a
ফাইল ছবি
করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে মন্ত্রি পরিষদ।
এছাড়া কোভিড সংক্রমণরোধকল্পে ৫টি জরুরি নির্দেশনা জারী করেছে এই বিভাগ।
নির্দেশনাগুলো হচ্ছে -
১) ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে।
২) বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থাগ্রহণ করবে।
৩) রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সমাবেশ, অনুষ্ঠানসমূহে ১০০ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না।
এসব ক্ষেত্রে যারা যোগদান করবেন তাদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট/২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে।
৪) সরকারি-বেসরকারি অফিস শিল্প কারখানাসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ববহন করবেন।
৫) বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট ও রেলস্টেশনসহ সব ধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি মনিটর করবেন। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (একনেক) প্রায় ৬ হাজার ৬৫১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (০৮ জুন) এসব প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান আজকের সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
এম এ মান্নান জানান, এসব প্রকল্পের অর্থায়নে সরকার দেবে ৫ হাজার ২১৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৭৯৮ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বিদেশি ঋণ ৬৩৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
জানা গেছে, একনেকে অনুমোদিত এসব প্রকল্পগুলোর মধ্যে নয়টি প্রকল্পই নতুন এবং বাকি একটি সংশোধিত।
এসব নতুন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘বরিশাল (দিনারেরপুল) লক্ষ্মীপাশা-দুমকি সড়ক (জেড-৮০৪৪) এর ২৭তম কিলোমিটারে পান্ডব-পায়রা নদীর উপর নলুয়া-বাহেরচর সেতু নির্মাণ’ প্রকল্প। এ প্রকল্পটিতে ১ হাজার ২৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় ধরা হয়েছে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত।
এরপর রয়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘মধুপুর-ময়মনসিংহ জাতীয় মহাসড়ক (এন-৪০১) যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্প। এ প্রকল্পটি ১ হাজার ১০৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হবে। ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।
নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘চিলমারী এলাকায় (রমনা, জোড়গাছ, নয়ারহাট) নদীবন্দর নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২৩৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রকল্পটি ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হবে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ‘বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ’ প্রকল্পটি ২১৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা খরচে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হবে।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলাধীন ব্রাহ্মণগ্রাম-হাটপাঁচিল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ এবং বেতিল স্পার-১ ও এনায়েতপুর স্পার-২ শক্তিশালীকরণ কাজ’ প্রকল্পটি ৬৪৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা খরচে বাস্তবায়ন করা হবে। ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘ঠাকুরগাঁও জেলার টাঙ্গন ব্যারেজ, বুড়ি বাঁধ ও ভুল্লি বাঁধ সেচ প্রকল্পসমূহ পুনর্বাসন, নদীতীর সংরক্ষণ ও সম্মিলিত পানি নিয়ন্ত্রণ অবকাঠামো নির্মাণ’ প্রকল্পটির খরচ ২৯৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিবীজ উন্নয়ন ও বর্ধিতকরণ’ প্রকল্পটির খরচ ৭২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে ধান শুকানো, সংরক্ষণ ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ আধুনিক ধানের সাইলো নির্মাণ (প্রথম ৩০টি সাইলো নির্মাণ পাইলট প্রকল্প)’ প্রকল্পটির খরচ ১ হাজার ৪০০ কোটি ২২ লাখ টাকা অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে
