a
ফাইল ছবি: শামীম ওসমান এমপি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এমপি শামীম ওসমান আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আইভীর বিরুদ্ধে কাজ করছেন কিনা এমন প্রশ্নে মুখ খুলেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
আব্দুর রহমান বলেছেন, যার কথা বলা হচ্ছে (শামীম ওসমান) তিনি একটা দলের আদর্শ নীতি শৃঙ্খলা নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ইত্যাদি লালন করেই কিন্তু এতবড় নেতা হয়েছেন। উনি যদি আজ সেগুলো প্রতিপালন না করেন এবং তিনি যদি এই দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন, আমাদের কাছে যেসব খবর আসছে আমরা সেগুলোর তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ করছি। যখন বিষয়টি নিশ্চিত হবে যে উনি আমাদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন তখন তার বিরুদ্ধেও সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা ছাড়া আমাদের কাছে বিকল্প কোন কিছু থাকবে না। তার বিরুদ্ধে অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজ শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব ভবনের দোতলায় অবস্থিত সিনামন রেস্টুরেন্টে মেয়র প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
সভায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানককে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন- আইভীর জয়ের বিষয়ে আপনারা আশাবাদী কি-না। নানক উত্তরে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে আমরা যারা আছি, সবাই কাজ করে যাচ্ছি নৌকাকে জেতাতে।
উল্লেখ্য, ভৌগলিক কারণে নারায়ণগঞ্জ আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইভী এতদিন সুন্দর সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাই তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। আমরা সবার সহযোগিতা চাই। ভোটাররা কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন এবং নৌকাকে দেবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
জাহাঙ্গীর কবির নানকের সভাপতিত্বে এই মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই প্রমুখ। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: দীর্ঘদিন ধরে মিডিয়ায় আলোচনায় থাকা "অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ" সংগঠনটি আজ একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে। ২৫ শে নভেম্বর শাহবাগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভুল বুঝাবুঝির প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, গত ৫৩ বছর ধরেই, সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে লোপাট করে একটি দুর্বৃত্ত চক্র দেশে বিদেশে দৃষ্টিকটু বিলাসবহুল জীবন যাপন করছে, লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা দেশে পুঞ্জিভুত করে রেখেছে ও বিদেশে পাচার করছে। এভাবেই আমাদের কৃষক, শ্রমিক, হকার, ব্যবসায়ীসহ নিম্ন ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীকে পুজিশূন্য করে চরম অর্থনৈতিক সংকটে ফেলে দেয়া হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে দেশের মানুষের মধ্যে চরম অস্থিরতা ও বৈষমের সৃষ্টি হয়েছে।
