a
ফাইল ছবি
উজানের পাহাড়ি ঢাল ও টানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণ করতে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এতে নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা বন্যার আশঙ্কা করছেন।
গত কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিপাত ও ভারতের গজলডোবা ব্যারাজে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া তিস্তা নদীতে পানি বেড়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নদীর তীরবর্তী এলাকায় ও নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। এতে উপজেলার নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা বন্যার আশঙ্কা করছেন। এছাড়া পানি নিয়ন্ত্রণ করতে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডালিয়া পয়েন্টের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা-উদ-দৌল্লা বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। টানা বৃষ্টিপাত চলতে থাকলে বন্যার আশংকা আছে। তাই আমাদের পক্ষ থেকে তিস্তাপাড়ের মানুষকে সর্তক করার পাশাপাশি সব প্রকার দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত আছি।’ সূত্র: ইত্তেফাক
সংগৃহীত ছবি
মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও মাদারীপুরের বাংলাবাজার নৌপথে স্পিডবোট ও লঞ্চ চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকলেও স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে ফেরিতে করে বাড়ি যাচ্ছে ঘরমুখো মানুষ।
শুক্রবার সকালে শিমুলিয়া ঘাটে দেখা যায়, হাজার হাজার মানুষ ফেরিতে করে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছে। সেখানে করোনাভাইরাস পরিস্থিতে মানা হচ্ছে না কোন স্বাস্থ্যবিধি। যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড়ে ফেরিতে যানবাহন উঠার সুযোগই পাচ্ছে না। এতে হিমশিম খাচ্ছে বিআইডব্লিউটিএ ও স্থানীয় পুলিশ। গাদাগাদি করে মানুষকে ফেরিতে উঠতে দেখা গেছে।
গত সোমবার মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ী ঘাটে স্পিডবোট ও বাল্কহেডের সংঘর্ষে ২৬ যাত্রী নিহত হওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছে বিআইডব্লিউটিএ ও নৌ পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন।
এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়ে শিমুলিয়া ফেরি ঘাটে। ফেরিতে উঠে নদী পার হওয়ার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেরির ডালা খোলার অপেক্ষায় লাইনে দাঁড়িয়ে দুর্ভোগ ও ভোগান্তি পোহাচ্ছে ঘরমুখো যাত্রী।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাট কর্তৃপক্ষ জানান, ঈদকে সামনে রেখে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথ দিয়ে ঘরে ফিরছে মানুষ। আজ ভোর থেকে এ নৌপথে মানুষ ও যানবাহনের ভিড় বাড়তে থাকে। তবে বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঘাট এলাকায় যানবাহন ও যাত্রীর চাপ আরও বেড়ে যায়।
ফটো: জেনারেল অনিক গাসপ্রায়ান ও প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান
আর্মেনিয়ার সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল অনিক গাসপ্রায়ানকে বরখাস্ত করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান। সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর পরিকল্পনার কারণে জেনারেল গ্রাসপ্রায়ানের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
আজ বুধবার পাশিনিয়ানের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এমনটাই জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, সামরিক বাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল অনিক গাপ্রায়ানকে বিধিসম্মতভাবে ১০ মার্চ হতে তার পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে।
এর আগে, গতমাসে জেনারেল গাসপ্রায়ানের পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়ে লেখা এক ডিক্রিতে সই করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট আরমেন সারকিসিয়ান। সূত্র:বাংলাদেশ প্রতিদিন