ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ, ২০২৪
https://www.msprotidin.com website logo

বাড়ির মালিক হয়েও খাদ্য সহায়তা চেয়ে ৩৩৩ নম্বরে ফোন অতঃপর.....


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ২২ মে, ২০২১, ১১:১৪
বাড়ির মালিক হয়েও খাদ্য সহায়তা চেয়ে ৩৩৩ নম্বরে ফোন অতঃপর

সংগৃহিত ছবি

তিনি চারতলা বাড়ির মালিক। অথচ খাদ্য  সহায়তা চেয়ে কল করেছিলেন জাতীয় কলসেন্টারের ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেছেন । ঘটনার সত্যতা জানতে পেরে ইউএনও ওই ব্যক্তিকে জরিমানা করেন। জরিমানার পরিমান ছিল  ১০০ গরীব মানুষকে সরকারি খাদ্য সহায়তার অনুরূপ প্যাকেট বিতরণ করতে হবে তাকে।

ঘটনাটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশীপুর ইউনিয়নের দেওভোগ এলাকায়।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফা জহুরা বলেন, করোনাকালীন সময়ে সরকার ৩৩৩ কলসেন্টারের মাধ্যমে অসহায় ও দুঃস্থ মানুষদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করছে। কেউ ওই নম্বরে কল করে তাদের সংকটের কথা জানালে উপজেলা পর্যায়ে ইউএনও অফিসে জানানো হয়। পরে তা যাচাই করে খাদ্য সহায়তা পৌছে দেওয়া হয়।
ইউএনও বলেন, ‘দুষ্টুমি করার জন্যই ওই নম্বরে কল করেন কাশীপুরের ওই ব্যক্তি।

গত বৃহস্পতিবার (২০ মে) বিকেলে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, খাদ্য সহায়তা চাওয়া ব্যক্তি চারতলা বাড়ির মালিক। যেহেতু দুষ্টুমির ছলে এমনটা করেছেন তাই তাকে ১০০ প্যাকেট খাদ্য সহায়তা প্রদান করতে বলা হয়েছে।’ প্রতি প্যাকেটে সরকারি সহায়তার মতো ১০ কেজি চাল, ৫ কেজি আলু, ১ কেজি করে ডাল, সয়াবিন তেল, লবন ও পেয়াজ থাকবে বলে জানান ইউএনও আরিফা জহুরা। আজ শনিবার তার উপস্থিতিতে স্থানীয় এলাকায় এইসব খাদ্যসামগ্রী গরীব মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

৩৩৩ নম্বরে ফোন করে খাদ্য সহায়তা চাওয়া বৃদ্ধের পাশে টিম পজিটিভ বাংলাদেশ


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ২৭ মে, ২০২১, ১২:২৫
৩৩৩ নম্বরে ফোন করে খাদ্য সহায়তা চাওয়া বৃদ্ধের পাশে টিম পজিটিভ বাংলাদেশ

সংগৃহিত ছবি

সরকারি খাদ্য সহায়তা নম্বর ৩৩৩ তে ফোন করে হেনস্থার শিকার হওয়া বৃদ্ধের জন্য খাদ্য সামগ্রী নিয়ে তার বাসায় গেছেন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক টিম পজিটিভ বাংলাদেশের সভাপতি গোলাম রাব্বানী। কিছুদিন আগে ৩৩৩ নম্বরে ফোন করে খাদ্য সহায়তা চাওয়ায় জরিমানার শিকার হন বৃদ্ধ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। 

গতকাল বুধবার নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার দেওভোগ নাগবাড়ি এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে ১০০ কেজি চাল, ৬০ কেজি আলু, ২৫ কেজি ডাল, ৮ কেজি তেল নিয়ে হাজির হন তিনি। এ সময় নগদ ৫ হাজার টাকাও সহযোগিতা করেছেন তিনি।

গত বৃহস্পতিবার (২০ মে) সরকারি খাদ্য সহায়তা সেন্টার ৩৩৩-এ নম্বরে কল করে খাদ্য সহায়তা চেয়েছিলেন বৃদ্ধ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। পরে গুজব রটানো হয় ঐ বৃদ্ধ চারতলা বাড়ির মালিক পরে ইউএনও তাকে জরিমানাস্বরুপ ১০০ জনকে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দেন। তার উপর চাপিয়ে দেওয়া জরিমান পরিশোধের জন্য তিনি ধারদেনা করেন। 

