a শিক্ষা আইন চূড়ান্ত হয়েছে, শিগগিরই যাবে মন্ত্রিপরিষদে: শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩২, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শিক্ষা আইন চূড়ান্ত হয়েছে, শিগগিরই যাবে মন্ত্রিপরিষদে: শিক্ষামন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ০৯ জুন, ২০২১, ০৮:৩১
শিক্ষা আইন চূড়ান্ত হয়েছে, শিগগিরই যাবে মন্ত্রিপরিষদে শিক্ষামন্ত্রী

ফাইল ছবি । ডা. দীপু মনি

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে, শিগগিরই তা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হবে।

বুধবার (৯ জুন) অনলাইনে ‘চাইল্ড পার্লামেন্টে সেশন ২০২১’ অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি। এর আগে অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হন তিনি।
 
এ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা শিক্ষা আইন দীর্ঘদিন ধরে করার চেষ্টা করছি। আমরা সেই শিক্ষা আইনের খসড়াটি করোনাকালেই চূড়ান্ত করেছি। এখন মন্ত্রিপরিষদে যাবে। এরপর আরও কয়েকটি প্রক্রিয়া আছে সেগুলো সম্পন্ন করে পার্লামেন্টে যাবে। সংসদে পাস হয়ে গেলে আমরা আইনটি বাস্তবায়ন করতে পারবো।

এ অনুষ্ঠানে অনলাইন শিক্ষাসহ শিক্ষায় বাংলাদেশের নেওয়া পদক্ষেপের বিভিন্ন তথ্য উঠে আসে। এসময় বিভিন্ন প্রস্তাবনা ও সমস্যা সমাধানের বিষয় তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী।  

এ চাইল্ড পার্লামেন্টে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদেরকে উদ্দেশ্য করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অন্যের জরিপ নয়, নিজেরা জরিপ করে প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরতে হবে। সমস্যা সমাধানের জন্য সুপারিশ করতে হবে।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্রদের ৮ দফা দাবি মানতে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০৩
কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্রদের ৮ দফা দাবি মানতে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  ৮ দফা দাবির বাস্তবায়ন নিয়ে আজ ১৩ই এপ্রিল সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলনের শিক্ষার্থীবৃন্দরা। আজকের শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম দেয় এই শিক্ষার্থীরা। যদি দ্রুত সময়ের মধ্যে দাবিগুলো মানা না হয় তাহলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা।

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের কৃষিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য, কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরী করার জন্য বাংলাদেশে সরকারি ১৮ টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট সহ অসংখ্য বেসরকারি কৃষি কলেজ রয়েছে, যেখানে কৃষিতে ৪ বছরের ডিপ্লোমা কোর্সে অধ্যয়ন করা হয়। সরকারি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে মিলিয়ে প্রায় অর্ধলক্ষ শিক্ষার্থী রয়েছে, বর্তমানে এই বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম ক্ষোভ আর হতাশ বিরাজমান, কারন কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীগণ চরম বৈষম্যের স্বীকার।

কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলনের ব্যানারে সারা বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি বেসরকারি কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের নিয়ে ০৮ দফা দাবি আদায়ে নিয়মতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে নামে। এই যৌক্তিক ০৮ দফা দাবি নিয়ে ২০০৮ সাল, ২০০৯ সাল, ২০১৬ সালে আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু বারংবার দাবি যৌক্তিক বলে বিবেচনার আশ্বাস দিয়েও আজ পর্যন্ত কোন দাবি বাস্তবায়ন করা হয় নাই।

তাদের ০৮ দফা দাবির মধ্যে কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ অর্থাৎ পলিটেকনিক ছাত্র/ছাত্রীদের ডুয়েট এর ন্যায় একটি স্বতন্ত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা অন্যতম একটি দাবি। পৃথিবীর কোন দেশে উচ্চশিক্ষার জন্য আন্দোলন করতে হয় রাজপথে নামতে এমন এমন কোন দেশ আছে আমাদের জানা নেই, প্রিয় সাংবাদিক ভাইবোনদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।
কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীগন যদি উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে দক্ষ জনসম্পদ হিসেবে তৈরি হয় তাহলে সমস্যা কোথায়?