এই নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আ. ব. মোস্তাফা আমিনের নেতৃত্বে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ দূর্নীতি বিরোধী শিরোনামে “অবৈধ অর্থ উদ্ধার ও গণমূখী” বিনিয়োগ জাতীয় সংস্থা” নামে একটি বিশেষ আইন প্রনয়ণের দাবীতে ২০২১ সাল হতেই প্রচারপত্র বিতরণের মধ্যে দিয়ে ধানমন্ডি অফিস হতে শুরু করে ২৫ নভেম্বর ২০২৫ইং তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার বৈঠক ও সমাবেশ করেছে।
এর মধ্যে গত ১৮ আগষ্ট ২০২৪ইং তারিখে শাহবাগে লক্ষাধিক আবেদনকারী ও সংগঠক নিয়ে একটি সমাবেশ শেষে অর্ন্তবর্তী সরকারের যমুনা কার্যালয়ে আইন পাশের দাবীতে আইনের খসড়াটি হাতে হাতে জমা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আইন পাশের দাবীতে আরো দুইখানা তাগাদাপত্র দেওয়া হয়েছে। এতে করে কোন রকম সাড়া না পেয়ে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশর নেতৃবৃন্দ আইন পাশের চাপ প্রয়োগের জন্য ২৫/১১/২০২৪ইং তারিখে একটি সমাবেশ আহব্বান করে। এতে করে ২৫ নভেম্বর ২০২৪ অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ এর সংগঠকসহ লাখো আন্দোলনকারী ঢাকা সরওয়ার্দী উদ্যান ও শাহবাগ মূখী হওয়ার খবরটি সারা বাংলাদেশের টপ নিউজ ছিল। তবে ২৫ নভেম্বর উক্ত টপ নিউজগুলো পজেটিভ না হয়ে নেগেটিভ ভাবে প্রচার হয়েছে সেটাই বড় দু:খজনক।
২৫ তারিখে শাহবাগ সমাবেশের অনুমতি চেয়ে ১৮ই নভেম্বর ২০২৪ইং আবেদন করা হয়। তবে থানা পুলিশের পরামর্শে যাদুঘরে দর্শনার্থীদের অসুবিধা ও পিজি হাসপাতালসহ বারডেম হাসপাতালে রোগীদের অসুবিধার কারণে সেই আবেদনটা পরিবর্তন করে ১৯ নভেম্বর ২০২৪ইং তারিখে সরওয়ার্দী উদ্যানে পুনরায় আবেদন করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় সমাবেশটি করা না করা নিয়ে বেশ কয়েকবার পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা হতে ২৪/১১/২০২৪ইং তারিখে আমরা অবগত হলাম সমাবেশটি করার কোন অনুমতি পাবো না। সেই সময়ে আমাদের অনেক লোকজন ঢাকায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে আত্নীয়-স্বজনদের বাসায় উঠে গেছে। তারা রেল গাড়ী, বাস, লঞ্চ, মাইক্রোবাস ভাড়া করে ঢাকা মুখি হয়ে যাওয়ায় সমাবেশে লোক আসা বন্ধ করতে পারিনি কিন্তু কমিয়ে এনেছি।
অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ একটি স্বেচ্ছাসেবী, সিভিল রাইট অর্গনাইজেসন নামে অর্থনৈতিক কর্মসূচী নিয়ে মাঠে চারটি বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করে। তবে উক্ত সংগঠনটি কোন আর্থিক লেনদেন করবে না, করবে গঠিতব্য অবৈধ অর্থ উদ্ধার ও গণমূখী বিনিয়োগ জাতীয় সংস্থা।
ধাপে ধাপে চারটি কাজ হলোঃ
১। সারা বাংলাদেশ থেকে এক কোটি আশি লক্ষ লোকের আবেদন/ অনুস্বাক্ষর গ্রহন করা যা হয়েছে।
২। বিশিষ্ট আইনজীবিদের পরামর্শক্রমে দুর্নীতি বিরোধী শিরোনামে একটি “অবৈধ অর্থ উদ্ধার ও গনমূখী বিনিয়োগ জাতীয় সংস্থা” নামে আইন প্রনয়নের উদ্দেশ্যে তখন যে সরকার ক্ষমতায় থাকবে তাদের কাছে দাবি উপস্থাপন করা। ইতিমধ্যে যেটি ১৮ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের দপ্তর যমুনায় পেস করা হয়েছে।
