a
ফাইল ছবি
প্রথমবারের মতো আয়োজিত এভারেস্ট প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেট (ইপিএল) খেলতে নেপাল গেছেন তামিম ইকবাল। শুক্রবার ( ২৪ ভোরে ) ভোরে কাতার এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক।
দীর্ঘ সময়ে ইনজুরিতে থাকায় টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন তামিম। নেপালের এভারেস্ট প্রিমিয়ার লিগ খেলে তাই নিজেকে ঝালিয়ে নিতে চান তিনি। এভারেস্ট প্রিমিয়ার লিগে ভাইরাহাওয়া গ্লাডিয়েটর্সের হয়ে খেলবেন তামিম।
ফ্র্যাঞ্চাইজিটির আইকন ক্রিকেটার বাংলাদেশের এই তারকা ব্যাটসম্যান। তামিম ছাড়াও ভাইরাহাওয়ার জার্সিতে মাঠ মাতাবেন শ্রীলঙ্কার সাবেক ক্রিকেটার উপুল থারাঙ্গা।
ফাইল ফটো
চলতি বছর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) অষ্টম আসর বসছে না। বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ব্যস্ত থাকায় আসরটি আগামী বছরের জানুয়ারিতে মাঠে গড়াবে। শনিবার বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়।
২০২১-২০২২ মৌসুমের ঘরোয়া ক্রিকেটের সূচী ঘোষণা করেছে বিসিবি। সেখানে বিপিএলের নেই কোন উইন্ডো। বিপিএলের গর্ভনিং কাউন্সিলের সেক্রেটারি ইসমাইল হায়দার চৌধুরী জানান, নভেম্বরে পাকিস্তান সফরের কারণে বিপিএল আয়োজন করা হলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পাওয়া যাবে না, এজন্য বিপিএল হচ্ছে না।
ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই আসরটি ২০২২ সালের ১৪ জানুয়ারি শুরু হবে এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে এবং পরবর্তী বছরে আসর বসবে জানুয়ারির শুরুতে।
ইসমাইল হায়দার আরও জানান, বিপিএলের জন্য আমাদের সামনে কয়েকটি উইন্ডো খোলা ছিল। নভেম্বর তার মধ্যে একটি। কিন্তু ওই সময়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজ আছে। আবার ডিসেম্বরে আয়োজন করা যেত, তখন নিউজিল্যান্ড দল সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে। সেসব কারণে আমাদের আগামী বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত আসরটি স্থগিত রাখা হয়।
ছবি: সংগৃহীত
অন্যসব দেশের রাষ্ট্রনেতাদের তুলনায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকার পুলিশপ্রধান খন্দকার গোলাম ফারুক।
আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আগের দিন শুক্রবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তা প্রস্তুতি দেখতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঝুঁকি বিবেচনায় সম্মেলন ঘিরে সব ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জীবন সবসময়ই ঝুঁকির মধ্যে থাকে, ইতিপূর্বে অনেকবার জীবননাশের চেষ্টা করা হয়েছে, আল্লাহর অশেষ রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন। এ জন্য আমরা তার নিরাপত্তাটাকে সবসময়ই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে থাকি।
তিনি জানান, সম্মেলনস্থলে প্রবেশের প্রতিটি গেটে থাকছে আর্চওয়ে, বিভিন্ন স্থানে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ডগ স্কোয়াডের মাধ্যমে মঞ্চের আশপাশের এলাকায় তল্লাশি করা হচ্ছে। পুলিশ সদস্যরা সাদা পোশাকেও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন বলে জানান।
তিনি বলেন, এক কথায় আমরা নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা রেখেছি, যাতে আওয়ামী লীগ উৎসবমুখর পরিবেশে কাউন্সিল শেষ করতে পারে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আপনারা জানেন বিশ্বে যত বড় রাজনৈতিক নেতা আছেন, তার মধ্যে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন সবচেয়ে বেশি রিস্কে। একাত্তরের পরাজিত শক্তিরা বারবার তার জীবননাশের চেষ্টা করেছে। সূত্র: যুগান্তর