a
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন, ‘লকডাউন’ বা বিধি-নিষেধ আগামী ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সোমবার (৩ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের একথা জানান।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ৬ এপ্রিল থেকে গণপরিবহন চলাচল করবে। তবে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে পারবে না। লঞ্চ ও ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে।
‘আজ (৩ মে) থেকে মার্কেটে পুলিশের অভিযান চলবে। মাস্ক না পরলে, স্বাস্থ্যবিধি না মানা হলে মার্কেট বন্ধ করে দেবো’- বলেও জানান তিনি।
রুনু বেরোনিক
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম করোনার ভ্যাকসিন নিবেন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনু বেরোনিকা কস্তা। মুন্নী খাতুন ও রিনা সরকারও তার সাথে করোনা ভ্যাকসিন নেয়ার কথা রয়েছে।
বুধবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি টিকা কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন।
একই সময় আরো ২৫ জনকে করোনাভাইরাসেন টিকা দেয়া হবে। চিকিৎসক হিসেবে প্রথম ভ্যাকসিন নেবেন ডা. আহমেদ লুৎফর। সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনা আক্তার ও দীপালি ইয়াসমিনের নাম রয়েছে ভ্যাকসিন প্রদানকারীর তালিকায়।
তবে প্রথম ভ্যাকসিন গ্রহীতা হিসেবে রুনা বেরোনিকার নাম আছে। তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকলে তালিকার অন্য দুজনের একজনকে টিকা দেয়া হবে।
রুনু বেরোনিকা সংবাদমাধ্যমকে জানান, প্রথম টিকা গ্রহীতা হিসেবে এখুনি তিনি অনুভূতি জানাতে রাজি নন।
ফাইল ছবি
পার্বত্য নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন স্বঘোষিত নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট (অস্বীকৃত) সামভেল শাহরামনিয়ান। এ ঘোষণা আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
১৯১৭ সালে রুশ সাম্রাজ্যের পতনের পর থেকে নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চলকে নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া। ১৯৯০ এর দশকে এক যুদ্ধের মাধ্যমে নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চলটি আজারবাইজান থেকে আলাদা হয়ে যায়। এরপর ২০২০ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে দ্বিতীয় যুদ্ধের মাধ্যমে নাগরনো-কারাবাখের একটা অংশ উদ্ধার করতে সক্ষম হয় আজারবাইজান।
সম্প্রতি সামরিক অভিযান চালিয়ে কারাবাখের বাকি অংশের উপরও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয় আজারবাইজান। এরপর সেখানকার আর্মেনীয় বাসিন্দারা নিরস্ত্র হওয়ার শর্ত মেনে নিয়ে চুক্তি করেছে। এরই ভিত্তিতে স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দেওয়া হলো।
প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দেওয়ায় নাগরনো-কারাবাখের মানুষেরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে, সব ধরনের নাগরিক সুবিধা পাবে এবং অস্ত্র সমর্পণকারী সেনারাও বিনা বাধায় জীবনযাপন করতে পারবে।
স্যামুয়েল শাহরামানিয়ান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি থেকে নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্রের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না এবং এই প্রজাতন্ত্রের সকল দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সূত্র : সিএনএন/বিডি প্রতিদিন।