এছাড়া জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ‘বাখরাবাদ-মেঘনাঘাট-হরিপুর গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ’ প্রকল্পটির খরচ অনুমোদন দেয়া হয়েছে ১ হাজার ৩০৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। প্রকল্পটি ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হবে।
সর্বশেষ এবং সংশোধিত প্রকল্পটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ‘বিপিএটিসি’র প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্প। এ প্রকল্পের প্রথম সংশোধন অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এতে প্রকল্পটির খরচ ৩৪৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ২০৭ কোটি ৬১ লাখ টাকা। প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুনে বাস্তবায়ন করার কথা থাকলেও এর মেয়াদ তিন বছর বাড়িয়ে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: পুলিশ কর্তৃক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা, শারীরিক নির্যাতন করে মিথ্যা স্বীকারোক্তিমূলক ভিডিও ধারণ ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন 'মেডিকো’র প্রতিষ্ঠাতা ডা. মো. জোবায়দুর রহমান জনি।
আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটিতে (ডিআরইউ) নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ‘মেডিকো’র প্রতিষ্ঠাতা ডা. মো. জোবায়দুর রহমান জনি। তিনি বলেন, পরিবারের ভয় এবং স্ত্রী সন্তানদের ‘ক্রসফায়ারের ভয়’ দেখিয়ে চার কোটি টাকা আদায় করা হয় তার কাছ থেকে।
ডা. মো. জোবায়দুর রহমান বলেন, শুরুতেই আমি আমার সকল প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ, রাজনৈতিক সহকর্মীবৃন্দ, শুভাকাংখী, আত্মীয়-স্বজনসহ যারা ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস সংক্রান্ত বিষয়ে আমাকে নিয়ে বিব্রত হয়েছিলেন তাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আজকে ১৫ এপ্রিল মঙ্গলবার কতিপয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছি।
এরপর কান্না জড়িত কন্ঠে তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ২ আগস্ট। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর শান্তিনগর চামেলীবাগের গ্রিন পিস অ্যাপার্টমেন্টের একটি ফ্ল্যাটে তৎকালীন সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমার নেতৃত্বে ৭/৮ জন পুলিশ প্রবেশ করেন। ঘুমন্ত অবস্থায় ওই বাসা থেকে দেশের অন্যতম মেডিকেল ভর্তি কোচিং প্রতিষ্ঠান ‘মেডিকো’র প্রতিষ্ঠাতা ডা. মো. জোবায়দুর রহমান জনিকে তুলে নিয়ে যায় সিআইডির সদস্যরা। সেসময় জনির বিরুদ্ধে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ আনে সিআইডি।
এখানেই শেষ নয়, ডা. মো. জোবায়দুর রহমান জনিকে সিআইডি হেডকোয়ার্টারে নিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমার নেতৃত্বে বেধড়ক মারধর করা হয়। আটকের ২৯ ঘণ্টা পর আদালতে সোপর্দ করা হয় জনিকে। এরপর রিমান্ডের নামে জনির স্ত্রীকে তার স্বামীকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে সিআইডির কর্মকর্তারা হাতিয়ে নেয় ৪ কোটি টাকা। টাকা পরিশোধ করতে ভুক্তভোগীর পরিবারকে গাড়ি, ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রি করতে বাধ্য করেছিলেন সিআইডির কর্মকর্তারা।
কোন ধরনের সঠিক তদন্ত ছাড়াই গ্রেফতারের প্রমাণ :
[১] সম্পূর্ণ ভুল তথ্য নিয়ে বাসা থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে : তারা বাসায় এসে বলেছে আমি ডাক্তার না, আমার ওয়াইফ ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করা, এমনকি শুরু দিকে তারা আমার নামটিও সঠিকভাবে যাচাই করে নাই ।
