a
ফাইল ছবি
দেশব্যাপী চলমান তীব্র তাবদাহের কারণে অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং আইনজীবীদের কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার বাধ্যবাধকতা নেই।
সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো: গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশব্যাপী চলমান তীব্র তাপদাহের কারণে দেশের বিভিন্ন আইনজীবী সমিতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির সাথে সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের আলোচনাক্রমে বিচারক ও আইনজীবীদের ড্রেসকোড বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং আইনজীবীদের পরিধেয় পোষাক-সংক্রান্ত সুপ্রিমকোর্টের ২০২৩ সালের সিদ্ধান্ত পুনর্বহাল করা হয়।
সিদ্ধান্ত হয়, তীব্র তাবদাহের কারণে বিচারক এবং আইনজীবীরা ক্ষেত্রমতে সাদা শার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন। এক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার বাধ্যবাধকতা নেই। এই নির্দেশনা সুপ্রিমকোর্ট এবং দেশের সকল অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত ও ট্রাইব্যুনালে সোমবার থেকে কার্যকর হয়।
পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সূত্র : বাসস
ফাইল ছবি
অফিশিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট ও পাকিস্তান আর্মি অ্যাক্ট নামের দুই বিশেষ বিলে সই করেননি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি। প্রেসিডেন্টের এমন আচরণে চটেছে প্রধানমন্ত্রী শহবাজ শরীফের আইন মন্ত্রণালয়।
প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটার) লিখেছেন, ‘সৃষ্টিকর্তা দেখছেন, আমি অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যামেন্ডমেন্ট বিল ২০২৩ এবং পাকিস্তান আর্মি অ্যামেন্ডমেন্ট বিল ২০২৩-এ স্বাক্ষর করিনি। কারণ আমি এই আইনগুলোর সঙ্গে একমত না।’
প্রেসিডেন্ট আলভি জানান, অকার্যকর করতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আইনসভায় স্বাক্ষরবিহীন বিলগুলো ফেরত দিতে তিনি তার কর্মীদের বলেছেন। তবে আরিফের দাবি, তার কর্মীরা তার ইচ্ছা ও আদেশকে অবমূল্যায়ন করেছে।
পাকিস্তানের আইন মন্ত্রণালয়ের দাবি, তার নিজের কাজের দায় তাকেই নিতে হবে।
বিল দুইটি পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষেই অনুমোদন দিয়েছে। তবে ইমরান খানের দল পিটিআই'র সদস্য ও ইমরান খানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত প্রেসিডেন্ট আলভি বিল দুটি পাস করতে অক্ষমতা প্রকাশ করেছেন। সূত্র: ডন
সংগৃহীত ছবি
বিভিন্ন খাবারে এলাচ মশলা হিসেবে ব্যবহার হলেও এলাচের রয়েছে বহু অসুখ নিরাময়ের অনেক গুণ। নীচে আমরা জেনে নিই এলাচের সেই গুণাগুণ সম্পর্কে-
১। সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি দেয় এই এলাচ। চায়ের সঙ্গে মধু মেশানো এলাচ খেলে কমে সর্দি-কাশির উপদ্রব।
২। নিয়মিত এলাচ খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে।
৩। এলাচ ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৪। এলাচের মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকে ছাপ, বলিরেখা পড়তে বাধা দেয়।
৫। মুখের দুর্গন্ধ হাত থেকে বাঁচতে মুখে রাখুন দু-তিনটে এলাচ।
৬। নিয়মিত এলাচ খেলে কমতে পারে ক্যানসারের সম্ভবনা।
৭। মুখের ঘা, মাড়ির ক্ষত ইত্যাদিতে এলাচ অব্যর্থ ওষুধের কাজ করে।