পরে ঘটনার সত্যতা জানাজানি হলে পাশে দাড়ান জেলা প্রশাসক, এবার তার পাশে দাড়ালেন গোলাম রাব্বানী নিজে, রাব্বানীর পক্ষ থেকে সহায়তা পাঠানো হবে বলে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার ১৫ ঘন্টা পার না হতেই সাবেক এই সাধারণ সম্পাদক নিজেই বৃদ্ধের বাসায় উপস্থিত থেকে তাকে সাহায্য করেন। ফরিদ উদ্দিনের পরিবারে তার প্রতিবন্ধী ছেলে, কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ও স্ত্রীর আছেন।

এ প্রসঙ্গে গোলাম রাব্বানীর বক্তব্য ছিল, আজ ফরিদ চাচার বাড়িতে গিয়ে বাস্তবতা দেখে এসেছি। টিম পজিটিভ বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে চাচাকে বেশ কিছু খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ সহায়তা করা হয়েছে। আশা রাখি তিন মাস এসব খাবার খেতে পারবেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় মানবিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন টিপিবি সদস্য শাকিল নিঝুম, রিয়াদুল ইসলাম ও শাহ পরান শাকিল।

রাব্বানি আরো বলেছেন, চলমান এ দুর্যোগে দেশের যেকোনো স্থান থেকে প্রকৃত অসহায় কেউ যদি ৩৩৩ নম্বরে ফোন করে মাঠ প্রশাসনের দায়িত্ব অবহেলায় খাদ্য সহায়তা না পান তাহলে টিম পজিটিভ বাংলাদেশকে অবহিত করুন। আমরা কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে খাদ্য সহায়তা নিশ্চিত করবো ইনশাল্লাহ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

নায়িকা পূর্ণিমা দ্বিতীয় বিয়ে করলেন


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২, ১১:৩৪
নায়িকা পূর্ণিমা দ্বিতীয় বিয়ে করলেন

ফাইল ছবি

দ্বিতীয় বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। গত ২৭ মে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। তবে সে খবর জানানো হলো প্রায় ২ মাস পর।

পূর্ণিমার স্বামীর নাম আশফাকুর রহমান রবিন। এটি পূর্ণিমার দ্বিতীয় বিয়ে। তার প্রথম স্বামীর নাম আহমেদ ফাহাদ জামাল। সে সংসারে আরশিয়া উমাইজা নামে পূর্ণিমার একটি মেয়ে সন্তান আছে।

প্রথম স্বামীর সঙ্গে পূর্ণিমার যে বিচ্ছেদ হয়েছে তার খবর গণমাধ্যমে আসেনি। তার আগেই দ্বিতীয় বিয়ের খবর প্রকাশ পেল গণমাধ্যমে। এদিকে দাবি করা হয় পূর্ণিমার দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানতেন না তার সাবেক স্বামীও।

গণমাধ্যমকে প্রাক্তন স্বামী বলেন, পূর্ণিমার বিয়ের খবর আমিও জানতাম না।  গণমাধ্যমের মাধ্যমে এখন জানতে পেরেছি। আমার পক্ষে তাদের জন্য শুভ কামনা রইল। আর আমার সন্তানের জন্য সবাই দোয়া করবেন।

সাবেক স্বামীকে নতুন বিয়ের খবর না জানানের কারণ জানাতে পূর্ণিমা বলেন, যেহেতু আমার একটি মেয়ে আছে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। সব বিবেচনা করে আমরা বিষয়টি জানাতে চাইনি।

২০০৭ সালের ৪ নভেম্বর চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী আহমেদ ফাহাদ জামালকে ভালোবেসে বিয়ে করেন পূর্ণিমা। ২০১৪ সালে কন্যাসন্তানের মা হন তিনি।

তিন বছর আগে  প্রথম স্বামী ফাহাদের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় পূর্ণিমার। বিচ্ছেদের পর থেকে তাদের একমাত্র সন্তান আরশিয়া উমাইজা উভয়ের কাছেই থাকেন।

এদিকে দুই মাস পর বিয়ের খবর প্রকাশের কারণ জানালেন পূর্ণিমা নিজেই। বলেন, ‘বিয়ের পরেই তিনিসহ পরিবারের অন্যরা অসুস্থ ছিলেন। কেউ কেউ করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। এ জন্য বিয়ের খবর জানাতে দেরি হয়েছে।’

পূর্ণিমার দ্বিতীয় স্বামী আশফাকুর রহমান রবিন একটি বহুজাতিক কোম্পানির বিপণন বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। লেখাপড়া করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook