a
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। সম্প্রতি গাইবান্ধা শহীদ মিনার প্রাঙনে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অন্তরঙ থিয়েটারের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা ও তিনমাত্রা নামে এক ভিন্নধর্মী নাটক অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদ ও সার্ক কালচারাল সোসাইটির সভাপতি এটিএম,মমতাজুল করিম,গানাস সভাপতি এডঃকেএম হানিফ বেলাল।
বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা প্রেস ক্লাবের সভাপতি অমিতাভ দাস হিমুন,কবি সুলতান উদ্দিন আহমেদ, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আলমগীর কবির বাদল।সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ফারুক শিয়ার চিনু। সভায় বিশেষ অতিথি মমতাজুল করিম বলেন, দেশের মানুষ আজ তাদের অতীত ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ভুলে যাচ্ছে। আমাদের অপসংস্কৃতি রোধে সুষ্ঠু ধারার সংস্কৃতি চালু করতে হবে।অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে।
ছবি সংগৃহীত
কবিতার ছুটি
কবি শহীদুল্লাহ আনসারী
ভাষা আর আশা নিয়ে আজ বড় দৌড় ঝাঁপ বর্ণের
হাতে মহা—ধন ইমিটেশন চকচকে ঠিক যেন স্বর্ণের।
কেউ দেখেন স্বপ্নের বালিহাঁস বালিঘাটে সারারাত
নিঘুর্ম—ভাবনায় হিরে—মতি—জহরত পাওয়া যেন ডালভাত।
ডিম পাড়ে হিমশীতে ঘর বাঁধে বালুময় নির্জলা ব—দ্বীপে
সুর বাজে জাহাজের মাস্তুলে মগ্নতায় রংময় সে শিপে,
রাতারাতি বড় হবার অসম মাতামাতি দেখে কাঁপে বুকটা
চারিদিকে হানাহানি কানাকানি কীভাবে সারাবে এ রোগটা!
কারও আজ মন নেই, সত্য ও সুন্দর পুজারির ধন নেই
কবিতারা মার খায় সবখানে, কোথাও বা পারখায় শুরুতেই,
সত্য ও সুন্দরের কথা বলে। বিবেকের দংশনে রাতারাতি
মরে কেউ। আবার মতের বিভেদ নিয়ে লেগে যায় হাতাহাতি।
কবিতার রাজ্যে অরাজকতা দেখে কেউ মরে যায় লজ্জায়
কেউ কেউ মানসিক রোগি হয়, পঁচে গলে মিশে রোগ—শয্যায়,
ছন্দের দ্বন্দ্বে কাঁটাঘার গন্ধে কবিতাকে কবিতাই চেপে ধরে টুটি
দেখে শুনে গদ্যের বীজ বুনে মঞ্জুর করে দিলাম কবিতার ছুটি।
ফাইল ছবি
স্বামীর সঙ্গে একই ছাদের নীচে আর থাকছেন না জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি। স্বামী জায়েদের সঙ্গে আলাদা থাকার বিষটি ন্যান্সি নিজেই জানিয়েছেন। তবে এখনও তারা বিচ্ছেদের পথে হাটেননি। উভয়ের সম্মতিতে তারা আলাদা থাকছেন বলে জানিয়েছেন এ গায়িকা।
রবিবার (২৫ এপ্রিল) ন্যান্সি তার ফেসবুকে পেজে লিখেন, আমি এবং জায়েদ দীর্ঘ দিন ধরেই আলাদা থাকছি। তবে মাঝে মধ্যেই আমাদের দেখা অথবা ফোনালাপ হয়। আমার এবং জায়েদের একমাত্র কন্যা সন্তান নায়লা তার বাবার সাথেই থাকে নায়লা কে নিজের কাছে রাখবার সিদ্ধান্ত একক ভাবে জায়েদের। যেহেতু স্বামী স্ত্রীর বাইরেও আমরা দীর্ঘ দিনের বন্ধু কাজেই বোঝা পড়াটা মন্দ নয়। তবে নাটকীয় ভাবে বলবোনা – আমরা আজীবন বন্ধু থেকে যাবো।’
এমন স্ট্যাটাসের পর ন্যান্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি যা জানানোর তা জানিয়ে দিয়েছি। আমি চাইনা বিষয়টি নিয়ে কোনো কাঁদা ছুড়াছুড়ি হোক। আমরা উভয়ে ভালো থাকার জন্যই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শুধু বলবো খুব সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকলে তো কেউ আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেয় না। তবে আমাদের সম্পর্ক আগামীতে ভালোর দিকে যেতেও পারি। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পারবেন।’
ন্যান্সি তার ফেসবুকেএ বিষয়ে আরও লিখেন, কিছু বৈরি সম্পর্ক তৈরী না হলে নিশ্চই আলাদা থাকতাম না! কে সঠিক, কে বেঠিক এ নিয়ে ফিসফিস করবার কিছুই নেই। আমাকে অথবা জায়েদকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলেই হয়! আর হ্যা, আমাদের এখনো বিচ্ছেদ হয়নি। হলে নিশ্চই সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে।
তারপর নতুন জীবনে কি করবো সেটা আপাতত আমি নিজেই ভাবছিনা, দয়া করে আপনারাও মানসিক চাপ নেবেন না। আপনারাও ভালো থাকুন, আমাদেরও ভালো থাকতে দিন। জীবন থেমে থাকেনা, হয়তো নতুন করে পথ চলা শুরু করবো।