৩। আইনটি পাশ করা হলে দেশ-বিদেশ হতে দুর্নীতি বাজদের কাছে থাকা অবৈধ পুঞ্জিভুত ও পাচারকৃত টাকা গনশুনানীর মাধ্যমে উক্ত সংস্থাটি উদ্ধার করতে সক্ষম হবে।
৪। সেই টাকাগুলো বিনা সুদে, বিনা জামানতে, অতি সাধারন পুজি শূন্য আবেনকারীদের মধ্যে সহজ শর্তে বিনিয়োগ হিসাবে দেওয়ার সম্ভাব্য প্রস্তাব রয়েছে। যা দিয়ে ছোট ছোট শিল্প কারখানা হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগলের ফার্ম ও মৎস্য খামার করতে পারলে সারা বাংলাদেশে একটি অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটিয়ে স্বনির্ভর জাতি গঠনের মধ্যে দিয়ে দুর্নীতি মুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছে। এখন মুল বিষয়টি হল ২৫ তারিখে সমাবেশটি যে নেগেটিভ ভাবে প্রচার হয়েছে তা অত্যন্ত অপরাজনীতি ও দুঃখজনক। তবে আমি যা বুঝতে পেরেছি, সমাবেশটি ভন্ডুল করার জন্য তিনটি মাধ্যমকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে।
০১। বৈষম্যসহ সাধারণ ছাত্রদের মধ্যে বলা হয়েছে এরা আওয়ামীগের দোষর। ০২। নির্বাহী বিভাগে প্রচার করা হয়েছে এরা সরকার উৎখাত করতে আসছে। ০৩। মিডিয়ায় সাধারণ জনগনের উদ্দেশ্যে প্রতারক হিসাবে বলা হয়েছে। ঢাকা আসলে এক লক্ষ টাকা দেওয়া হবে যা বিভ্রান্তি কর ও খন্ডিতাংশ ।
প্রিয় দেশবাসী, আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে, ২৪শে নভেম্বর রাত ৯টা হতে সংগঠক ও নেতাদের বাস ও অফিস হতে গ্রেফতারের পর হতেই সমাবেশটি এলোমেলো করার জন্য সমাবেশগামী জনগণদের আওয়ামীলীগের দোসর, সরকার পতনের জন্য আসতেছে, ঢাকা আসলে ১ লক্ষ টাকা দিবে বলে প্রতারক হিসাবে বিভিন্ন মিডিয়া প্রচার করেছে। যার জন্য প্রচুর হামলা ও মামলা হয়েছে যারা দেশের বিভিন্ন জায়গা হতে সমাবেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছে ,পথে পথে তাদের যানবাহন ভাঙ্গচুর করা হয়েছে, পিটিয়েছে, মোবাইল ছিনতাই করেছে, মানি ব্যাগসহ নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। এতে করে সবচেয়ে বড় দূর্ঘটনার সম্মুখীন হয়েছে হাতিয়া, লক্ষীপুর, কিশোরগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, চাঁদপুর, নারায়নগঞ্জ, সাভার, গাজীপুর, ঢাকার আবেদনকারী ও সংগঠকগণ।
সুতরাং আজকের সমাবেশ হতে আমরা দেশবাসীকে জানাচ্ছি যে, আমরা আওয়ামীলীগের কোন দোসর ছিলাম না। সরকার পতনের জন্য সমাবেশটি আহবান করা হয়নি এবং বিগত ৫ বছরে আমাদের কাজ কর্মগুলো খুবই সু-শৃঙ্খলভাবে সম্পূর্ন হয়ে আসছে বলে কোনরূপ প্রতারনার সুযোগ ছিল না হলে পুলিশে সোপর্দ করার কথা ফরমে উল্লেখ ছিল । মিডিয়া তিনশত, পাঁচশত, একহাজার, টাকা নেওয়ার যে প্রচার হয়েছে সেগুলো দূরুত্ব বুঝে পরিবহনের ভাড়া নিজেদের ব্যবস্থাপনায় স্বইচ্ছায় দিয়েছিল । সুতরাং এই কাজে কেউ প্রতারক নয়।
অতএব, এই সাংবাদিক সম্মেলন হতে আমরা দেশের বিভিন্ন থানায় আমাদের নেতৃবৃন্দ ও সংগঠকদের মামলাগুলো প্রত্যাহারসহ সকলের নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি এবং আপনারা সঠিক তথ্যগুলো মিডিয়ায় তুলে ধরলে সংগঠকগণ তাদের ইজ্জত-সম্মান নিয়ে নিজ নিজ এলাকায় বসবাস করতে পারবেন।