কয়েক যুগ এই যৌক্তিক বিষয় নিয়ে কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদগন আন্দোলন সংগ্রাম করার পরেও যখন দাবিগুলোর বিষয়ে কোন এক অজানা কারনে, কোন একদল কুচক্রী মহলের ইন্ধনে বাস্তবায়ন না হওয়ার কারনে আমরা জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট টা কাজে লাগিযে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আবারো সোচ্চার হই। বর্তমান সরকার যাতে বিভ্রান্ত না হয় সেই জন্য আমরা প্রথমে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে কয়েক মাস আগে মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, কৃষি উপদেষ্টা, কৃষি সচিব, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক সহ বিভিন্ন জেলা প্রশাসক বরাবর আমাদের দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি জমা দিই। তারা আমাদের এই দাবিগুলো কে অধিকার বলে অবিহিত করেন এবং যৌক্তিক দাবি বলে দ্রুত বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক ভাবে সত্য যে আবারো কোন এক কুচক্রী মহলের ইন্ধনে যারা আমাদেরকে শিক্ষার একটি গন্ডিতে রেখে মজা পায়, যারা চায়না আমরা তাদের সমকক্ষ পর্যায়ে যাই ঐ সমস্ত মহলের কারণে আমাদের দাবিকে আবারো বাস্তবায়ন না করার কৌশল অবলম্বন করছে।

আমরা সেজন্য আবারো অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস পরিক্ষা বর্জন কর্মসূচি গ্রহণ করি এবং সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ভাবে আমাদের কর্মসূচি পালন করি। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো তারা আমাদের দাবি আদায়ে পদক্ষেপ না নিয়ে বিভিন্ন ভাবে ছাত্রদের বদলি, ড্রপআউট সহ হুমকি ধমকি প্রদর্শন করছে যা ছাত্রদের সাথে অত্যন্ত সাংঘর্ষিক বিষয়।

আমরা আপনারা জাতির বিবেক সাংবাদিকদের মাধ্যমে তাদেরকে বলে দিতে চাই, জুলাই আন্দোলনকে ভূলে যাবেন না। বৈষম্যের বিরুদ্ধে কিভাবে আন্দোলন সংগ্রাম করে দাবি আদায় করতে হয় তা আমাদের জানা রয়েছে। আমরা এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবো না। প্রয়োজনে আরো কঠোর থেকে কঠোরতর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।

আমাদের ০৮ দফা দাবির প্রতিটি দাবিই অত্যন্ত যৌক্তিক। আপনাদের অবগতির জন্য নিম্নে ০৮ দফা দাবি গুলো পেশ করা হলো।
১। ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের স্বতন্ত্র পাবলিক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ দিতে হবে।
২। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কে দ্বিতীয় শ্রেনীর কর্মচারী হিসেবে গেজেট করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে এবং প্রতিবছর নিয়োগের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
৩। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষক সংকট দূরীকরণ করতে হবে।
৪। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষাকে ডি.এ.ই এর অধিনস্থ থেকে বের করে সম্পূর্ণভাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আলাদা প্রতিষ্ঠান করতে হবে।
৫। সকল কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে সহকারি বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদটি শুধুমাত্র ডিপ্লোমা কৃষিবিদ দের জন্য সংরক্ষিত করতে হবে।
৬। ডিপ্লোমা কৃষিবিদ দের বেসরকারী চাকুরীর ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১০ম গ্রেডের পে-স্কেলে বেতন দিতে হবে। ৭। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের কে মাঠ সংযুক্তি ভাতা প্রদান করতে হবে (ইন্টার্নি)।
৮। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা-দের চাকুরীতে প্রবেশের পর ৬ মাসের ফাউন্ডেশন ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করতে হবে।
উপরোক্ত দাবিগুলো আদায় হলে কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরী হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার বৈষম্য গুলো দূর হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার বৈষম্য দূর হলে বাংলাদেশের কৃষি অনন্য উচ্চতায় পৌছাবে বলে বিশ্বাস করি।

তাদের এই যৌক্তিক দাবিগুলো লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরা এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

পিঠে সিলিন্ডার ও মাকে নিয়ে অনিশ্চিত হাসপাতালের খুঁজে অসহায় ছেলে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৬:০৫
পিঠে সিলিন্ডার ও মাকে নিয়ে অনিশ্চিত হাসপাতালের খুঁজে অসহায় ছেলে

মায়ের শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় পিঠে অক্সিজেন সিলিন্ডার বেঁধে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছেন ছেলে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের হিরণ পয়েন্ট এলাকা। সেখানকার তল্লাশিচৌকিতে গতকাল শনিবার বিকেলে দায়িত্বরত ছিলেন ট্রাফিক সার্জেন্ট তৌহিদ টুটুল জানান, দুজন আরোহীর একটি মোটরসাইকেল আসতে দেখে থামার জন্য সংকেত দেই। কাছে আসতেই দেখতে পাই চালকের পিঠে বাঁধা অক্সিজেনের সিলিন্ডার। পেছনে বসে থাকা নারীর মুখে অক্সিজেন মাস্ক। তাৎক্ষণিক তাঁদের এগিয়ে যাওয়ার সংকেত দেন।

এমন সময় পথচারীদের কেউ দৃশ্যটি মুঠোফোনে ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দেন। দ্রুতই সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ে। পরে জানা যায়, মুমূর্ষু মাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে মোটরসাইকেলে এভাবেই ১৮ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছেন জিয়াউল হাসান নামের সেই যুবক।

জিয়াউল হাসানের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সূর্যপাশা এলাকায়। তাঁর মা নলছিটি বন্দর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রেহেনা পারভীন (৫০) দশ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। ১০ এপ্রিল করোনা পরীক্ষার নমুনাও দেন। কিন্তু প্রতিবেদন পাননি। 

এর মধ্যেই গতকাল সকালে দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট। কষ্ট কমাতে একটি সিলিন্ডার কিনে বাড়িতে আনেন তরুণ ব্যাংক কর্মকর্তা ছেলে জিয়াউল হাসান। লাগানো হয় সেটি। কিন্তু অবস্থার উন্নতি হচ্ছিল না। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্টও তা বাড়তে থাকে রেহেনা পারভীনের। কী করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না জিয়াউল।

এরপর মাকে বরিশালের হাসপাতালে আনার জন্য অ্যাম্বুলেন্স এবং অন্য যানের খোঁজ করেন কিন্তু পাচ্ছিলেন না। নিরুপায় হয়ে নিজের মোটরসাইকেলে মাকে হাসপাতালে আনার সিদ্ধান্ত নেন। পিঠের সঙ্গে শক্ত করে বাঁধলেন অক্সিজেন সিলিন্ডারটি। এরপর মাকে পেছনে বসিয়ে তাঁর মুখে পরানো হলো অক্সিজেন মাস্ক। এভাবে ১৮ কিলোমিটার পথ পারি দিয়ে গতকাল সন্ধ্যায় মাকে নিয়ে পৌঁছান বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। পাশে আরেকটি মোটরসাইকেলে ছুটছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছোট ভাই রাকিব। বর্তমানে তাঁদের মা করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।

রেহেনা পারভীনের অবস্থা কিছুটা উন্নতির দিকে। তবে মাঝেমধ্যে অক্সিজেন লেভেল ওঠানামা করছে বলে গণমাধ্যমকে জানালেন জিয়াউল হাসান। তিনি বলেন, ‘শনিবার মা অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। অক্সিজেন লেভেল ৯৪-৯৩ নেমে যাচ্ছে। দুপুরে দেখলাম মায়ের অক্সিজেন শেষ হয়ে আসছে। সে জন্য ভাবলাম ঝুঁকিটা নেওয়া ঠিক হবে না।’

কৃষি ব্যাংকের ঝালকাঠি সদর শাখার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জিয়াউল বলেন, ‘মোটরসাইকেলে না এসে আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। আমাকে যে যেতেই হবে। দৌড়ে যেতে পারব না। চেষ্টা করেও কিছু করতে পারিনি। শেষে আমার গায়ের সঙ্গে গামছা দিয়ে অক্সিজেন সিলিন্ডার বেঁধে নিয়ে এসেছি। আমি বুঝতে পারছিলাম মায়ের কষ্ট হচ্ছে। আমি তখন মাকে একটি কথা বলেছিলাম, উপায় নেই মা। আমার মায়ের কষ্ট হচ্ছিল, তা আমি সহ্য করতে পারিনি।’
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিক্ষা