a বিএনপি নেতাদের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বললেন খালেদা জিয়া
ঢাকা বুধবার, ১৭ পৌষ ১৪৩২, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

বিএনপি নেতাদের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বললেন খালেদা জিয়া


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১১ জুলাই, ২০২২, ০১:১২
বিএনপি নেতাদের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বললেন খালেদা জিয়া

ফাইল ছবি

অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোই বিএনপির রাজনীতি উল্লেখ করে বন্যার্তদের কষ্ট লাঘব না হওয়া পর্যন্ত নেতাকর্মীদের তাদের পাশে থাকতে বলেছেন দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

রবিবার (১০ জুলাই) রাতে গুলশানের বাসায় চেয়ারপারসনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের একথা জানান।

তিনি বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনায় যেখানে মানুষ বন্যা প্লাবিত হয়েছে, সেসব দুর্গত মানুষের খবর আমাদের কাছ থেকে নিয়েছেন। তিনি আমাদের বলেছেন, তোমরা বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে থাকবে তাদের কষ্ট লাঘব না হওয়া পর্যন্ত। তিনি মনে করেন বন্যার্তদের সেবা করা মানে হচ্ছে মানুষের সেবা করা এবং এটাই রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত।

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, তিনি এখন যে অবস্থায় আছেন সেই অবস্থা তার ইমিডিয়েট কোনো বিপদ না থাকলেও তিনি কিন্তু এখনো অসুস্থ আছেন। আমরা বার বার বলে আসছি যে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার বাইরে চিকিৎসা প্রয়োজন। এখনকার ডাক্তাররা যারা তার চিকিৎসা করছেন তারা সবাই বার বার করে বলেছেন যে, উন্নত চিকিৎসা তার (খালেদা জিয়া) দরকার, সেই উন্নত চিকিৎসা ও কেন্দ্র এখানে নেই। যে কারণে তারা (চিকিৎসকরা) মনে করেন যে, ম্যাডামকে সত্যিকার অর্থে সম্পূর্ণ রোগমুক্ত করার জন্য চিকিৎসা করা দরকার সেটা অবশ্যই দেশের বাইরে। আমরা সেই কথা আবারো আপনাদের কাছে তুলে ধরছি।

সাক্ষাতে দেশের রাজনীতি নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, উনি আমাদের দলের প্রধান, দলের চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, তিনি তিনবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এখনো তিনি দেশের চলমান যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন তার খোঁজ-খবর রাখছেন। তিনি মনে করেন যে, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ নিশ্চয়ই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করবে। খালেদা জিয়া দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলেও এসময় জানান বিএনপি মহাসচিব।

রাত ৮টায় মহাসচিবের নেতৃত্বে স্থায়ী কমিটি সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সেলিমা রহমান গুলশানের ‘ফিরোজা’য় প্রবেশ করেন। প্রায় দুই ঘণ্টা সাক্ষাত শেষে রাত ১০টায় তারা সেখান থেকে বের হয়ে আসেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতিতে ভারত বরাবরই আধিপত্যবাদ দেখিয়েছে


কর্নেল আকরাম, কলাম লেখক, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫, ১০:৪৬
 বাংলাদেশের স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতিতে ভারত বরাবরই আধিপত্যবাদ দেখিয়েছে

ছবি সংগৃহীত

একটি দেশের জন্য কৌশল নির্ধারণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি স্বল্পমেয়াদী বা দীর্ঘমেয়াদী হতে পারে, আবার উন্মুক্ত বা গোপনীয়ও হতে পারে। বড় কিংবা ছোট—সব দেশেই কৌশলের গুরুত্ব অপরিসীম। অনেকে মনে করেন, ক্ষুদ্র ও দরিদ্র দেশগুলোর নিজস্ব কোনো কৌশল থাকে না, তারা সবসময় বৃহৎ ও সমৃদ্ধ দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু বাস্তবে, উন্নয়ন কৌশল সব দেশের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই ধারণার সূচনা হলেও, এটি বিশেষভাবে গতি পায় বিগত শতকের শেষার্ধে।  

প্রথমদিকে বিশ্ব দুই ভাগে বিভক্ত ছিল—একদিকে পশ্চিমা ব্লক, যার নেতৃত্বে ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিম ইউরোপ এবং অপরদিকে সমাজতান্ত্রিক ব্লক, যার নেতৃত্বে ছিল সোভিয়েত রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপ। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এ দুটি ব্লকের কোনো একটির ওপর নির্ভর করতো।  

