a নাসিক নির্বাচনে আজ ভোটের লড়াই চলছে
ঢাকা শনিবার, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

নাসিক নির্বাচনে আজ ভোটের লড়াই চলছে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০২২, ১২:৪৯
নাসিক নির্বাচনে আজ ভোটের লড়াই চলছে

ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে আজ সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে এবং এ ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এই নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে লড়ছেন বিএনপি হতে অব্যাহতি পাওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার।

একটানা ১৭ দিন প্রচার-প্রচারণা শেষে আজ নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরের জন্য কে বন্দরনগরীর মেয়র হবেন, তা নির্ধারণ হবে আজ।

জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ জানান, আমাদের ৯ জন ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের ৩০টি টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। ইতিমধ্যে আমরা আরও ৩০ জন ম্যাজিস্ট্রেট পেয়েছি। পাশাপাশি আমাদের পুলিশের প্রায় ৭৬টি টিম রয়েছে। র‌্যাবের ৬৫টি টিম রয়েছে। বিজিবির ২০টি দল মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। এর বাইরে আমাদের আরও ছয় জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাজ করছে।

জেলা প্রশাসক আরো বলেন, বহিরাগত কেউ নারায়ণগঞ্জে নেই। কিংবা সরকারি দলের কেউ প্রশাসনের সহায়তা পাচ্ছে না।

নাসিকের এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৭জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন ও সংরক্ষিত মহিলা আসনে ৩৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এই সিটিতে মোট ভোটার ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪৬ জন। মহিলা ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ৫১১ জন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মজনুকে ফেরত দিন: রিজভী


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ২২ মে, ২০২৩, ০৯:৫২
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মজনুকে ফেরত দিন: রিজভী

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুকে পরিবারের কাছে ফেরত দেওয়ার জোর আহ্বান জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যগ্ম মহাসচিব রিজভী। রোববার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এই আহ্বান জানান।

রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুকে তার নিজ বাসভবন থেকে গোয়েন্দা পুলিশ তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ তুলেছে দলটি।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘তাকে কোথায় তুলে নিয়ে গেছে তার হদিস এখনো জানানো হয়নি। এই ঘটনা গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর চরম আক্রমণ। সরকার দেশ-বিদেশে সর্বদিক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এখন মরণ কামড় দিচ্ছে। সাজানো পুলিশ প্রশাসন দিয়ে গণতান্ত্রিক শক্তির ওপর বর্বরোচিত আক্রমণ চালানো হচ্ছে। মজনুকে আটকের সরকারের সুপরিকল্পিত চক্রান্তের অংশ। দেশকে দেউলিয়া করে এখন মানুষের প্রতিবাদের ভাষা কেড়ে নিতে নিষ্ঠুর পন্থা অবলম্বন করেছে।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সরকারের পতনের সম্ভাবনা দেখে দিগ্বিদিক জ্ঞান শূন্য হয়ে পড়েছে। তাই দেশব্যাপী শুরু করেছে গায়েবি মামলা ও গ্রেফতারের হিড়িক। আমি রফিকুল আলম মজনুর গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং গোয়েন্দা পুলিশের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি রফিকুল আলম মজনুকে কোথায় রাখা হয়েছে তার হদিস দিয়ে তাকে তার পরিবারে কাছে ফেরত দেওয়ার জোর আহ্বান জানাচ্ছি।’ সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনা অন্তবর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার গভীর চক্রান্ত: বিএনপি মহাসচিব


আরাফাত, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৭:৪৯
পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনা অন্তবর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার গভীর চক্রান্ত: বিএনপি মহাসচিব

ফাইল ছবি: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

পার্বত্য চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক অস্থিরতার ঘটনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত হিসেবে দেখছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনাকে আমি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করি না। এর সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত আছে। একদিকে শূন্যতার সুযোগ নেয়া, অন্যদিকে জিও পলিটিক্সে যে পরিবর্তন ঘটছে মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে আশ-পাশের অঞ্চলে, ওইদিকে ভারতবর্ষের মনিপুরে যে বিদ্রোহ, এসবগুলোকে যদি আপনি আনেন, জিওপলিটিক্সের এই ঘটনাগুলো ভেরি সিগনিফিকেন্ট বলে আমি মনে করি। যেহেতু এখন কমেন্ট করাটা ঠিক হবে না।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে, একটা বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়াকে শুরু করার চেষ্টা করা। অন্যদিকে শেখ হাসিনা পার্শ্ববর্তী দেশে থেকে যে সমস্ত কথা বলছেন, সেগুলো কতটুকু সত্য-মিথ্যা আমি জানি না। তবে সেই কথাগুলো এখানে বড় ইম্প্যাক্ট তৈরি করছে। বলা যায় যে, উদ্বিগ্ন হবার কারণ আছে। আর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর সচিবালয়ে আনসার বাহিনীর ঘেরাও, বিভিন্ন সংগঠনের নানা দাবি-দাওয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মব লিঞ্চিং’, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার বিভিন্ন ঘটনাকে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’ উল্লেখ করে সরকারকে অস্থিতিশীল করতেই করা হয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, যেমন শুক্রবার মেইন ঘটনাটা ঘটছে। আমাদের দলে যিনি প্রেসিডেন্ট ছিলেন দীপেন দেওয়ান, উনি আগে এমপি প্রার্থী ছিলেন, তিনি আমাকে ফোন করে বললেন যে, স্যার ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। তখন আমি জানার পরে যাদেরকে চিনি, তাদেরকে জানানোর পরে কারফিউ হয়নি, ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক এফেক্টিভ কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি, এর মধ্যে এটা (ঘটনা) বিস্তারলাভ করেছে। এই যে দেরি হচ্ছে, এই দেরিটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে। এটাতে আমি তাদেরকে (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) দোষারোপ করছি না। যারা দায়িত্বে আছেন, তাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে সঠিকভাবে পরামর্শ দেয়া, এটা করা উচিত। আমার কাছে মনে হয়েছে যে, এক্ষেত্রে অনেকটা গ্যাপ আছে। সমস্যাটা ওই জায়গায়।

তিনি বলেন, এই সরকার খুবই সিরিয়াস, তারা করতে চান, তারা সব কিছু করতে পারেন। আমার কথা হচ্ছে, আমরা সহযোগিতা করি। ইতিমধ্যে তারা অনেক বড় বড় কাজে হাত দিয়েছেন- সেগুলো আমরা দেখি। এই অবস্থার প্রেক্ষিতে বিএনপির পরামর্শ কি জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, আমাদের পরামর্শ হচ্ছে,  প্রধান প্রধান দলগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের বিষয়ে হলো, পার্বত্য চট্টগ্রামে তো আমাদের চুক্তি আছে, এতো দিন কোনো সমস্যা হয়নি। এখানে শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা তা নয়, সামাজিক সমস্যা আছে। দীর্ঘকাল ধরে এসব সমস্যা সমাধান করা হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকার এতো কথা বলেছে, চুক্তি করেছে কিন্তু কাজের কাজ কিছুই করেনি। এসব কাজ একদিনে হবে না, ওদের সঙ্গে বসতে হবে, কথা বলতে হবে, বিষয়গুলোকে আলাপ-আলোচনা করেই সমস্যা সমাধান করতে হবে। সূত্র: মানবজমিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - রাজনীতি