a
টঙ্গীতে তুলার গুদামে আগুন
টঙ্গীর মিলগেট এলাকার কো-অপারেটিভ সোসাইটি মার্কেটে বৃহস্পতিবার সকালে এক ভয়াভহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১৫ টি তুলার গুদাম পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।
খবর পেয়ে টঙ্গী ও উত্তরা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা একযোগে কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়েছে।
জানা যায়, সকাল সাড়ে ৯ টায় উল্লেখিত এলাকার জনৈক মাসুদের তুলা ভাঙ্গানোর মেশিন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
মুহুর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা ওই গোডাউনসহ আশপাশের গোডাউনগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে টঙ্গী ও উত্তরার ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে প্রায় সোয়া ২ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়।
এ সময় ওই এলাকায় পানি সংকট দেখা দিলে আশপাশের বিল্ডিং থেকে পানির ব্যবস্থা করা হয় বলে জানান ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ।
ততক্ষনে ছোট বড় প্রায় ১৫ টি ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান, রক্ষিত মালামাল ও আসবাব পত্র পুড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
তবে ক্ষতিগ্রস্থ তুলা ব্যবসায়ীরা তৎক্ষণাত আগুনে পুড়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষয়ক্ষতির পরিমান জানাতে পারেননি।
এব্যাপারে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার মো. ইকবাল হাসান জানান, তুলা ভাঙ্গানোর মেশিনে স্পার্ক থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ জানা যায়নি।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন, ‘লকডাউন’ বা বিধি-নিষেধ আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সোমবার (৩ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের একথা জানান।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ৬ এপ্রিল থেকে গণপরিবহন চলাচল করবে। তবে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে পারবে না। লঞ্চ ও ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে।
‘আজ (৩ মে) থেকে মার্কেটে পুলিশের অভিযান চলবে। মাস্ক না পরলে, স্বাস্থ্যবিধি না মানা হলে মার্কেট বন্ধ করে দেবো’- বলেও জানান তিনি।
ছবি সংগৃহীত
জুলকার নাইন সায়ের ভাই চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি সুব্রত বাইনকে নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট দেন।
সেই পোস্টে যা যা লেখা ছিল, আজ দেশের প্রায় সব গণমাধ্যমে হুবহু সেই একই তথ্যই উঠে এসেছে। প্রশ্ন হলো—তাকে এখন এতদিন পর ধরা হলো কেন? এতদিনে তো সে তার অপারেশন সম্পূর্ণ করে ফেলতে পারতো!
বিদেশে বসে একজন সাংবাদিক তিন মাস আগে যে তথ্য প্রকাশ করেছিলেন, দেশের আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সেই তথ্যের সত্যতা খুঁজে পেল তিন মাস পর!
জনাব তারেক রহমানকে শেষ করার দায়িত্ব ছিল সুব্রত বাইনের উপর—এমনটাই শোনা যায়। বলা হয়, আর্মি ও পুলিশ মিলে তাকে বিশেষভাবে ট্রেনিংও দিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আর কে কে সেই ট্রেনিং পেয়েছিলেন? এই প্রশ্ন কি কেউ করবে? আর্মি ও পুলিশের কাজ কি এটাই ছিল?
সূত্র: প্রিসিলা, নিউইয়র্ক