a করোনা আক্রান্ত হয়েছেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী
ঢাকা সোমবার, ১ পৌষ ১৪৩২, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনা আক্রান্ত হয়েছেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২২, ১২:৩৮
করোনা আক্রান্ত হয়েছেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী

ফাইল ছবি

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন সংসদের প্রধান হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।

তিনি বলেন, করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় স্পিকার শিরীন শারমিন শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে সংসদ ভবনে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, শিশু মেলা ও সান্ধ্যকালীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত হতে পারেননি।

তবে স্পিকার অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন এবং বিজয়ী শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

অনুষ্ঠানে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নতুন প্রজন্মের শিশুদের মাঝে শিশু শেখ রাসেলের আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে অভিভাবক ও শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত আদরের ছোট ভাই শিশু শেখ রাসেলকে মাত্র ১০ বছর বয়সে ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটে হত্যা করা হয়। মায়ের কাছে নিয়ে যাবো বলে সেদিন শিশু রাসেলকে হত্যা করা হয়।

আজ শিশু রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন। সে বেঁচে থাকলে আজ নিজেকে দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত করতো। নতুন প্রজন্মের শিশুদের মাঝে শেখ রাসেলের আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে।

সংসদ সচিবালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু ও চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

প্রাইজবন্ডের ড্র, প্রথম পুরস্কার ০০৫২৯৪০


আমিনুল, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১, ১০:৩০
প্রাইজবন্ডের ড্র, প্রথম পুরস্কার ০০৫২৯৪০

সংগৃহীত ছবি

১০০ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০৩তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগীয় কমিশনার খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রাইজবন্ডের ৬৪টি সিরিজের প্রতিটির জন্য ৪৬টি করে মোট ২ হাজার ৯৪৪টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।

প্রতিবারের মতো এবারও একক সাধারণ পদ্ধতিতে ড্র পরিচালনা করা হয়েছে অর্থাৎ প্রতি সিরিজের একই নম্বরধারীরা পুরস্কার পাবেন।

ড্রয়ে পুরস্কারগুলো হল- প্রথম পুরস্কার ৬ লাখ টাকা করে পাবেন প্রতি সিরিজের ০০৫২৯৪০ নম্বরধারী ৬৪ জন। একইভাবে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার পুরস্কার পাবেন প্রতি সিরিজের ০৩৭১৬৮৭ নম্বরধারী ৬৪ জন।

তৃতীয় পুরস্কার ১ লাখ টাকা করে পাবেন ০২১৭৬৬১ এবং ০৮৩১৪২৩ নম্বরধারী ১২৮ জন। এ ছাড়া চতুর্থ পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন ০১৯৬৬০১ এবং ০৬৪৮৭২৮ নম্বরধারী ১২৮ জন। ১০ হাজার টাকা করে পুরস্কার পাবেন ৬৪টি সিরিজের ৪০টি নম্বরধারী ২ হাজার ৫৬০ জন। 

বিজয়ী নম্বরগুলো হল- ০০২৩৩৮২, ০০৪০০২৪, ০০৪৬২৬০, ০০৫০৫৫৮, ০০৭৮৭৮৫, ০১২৭০৭৩, ০১৪২৭০৭, ০২১৫২৩৬, ০২৩০৩১৭, ০৩১৬৯৪৯, ০৩৩৮৯৮৭, ০৩৪৩৪৬৩, ০৩৮০৩০৬, ০৩৯৪৮৯৩, ০৩৯৬৪৮৩, ০৩৯৭৪৭৪, ০৪৩৭৫৩৫, ০৪৫৭৩৫৩, ০৪৮৪১৩০, ০৪৮৪৫৪৩, ০৫২৮০৮৯, ০৫৪২৯৪৬, ০৬০১৩১৯, ০৬১৮৭৯৬, ০৬৪৫০৩৬, ০৬৭৮১৮৮, ০৬৮৯৩০১, ০৬৮৯৫৭৮, ০৬৯৫৬৯৩, ০৬৯৬১৮২, ০৭২০৬৪৬, ০৭৮১৬৫৭, ০৮২৮৮৮৭, ০৮৭৬৯৬৯, ০৮৯৮৫০৯, ০৯৩৬৩০৩, ০৯৪১৭০৩, ০৯৪৫১০৪ ও ০৯৬২৩৪৩।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

