a
ফাইল ছবি
রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগ নেতাদের মারধরের ঘটনায় তদন্ত কমিটির কাছে বক্তব্য দিয়েছেন সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ ও ডিএমপির সদর দপ্তরের এডিসি সানজিদা আফরিন।
শনিবার তাদের বক্তব্য নেওয়া হয়। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা তাদের বক্তব্য লিখিত রেকর্ড করেছেন। এর আগেও তদন্ত কমিটি তাদের সঙ্গে কয়েক দফা কথা বলেছেন।
ডিএমপির তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। তাদের বক্তব্য পর্যায়ক্রমে নেওয়া হবে। এছাড়াও আরও যারা অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য রয়েছে তাদেরও বক্তব্য নেওয়া হবে।
ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন) এ কে এম হাফিজ আক্তার জানান, বিষয়টি তদন্তাধীন। তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কমিটি সবার বক্তব্য নেবেন। অনেক তথ্য উপাত্তের বিষয় রয়েছে। তদন্তে সব কিছু বের হয়ে আসবে।
৯ সেপ্টেম্বর রাতে ছাত্রলীগ নেতাদের শাহবাগ থানায় আটকে মারধরের ঘটনায় ডিএমপির রমনা জোনের তৎকালীন অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশীদকে ১০ সেপ্টেম্বর দুবার বদলি করা হয়।
প্রথমে তাকে রমনা বিভাগ থেকে পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম) উত্তর বিভাগে বদলি করা হয়। পরে পুলিশ সদর দপ্তরের এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, হারুন অর রশীদকে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করা হয়েছে।
এর একদিন পর তাকে রংপুর রেঞ্জে বদলি করা হয়। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
সাইবার অপরাধ দমনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এ আইন কোনো মতেই বাতিল করা যায় না বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।
রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
আইনমন্ত্রী বলেন, আইজিপির সঙ্গে প্রতিনিয়ত মামলা-মোকদ্দমা নিয়ে আলোচনা হয়। অনেক মামলা আদালতে যাতে দ্রুত নিষ্পত্তি হয় এবং সেসব মামলার জটিলতা থাকে সেগুলো নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করি। মামলা জট কমানোর জন্য আলাপ-আলোচনা করি। সেই আলোচনার জন্য উনি এসেছিলেন। এতটুকুই হয়েছে।
তিনি বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার হচ্ছে। এটি বাতিলের দাবি উঠেছে এ বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ করার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটা আইন। এ আইনকে কোনো মতেই বাতিল করা যায় না। এ আইনের তো অপব্যবহার হচ্ছে- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আইনমন্ত্রী বলেন, সেটা তো আমরা দেখছিই। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি: শাজাহান খান
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শাজাহান খান একসময় নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (উত্তর) মো. রবিউল হোসেন ভুঁইয়া গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রবিউল হোসেন বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন শাজাহান খান। তিনি মাদারীপুর-২ আসন থেকে কয়েকবার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। সূত্র: প্রথম আলো