ভূরাজনৈতিক পরিবর্তন ও বাংলাদেশের অবস্থান:
১৯৮৯ সালে সোভিয়েত রাশিয়ার পতনের পর বিশ্ব রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলে যায় এবং তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো মার্কিন সাহায্য এবং জাপান ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থনৈতিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।  

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয় ভারতের প্রত্যক্ষ সহায়তায়, যা সোভিয়েত রাশিয়ার সমর্থনপুষ্ট ছিল। তবে ভারত বাংলাদেশের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল মূলত পাকিস্তানকে বিভক্ত করার স্বার্থে এবং বাংলাদেশকে তার কৌশলগত বলয়ে রাখার জন্য। এখন পরিষ্কার যে, ভারত ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর থেকেই ‌‌'নেহরু মতবাদ' বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে, যার মূল লক্ষ্য ছিল দক্ষিণ এশিয়ার একীকরণ। ফলে, বাংলাদেশ কখনোই স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করতে পারেনি এবং বরাবরই ভারতীয় আধিপত্যের রাজনীতির ছায়ায় থেকেছে।  

১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ সংকট তৈরি করেছিল, কিন্তু ভারত কিংবা সোভিয়েত রাশিয়া কোনো কার্যকর সহায়তা প্রদান করতে পারেনি। এই দুর্ভিক্ষের ফলশ্রুতিতে শেখ মুজিবের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে হ্রাস পায় এবং এর প্রভাব তার পতনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। অনেকেই মনে করেন, ১৯৭৫ সালের আগস্টে শেখ মুজিবের মৃত্যু তার নিজের এবং বাংলাদেশের জন্য এক ধরনের মুক্তি ছিল।  

বাংলাদেশের স্বাধীন কৌশলের সূচনা:
১৯৭৫ সালের নভেম্বরের সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের উত্থান ঘটে, যা বাংলাদেশের জন্য ভারতের আধিপত্যবাদী রাজনীতি থেকে মুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করে। জিয়াউর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ নতুন করে এক স্বাধীন অধ্যায়ে প্রবেশ করে, যেখানে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য নিজস্ব কৌশল নির্ধারণের সুযোগ তৈরি হয়। তার প্রণীত উন্নয়ন কৌশলটি সবচেয়ে স্থিতিশীল হিসেবে বিবেচিত হলেও, এটি তার হত্যার মাধ্যমে বাধাগ্রস্ত হয়।  

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লব ও নতুন কৌশলের প্রয়োজনীয়তা:
২০২৪ সালের 'জুলাই বিপ্লব' বাংলাদেশকে আবারও শান্তি ও উন্নয়নের টেকসই কৌশল গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছে। ড. ইউনূসের দূরদর্শী ও গতিশীল নেতৃত্বের ওপর আমাদের আস্থা রাখা উচিত এবং তাকে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও অবাধ নির্বাচনের সুযোগ দিতে হবে।  

বাংলাদেশকে এখনই নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও টেকসই শান্তির জন্য কার্যকর কৌশল গ্রহণ করতে হবে। নিশ্চিতভাবেই ভারত আমাদের অগ্রযাত্রায় বাধা সৃষ্টি করবে। তাই কৌশল নির্ধারণের সময় এটি বিবেচনায় রাখতে হবে, যাতে ভারত ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে না পারে। যদি ভারত বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র করে, তাহলে আমাদেরও উচিত তাদের 'সেভেন সিস্টার্স' (ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যসমূহ) নিয়ে কৌশলগত পদক্ষেপ নেওয়া। এটি আমাদের তাস, যা সঠিক সময়ে ব্যবহার করতে হবে, কোনো ছাড় দেওয়া চলবে না।  

সুরক্ষিত কৌশল ও কূটনৈতিক সম্পর্কের গুরুত্ব:
বাংলাদেশের টেকসই কৌশল নির্ধারণের ক্ষেত্রে কূটনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের অবশ্যই পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে এবং একইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কোনো দেশই ভালো বন্ধু ছাড়া টেকসই কৌশল বাস্তবায়ন করতে পারে না।  

