপূর্ণ মনোবভাব দেখায়। রাস্তায় বের হলেই নানা প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। বস্তুত, লড়াইয়ের সময় এই অঞ্চলগুলিতে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছিল। দুই গোষ্ঠীই একে অপরের উপর আক্রমণ করেছিল।

এদিকে, দুই দিন যুদ্ধবিরতির পর খুলে দেওয়া হয়েছে মন্দির মাউন্ট। ওই মন্দিরের পাশেই আল আকসা মসজিদ। পুলিশ দর্শনার্থীদের এসকর্ট করে নিয়ে যাচ্ছে মন্দিরে। এই অঞ্চলটিতে গত সপ্তাহে ব্যাপক গন্ডগোল হয়েছিল এবং মসজিদ ঘিরে রেখেছিল পুলিশ।

মুসলমানদের কাছে এই অঞ্চলটি অনেক পবিত্র। তাই নতুন করে মসজিদ খুলে দেওয়ার ফলে সেখানে সামান্য উত্তেজনা হয়েছিল। তবে ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি দুই অঞ্চলের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর এখন পর্যন্ত বড় ধরণের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

কিমের উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক শক্তিধর ঘোষণা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:১৯
কিমের উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক শক্তিধর ঘোষণা

ফাইল ছবি

উত্তর কোরিয়াকে আনুষ্ঠানিকভাবে পারমাণবিক শক্তিধর দেশ হিসেবে ঘোষণা করেছেন দেশটির শীর্ষ নেতা কিম জং উন। এ নিয়ে দেশটিতে একটি নতুন আইনও পাস করা হয়েছে।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, উত্তর কোরিয়া কখনও তাদের পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগ করবে না বলে জানিয়েছেন কিম।

নতুন আইন পাস হওয়া নিয়ে এক বিবৃতিতে কিম বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া কখনই তাদের পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগ করবে না, এমনকি যদি তার দেশকে ১০০ বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়। এছাড়া, পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে কোনও আলোচনা হতে পারে না।’

নতুন পাস হওয়া আইনটিতে বলা হয়েছে, পিয়ংইয়ং নিজেকে রক্ষা করার জন্য পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের অধিকার সংরক্ষণ করে। আসন্ন শত্রু শক্তির দ্বারা পারমাণবিক বা অ-পারমাণবিক আক্রমণের মুখোমুখি হচ্ছে এমন পরিস্থিতিতে পড়লেই উত্তর কোরিয়া পারামাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।

কিম জং উন তার বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা কখনই আমাদের আত্মরক্ষার অধিকার ছেড়ে দেবো না, যা আমাদের দেশের অস্তিত্ব রক্ষা করে। জাতীয় পারমাণবিক শক্তি নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত নতুন আইন ও প্রবিধান গ্রহণ একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। কারণ আমরা জাতীয় প্রতিরক্ষার উপায় হিসেবে ইতোমধ্যে আইনত যুদ্ধ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করেছি।’ সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

সুদানে লড়াই চলছে, রাজধানী থেকে পালাচ্ছে মানুষ


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৩, ১২:৫৭
সুদানে লড়াই চলছে, রাজধানী থেকে পালাচ্ছে মানুষ

ফাইল ছবি

সুদানে সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীর লড়াই পঞ্চম দিনে পড়েছে। খার্তুমে বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। মানুষ পালাচ্ছে শহর থেকে। সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীর মধ্যে আরেকটি অস্ত্রবিরতির চেষ্টা হয়েছিল। বিদেশি রাষ্ট্রগুলো জানিয়েছিল, তাদের নাগরিকদের সুদানের বাইরে নিয়ে যাওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা অস্ত্রবিরতি দরকার।

সেই অস্ত্রবিরতি বুধবার (১৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টা থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু খার্তুমের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তারপরেও তারা সমানে গোলা-গুলির শব্দ পেয়েছেন। প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ ও সেনার সদর দফতরের কাছ থেকে অনেক গোলার আওয়াজ এসেছে।

সুদানে সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীর লড়াই পঞ্চম দিনে পড়লো। সুদানে সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীর লড়াই পঞ্চম দিনে পড়লো।

জাতিসংঘের মতে, এখনো পর্যন্ত ২৭০ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন দুই হাজার ৬০০ জন। তবে প্রকৃত সংখ্যাটা এর থেকেও অনেক বেশি হতে পারে। সমানে বোমা পড়ছে বলে আহতদের রাস্তা থেকে নিয়ে চিকিৎসাকেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া যাচ্ছে না।

সুদানের বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ও বিমানের শব্দ সারাদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে। আধাসামরিক বাহিনীর সশস্ত্র জওয়ানদের গাড়িতে করে খার্তুমের রাস্তায় ঘুরতে দেখা যাচ্ছে। বন্দুকধারীরা লুটতরাজও চালাচ্ছে বলে খবর এসেছে। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক