a
ফাইল ছবি
আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে বেশকিছু পরিবর্তন আসছ্র শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন কারিকুলামে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা থাকছে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আজ সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি বলেন, তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা থাকবে না, এ বিষয়ে আগেই প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছিলেন। নতুন কারিকুলামে সেটা চূড়ান্ত করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবার অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। তাই এখন থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা থাকবে না।
২০২৩ সাল থেকে নতুন কারিকুলামে পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা থাকবে না বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি জানান, পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের পাইলটিং চলবে ২০২২ সালে। আর শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে ২০২৩ সাল থেকে। ২০২৫ সালের মধ্যে পর্যযাক্রমে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষাক্রমের খসড়ায় অনুমোদন দিয়েছেন।
এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেল, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
নদীয়া, কলকাতা প্রতিনিধি: গতকাল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার বেথুয়াডহরীতে ডঃ আম্বেদকর বিএড কলেজে ভারতের সংবিধান প্রনেতা ডঃআম্বেদকরের ১৩৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও ডঃ আম্বেদকর স্মৃতি পদক প্রদান করাহয়।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক কল্লোল খা, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রভেসর শান্তা দত্ত, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন ডঃ দেবাশীষ বিশ্বাস, কলকাতার এম আর ভাঙুর হাসপাতালের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ডাঃ শিশির নস্কর, নদীয়া জেলা পরিষদের সেক্রেটারী অনুপম চক্রব্তী, সার্ক কালচারাল সোসাইটির কার্যকরি সভাপতি এটিএম মমতাজুল করিম, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ডক্টর জাহাঙ্গীর আলম ও সলভার এগ্রো ফার্মার ব্যাবস্হাপনা পরিচালক মোঃ আব্দুস সাত্তার।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের ডঃ আম্বেদকর স্মৃতি পদক দেয়া হয়।
সংগৃহীত ছবি
আলোচিত নায়িকা পরীমণি রাজধানীর বিভিন্ন সামাজিক ক্লাব ও বারে নিষিদ্ধ হচ্ছেন। সবাই এ সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তার সাম্প্রতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে। এর মধ্যে সামাজিক ক্লাবগুলোর কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়েছে পরীমণিকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার।
পরীমণি কিংবা তার মত কাউকে ক্লাবে কোনো সদস্য নিয়ে গেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, কোন অনাকাংঙ্খিত ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট সদস্যের সদস্যপদ খারিজ করা হবে। ক্লাব ও বারগুলোর এ সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছেন চলচ্চিত্র প্রযোজক, পরিচালক, শিল্পী ও প্রদর্শকরাও।
তারা বলছেন, ব্যক্তি বিশেষের দায়ভার কোনোভাবেই পুরো চলচ্চিত্র জগত নিতে পারে না। পরীমণি বাংলাদেশের সিনেমার বড় ধরণের ক্ষতি সাধন করেছে। নেতিবাচক ধারণা তৈরি করেছেন চলচ্চিত্র জগত সম্পর্কে। তার কারণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অন্য অভিনেত্রীরাও।
এদিকে, পুলিশ গুলশান অল কমিউনিটি ক্লাবে পরীমণির ভাঙচুর ও মাতলামির সকল সিসিটিভির ফুটেজ পরীক্ষা করে সত্যতা পেয়েছে। এখন পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে বোট ক্লাবের ফুটেজগুলো। প্রয়োজনে পুলিশ পরীমণি ও তার সঙ্গীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।