প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও কৃষি বিপ্লব:
- তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং চীনকে তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নের অনুমতি দিতে হবে। এটি শুধু উত্তরবঙ্গের পানি সংকট সমাধান করবে না, বরং স্থানীয় জনগণের অর্থনৈতিক জীবনও উন্নত করবে।  
- পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য একটি কার্যকর উন্নয়ন কৌশল গ্রহণ করা জরুরি।  
- রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি পরিপক্কতা ও কৌশলের মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।  
- কৃষির উন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে এবং সমবায় আন্দোলনকে পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে। আমাদের সামনে সবুজ বিপ্লব ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।

একটি নতুন বাংলাদেশের জন্য কৌশলগত ঐক্য:  
আমাদের হাতে সময় নেই। *শিগগিরই একটি স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী জাতীয় কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।* সকল রাজনৈতিক দলকে জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, নতুবা ভারতীয় আধিপত্যবাদী রাজনীতি আবারও বাংলাদেশে প্রবেশের সুযোগ পাবে।  

গণমাধ্যমের দায়িত্ব:
এখনই সময় বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সংবাদ মাধ্যমগুলোর কৌশলগত ভূমিকা নেওয়ার। ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচার মোকাবিলা করতে আমাদের নিজস্ব মিডিয়াকে শক্তিশালী হতে হবে। জনগণকে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সচেতন করতে হবে।  

রাজনৈতিক ঐক্য ও প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি:
বিএনপি, জামাত ও নবগঠিত এনসিপিকে পরস্পরের বিরুদ্ধে শুধু ক্ষমতার জন্য লড়াই না করে জাতীয় স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। রাজনৈতিক সংঘাত নয়, প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে।

টেকসই উন্নয়ন কৌশলই ভবিষ্যতের মূল চাবিকাঠি:  
সঠিক ও টেকসই উন্নয়ন কৌশলের মাধ্যমেই জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ সম্ভব। আমাদের ভবিষ্যৎ কৌশল এমন হতে হবে, যা একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও নিরাপদ বাংলাদেশ গঠনে সহায়ক হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে সঠিক কৌশল গ্রহণ এবং নেতৃত্বের দূরদর্শিতা অপরিহার্য। আমরা কি প্রস্তুত?

 

লেখক: প্রফেসর, মিলিটারি হিস্ট্রি জার্নালের সম্পাদক এবং আইন ও ইতিহাসের অধ্যাপক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাবা-মাসহ জাপানি দুই শিশু ১৫ দিন একই বাসায় থাকবে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ৩১ আগষ্ট, ২০২১, ০৫:২৮
বাবা-মাসহ জাপানি দুই শিশু ১৫ দিন একই বাসায় থাকবে

ফাইল ছবি

বাবা-মাসহ গুলশানের একটি বাসায় থাকবে জাপানি দুই শিশু জেসমিন মালিকা ও লাইলা লিনা। সেখানে তারা আপাতত ১৫ দিন থাকবে। ১৫ দিন পর পরবর্তী আদেশ দেবেন আদালত।

মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

সমাজসেবা অধিদফতরের ঢাকার ডেপুটি ডিরেক্টর বিষয়টি তত্ত্বাবধান করবেন। দুই শিশু ও তাদের বাবা-মায়ের মতামত নেওয়ার পর আদালত এই আদেশ প্রদান করেন।

গুলশানের বাসায় থাকাকালীন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মহানগর পুলিশকে বলা হয়েছে।

এর আগে আজ দুপুরে দুই জাপানি শিশু জেসমিন মালিকা ও লাইলা লিনা বাবার কাছে নাকি মায়ের কাছে থাকতে চান এ বিষয়ে শিশুদের সঙ্গে একান্তে প্রায় আধঘন্টা কথা হয়েছে।

গত ২৩ আগস্ট দুই জাপানি শিশুকে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত তেজগাঁওয়ের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে উন্নত পরিবেশে রাখার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এ সময়ে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত জাপানি মা ও বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বাংলাদেশি বাবা শিশুদের সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন বলে নির্দেশ দেওয়া হয়।

আদালত ওইদিন উভয়পক্ষের আইনজীবীদের ৩১ আগস্টের মধ্যে বিষয়টি সমাধান করতে ভূমিকা রাখতে বলেছিলেন। তবে সোমবার (৩০ আগস্ট) রাত পর্যন্ত আইনজীবীদের উপস্থিতিতে কয়েক দফা বৈঠকের পরও দুই পক্ষ কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - রাজনীতি