[২] তারা বলেছে ২০০৬ সাল থেকে মেডিকো ফুলে ফেঁপে উঠেছে, অথচ মেডিকো শুরু হয় ২০১১/১২ সাল থেকে । প্রয়োজনে ট্রেড লাইসেন্স চেক করুন।
[৩] আমার নামে কোন জিডি নাই, কোন মামলা নাই, মূল মামলার এজাহারে আমার নাম নাই, কোন নিউজ নাই। হঠাৎ কিভাবে দাগী আসামী হয়ে গেলাম যে বাসায় অভিযান চালাতে হবে? শুধুমাত্র আমার পরিবারকে ভয় দেখানোর জন্য অস্ত্রসহ অভিযানের নাটক করা হয়েছিলো ।
[৪] আমি এভেলেইভেল থাকা সত্যেও আজ পর্যন্ত কোনদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়নি, এমন না যে লুকিয়ে ছিলাম, বাসা থেকে সিআইডি অফিসে যেতে দুই মি. লাগে ৷
শারীরিক নির্যাতনের প্রমাণ :
[১] আমাকে দুই ঘন্টা যাবৎ শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে, ফ্লোরে ফেলে পিটানো হয়েছে, ইলেকট্রিক শক দেওয়া হয়েছে [২] কারাবাসের সম্পূর্ণ সময় ৪৩ দিন কারা হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিতে হয়েছে, ঠিকভাবে হাঁটতে পারতাম না
[৩] রিমান্ডে থাকা অবস্থায় ৩য় দিনে অসুস্থ অবস্থায় রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছি
[৪] জামিনের পরে পপুলার হাসপাতাল ধানমন্ডিতে থেকে চিকিৎসা নিয়েছি
টাকা নেওয়ার প্রমাণ :
[১] রিমান্ডে নিয়ে আরও নির্যাতনের ভয় দেখায়, আরও মামলা দিবে, আমার ওয়াইফকে এরেস্ট করবে, মেডিকো সীলগালা করে দিবে- এগুলো বলে টাকা আদায় করেছে। ৪ আগস্ট ২০২৩ তারিখ শুক্রবার রাত ৮টা থেকে ১০টা মালিবাগের স্কাই সিটি হোটেলের সিসি টিভি ফুটেজ চেক করেন। আগারগাঁও আইসিটি ভবনের পাশের রাস্তার ভিডিও ফুটেজ চেক করেন।
[২] টাকা নেওয়া সংক্রান্ত একাধিক অডিও রেকর্ড আমার কাছে আছে।
[৩] টাকা ব্যবস্থা করতে গিয়ে আমি যা যা বিক্রি করেছি সেগুলোর তথ্য চাইলে দেওয়া যাবে।
টাকা চেয়ে হুমকি ও অব্যাহত চাপ দেওয়ার প্রমাণ :
[১] ব্যাংক একাউন্ট ফ্রিজ রাখা হয়েছে ৬ মাসের অধিক। পেপারস আছে।
[২] নতুন মামলায় মা, বাবা, স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে ৩০ জুন ২০২৪ তারিখে।
[৩] প্রতি নিয়ত হোয়াটসঅ্যাপে ফোন দিয়ে হুমকি দেওয়া হয়েছে।
এরপর তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন, আমাকে রাজনৈতিক কারণে গ্রেফতার :
[১] বাসা থেকে তুলে নেওয়ার সময় বলেছে পলিটিক্যাল বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দিবে।
[২] চোখ বেঁধে টর্চার শুরুতে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে এবং গালাগালি করা হয়েছে।
[৩] আমার পরিবারকে বার বার রাজনীতি করা নিয়ে ভয় দেখিয়েছে।
[৪] প্রেস কনফারেন্সে আমার রাজনৈতিক পরিচয় হাইলাইট করে বার বার বলা হয়েছে, প্রেস রিলিজ দেওয়া হয়েছে। ঐ সময়ের ভিডিও ও পত্রিকাগুলো চেক করেন।
[৫] তৎকালীন সিআইডি প্রধান আমার স্ত্রীর সাথে বাজে ব্যবহার করে রুম থেকে বের করে দিয়েছে। তার অভিযোগ যে তোমার হাজবেন্ড রাজনীতি করে, এ বিষয়ে কোন কথা বলা যাবে না ।
নিয়ে নয়? [৬] ২০০৫ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কেন স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করা হল? কেন অন্য কোন বছরের পরীক্ষা নিয়ে করা হয়নি?
এমন সব প্রশ্ন রেখে সর্বশেষে ডা. জোবায়দুর রহমান বলেন, জীবনের ঝুঁকি বিবেচনায় এতদিন অভিযুক্ত সিআইডির সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারিনি। ১৫ এপ্রিল আদালতে বিভিন্ন অভিযোগে সিআইডির তৎকালীন কর্মকর্তা বর্তমানে র্যাব-১৪ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমা, সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া, তৎকালীন সিআইডিতে কর্মরত বর্তমানে বরিশাল মেট্রোপলিটনের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেহেদি হাসান এবং সিআইডির উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমানসহ অজ্ঞাত ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।
সূত্র: কালবেলা