জবির ডে-কেয়ার সেন্টার খালিই পড়ে থাকে


সিয়াম, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২০ জুন, ২০২২, ০৯:০৮
জবির ডে-কেয়ার সেন্টার খালিই পড়ে থাকে

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শিশুদের জন্য ডরমিটরি ভবনে ডে-কেয়ার সেন্টার চালু রয়েছে। সেন্টার পরিচালনার জন্য তিনজন স্টাফ, একজন ক্লিনার, একজন সুপারভাইজারও আছেন।  ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে। সেখানে শিশুদের জন্য থাকা, খাওয়া, ঘুমানো, প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা, খেলাধুলা, বিনোদন ও প্রি-স্কুল সুবিধা থাকলেও যথেষ্ট প্রচার কিংবা প্রশাসনের উদ্যোগের কারনে তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। ২০১৮ সালের মে মাসে চালু হওয়া ডে-কেয়ার সেন্টারে ২৫-৩০ জন বাচ্চা রাখা গেলেও পাওয়া যায় ৮-১০ জনকে।

সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির চলমান একটি জরিপে (অনলাইন) দেখা যায়, ৭২ শতাংশ শিক্ষক, শিক্ষার্থী কিংবা কর্মকর্তা-কর্মচারী জানেন না যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে কেয়ার আছে! মাত্র ২৫ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ডে-কেয়ার নিয়ে অবগত আছেন। ডে-কেয়ারের কথা জেনেও বিভিন্ন বিষয় চিন্তা করে বাচ্চা রাখতে অপারগ এক শতাংশ গোষ্ঠী। বাকি ২ শতাংশ কোনো মতামত দেননি।

জবি ডে-কেয়ার সেন্টারের আহ্বায়ক ড. আবদুস সামাদ বলেন, ইতোমধ্যে প্রতিটি বিভাগে নোটিশের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বিভাগের দায়িত্ব নোটিশগুলো সবাইকে জানিয়ে দেওয়া। কিছু বিভাগের দায়িত্বহীনতায় নোটিশগুলো শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছায় না।

ডে-কেয়ারের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে সুপার ভাইজার শাকিলা জামান সুবর্ণা বলেন, কেউ চাইলে দৈনিক ৩শ টাকার বিনিময়ে ফুলটাইম বাচ্চা রাখতে পারবে। ১-২ বছরের শিশুদের জন্য মাসে ২ হাজার ও ২-৫ বছরের শিশুদের জন্য মাসে ১ হাজার টাকা সার্ভিস চার্জ রাখা হয়। ভর্তি ছাড়া খণ্ডকালীন সময়ের জন্য আলাদাভাবে ফি দেওয়া যায়। তিনি আরো বলেন, এখান থেকে বাচ্চাদের খাবার দেওয়া হয় না। তাদের বাসা থেকে যা দেওয়া হয় তাই খাওয়ানো হয়। কেউ অসুস্থ হলে আমরা জরুরি ভিত্তিতে তার বাবা-মাকে জানাই এবং সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার থেকে চিকিৎসা নিই। এক কথায় গোসল থেকে ঘুম পাড়ানো পর্যন্ত সব কিছুর দায়িত্ব ডে কেয়ার সেন্টার পালন করে।

আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট (জবি) এর প্রভাষক অর্পিতা হক জানান, ডে-কেয়ার সম্পর্কে অল্প কিছুদিন হলো অবগত হয়েছি। ডে-কেয়ারে গিয়ে সেখানকার পরিবেশ ভালো লাগায় আমার বাচ্চাকে রাখার পরিকল্পনা করছি।

সম্প্রতি জবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থীর মেয়েকে কোলে নিয়ে পরীক্ষা হলে দায়িত্ব পালন করছেন সহকারী অধ্যাপক কামরুল ইসলাম। মূলত এর পরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডে-কেয়ার সেন্টারের বিষয়টি সামনে চলে আসে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়