ফাইল ছবি
বেশির ভাগ বাবা-মা হীন হতদরিদ্র পরিবারের এতিম সন্তানদের জীবন কাটাতে হয় রাস্তায় কিংবা এতিমখানায়। দুবেলা খেতে পারাটাই যাদের কাছে সৌভাগ্যের ব্যাপার। এছাড়াও অভাবের সংসার হওয়ায় অনেক পরিবারের সন্তানদের পোলাও-মাংস খাওয়ানোর সামর্থ্য থাকে না। তারা সন্তানকে একটি সুন্দর জীবন দিবে সে স্বপ্নই ছিল দুচোখে। কিন্তু, মহামারী যেন সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার করেছে।
তাদের স্বপ্ন পূরপণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন এনজিও এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন । তেমনি এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন "মঙ্গলতরী"। বৃহত্তর এই সংকটময় পরিস্থিতিতে তারাও যুক্ত হয়েছে ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায়। "প্রচেষ্টা" নামক এই প্রোগ্রামের জন্য তারা গিয়েছিলো গাজিপুর জেলার কালিয়াকৈর থানার সফিপুরে অবস্থিত "জামিয়া মোহাম্মাদীয়া আরাবিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা"তে।
মাদ্রাসার সকল এতিম শিক্ষার্থী (১৫ জন) সহ হতদরিদ্র অসহায় আরো ২২ জনকে পাঞ্জাবি বিতরণ করা হয়। সেই সাথে মাদ্রাসার দায়িত্বপ্রাপ্ত অস্বচ্ছল একজন হুজুরকেও তারা সহায়তা প্রদান করে। গত ৫ই মে ২০২১ বাদ আসর এই পাঞ্জাবি বিতরণ প্রোগ্রামটি অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাফেজ মাসুদ সাহেদ এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়াও মাদ্রাসার সকল শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের জন্য ইফতারির আয়োজন করে। ইফতারির মেন্যু তে ছিলো গরুর গোশতের বিরিয়ানি, খেজুর, শরবত ইত্যাদি।
মঙ্গলতরীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অপু সরকার বলেন, মানবসেবায় নিয়োজিত করতে তার অনেক ভাল লাগে আর সে থেকেই তার বন্ধু ও সহযোগী হাসনাইন ইফতিকে নিয়েই সংগঠনটির যাত্রা।
উক্ত সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জনাব নাজমুল হাসান বলেন "সময়টা এখন একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর। তাইতো আপনার একটু আত্মত্যাগে ফোটাতে পারে হাজারো মুখে হাসি। করোনাকালীন এই সংকটময় পরিস্থিতিতে, সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য নিজে এগিয়ে আসুন অন্যকে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করুন "
উল্লেখ্য যে মঙ্গলতরীর ভলিন্টিয়ারের সংখ্যা প্রায় ৩৫ জন। যারা নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে সকলের মাঝে সচেতনতা তৈরি করে যাচ্ছে বিভিন্নভাবে।
সংগঠনটির অন্যতম সংগঠক ও স্বেচ্ছাসেবক রিসাত রহমান স্বচ্ছ বলেন, "অসংখ্য শ্রমজীবী মানুষ এই সময়ে কর্মহীন। পরিবার ও সন্তান নিয়ে অভুক্ত দিন কাটাচ্ছে তারা। আমরা যথাসম্ভব চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তাদের কাছে অন্তত একবেলা পুষ্টিকর খাবার পৌঁছে দিতে। এ জন্য প্রয়োজন আপনাদের একান্ত সহায়তা"।
মঙ্গলতরীর সাথে আপনি শামিল হতে পারেন তাদের মহৎ উদ্যোগে ফেইসবুক লিংক: www.facebook.com/mongoltori2020/ তাদেরকে সহায়তা পাঠানো বিকাশ/নগদ/রকেট নম্বর ০১৭১৮৪৮৬৩৭৩।