a
ফাইল ছবি
জাতিসংঘের সন্ত্রাসী তালিকা থাকা তালেবান নেতা মোল্লা হাসান আকুন্দ যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের পরবর্তী সরকারপ্রধান হতে যাচ্ছেন। তালেবানের কয়েকজন নেতার বরাত দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমনই তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়- তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদাই সরকার প্রধান হিসেবে হাসান আখুন্দের নাম প্রস্তাব করেছেন। সোমবার সরকার গঠনের প্রস্তুতি নিলেও অনিবার্য কারণে তা স্থগিত হয়ে যায়। বুধবার কাবুলে নতুন সরকার দায়িত্ব নিতে পারে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।
২০০১ সালে কাবুলে তালেবান সরকারের পতনের পরে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে গঠিত তালেবান ‘কোয়েটা সুরা’র নেতৃত্বে দিয়েছিলেন হাসান আকুন্দ। আখুন্দজাদার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত হাসান আকুন্দ তালেবানের শান্তি আলোচনা বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘রেহবারি সুরা’র প্রধান ছিলেন।
গত ১৫ আগস্ট কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান। এ সময় শুধু পাঞ্জশির ছাড়া ৩৪টি প্রদেশের ৩৩টির নিয়ন্ত্রণ ছিলো তাদের হাতে। নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর সরকার গঠন নিয়ে চলছে দীর্ঘ আলোচনা। ইতিমধ্যে আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তালেবানের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বারাদার নাম শোনা যাচ্ছিল। এরই মধ্যে আলোচনায় নাম না থাকা তালেবান নেতা মোল্লা হাসান আকুন্দ সরকারপ্রধান হচ্ছেন বলে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বলা হচ্ছে।
ফাইল ফটো:
ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর ওসি হোম ফ্রন্ট কমান্ডের কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ইউরি গর্ডিন বলেছেন যে, ভবিষ্যতে যুদ্ধ শুরু হলে লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ প্রত্যেকদিন ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ২০০০ ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট ছুঁড়বে। সোমবার পবিত্র আল-কুদস জেরুজালেম শহরে এক বক্তৃতায় তিনি এসব মন্তব্য করেন।
জেনারেল গর্ডিন বলেন, ভবিষ্যতে হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের সামরিক সক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেবে।
জেনারেল গর্ডিন দাবি করেন, যদি ভবিষ্যতে হিজবুল্লাহর সাথে যুদ্ধ বাধলে ইসরায়েল তার শক্তিমান সামরিক বাহিনীকে সক্রিয় করবে যা আগে তা কেউ দেখেনি।
গত ৩ মার্চ হিজবুল্লাহর উপমহাসচিব শেখ নাঈম কাসিম বলেছিলেন, ভবিষ্যতে আমেরিকা এবং ইহুদিবাদী ইসরায়েল লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ভেবে চিন্তে হামলা চালাবে, কারণ তারা ভালোভাবেই জানে, যে কোনো আগ্রাসনের জবাবের কঠিন উত্তর দিতে হিজবুল্লাহ পিছু পা হবেনা।
শেখ নাঈম কাসিম সে সময় আরও বলেছিলেন, হিজবুল্লাহ সব সময় আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে থাকবে এবং কখনো আগে যুদ্ধ শুরু করবে না। তবে ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধ বাধালে বা চাপিয়ে দিলে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের গভীর অভ্যন্তরে পৌঁছে যাবো।
সূত্র: জেরুজালেম পোস্ট
ফাইল ছবি
দীর্ঘ দুই যুগ পর আজ মঙ্গলবার সকালে মিঠামইন উপজেলায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে মিঠামইন উপজেলা সেজেছে নবরূপে। মিঠামইন উপজেলায় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরকে ঘিরে মিঠামইনসহ পুরো হাওর অঞ্চলে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
হাওরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরার জন্য এই প্রধানমন্ত্রীর সুধী সমাবেশ তথা জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। আর জনসভার মঞ্চটি করা হয়েছে নৌকার আদলে।
এর আগে ১৯৯৮ সালে মিঠামইনে এসেছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এদিকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে ইতোমধ্যে সব ধরণের ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসনসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। সূত্র:বিডিপ্রতিদিন