a
সংগৃহীত ছবি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করতে যাচ্ছে সরকার। আগামী ১১ আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিলের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রোববার বিকালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এতে বলা হয়েছে, শপিংমল, মার্কেট, দোকানপাট খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। সড়কপথে মোট যানবাহনের অর্ধেক চলাচল করবে। হোটেল-রেস্তোরাঁ অর্ধেক আসন ফাঁকা রেখে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে।
দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ১০ আগস্টের পর সবকিছু ধাপে ধাপে খুলবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিধি-নিষেধ আগামী ১০ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত চলমান থাকবে। ১১ তারিখ থেকে যেটি চিন্তাভাবনা চলছে সেটি হলো- ধাপে ধাপে পর্যায়ক্রমে শিথিল করা।
আমাদের করোনা শনাক্তের হার একটু কমছে, কিন্তু মৃত্যুর হার ২০০ এর ওপরে আছে। তাই এসব বিষয়ে অবশ্যই আমাদের নজর রাখতে হবে।
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামীকাল রবিবার (১৬ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হবে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
আজ শনিবার (১৫ মে) ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, এখন যেমনভাবে বিধিনিষেধ চলছে, তেমন করে আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামীকাল রোববার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। বিধিনিষেধে কী কী থাকবে, সেই বিষয়গুলো আলোচনার ভিত্তিতে ঠিক করে রোববার জানিয়ে দেয়া হবে বলে তিনি জানান।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ মে) জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, এখন থেকে শতভাগ মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করতে পুলিশকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়া হবে।
সংগৃহীত ছবি
রাজধানীর কিছু এলাকায় আজ ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না। গতকাল শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
এতে বলা হয়, ‘গ্যাস পাইপলাইন স্থানান্তরের কাজের জন্য ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না।’
যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না: কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে টিটিপাড়া, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল, মুগদা, গোলাপবাগ, বেলতলা, মানিকনগর, অতীশ দীপঙ্কর রোড, আর কে মিশন রোড, গোপীবাগ, উত্তর যাত্রাবাড়ী ও ধলপুর।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চার ঘণ্টা এসব এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হবে। এছাড়া সরবরাহ বন্ধ থাকার কারণে সংশ্লিষ্ট এলাকার পার্শ্ববর্তী এলাকায় গ্যাসের চাপ তুলনামূলক কম থাকতে পারে।