a
ফাইল ছবি । ডা. দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে, শিগগিরই তা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হবে।
বুধবার (৯ জুন) অনলাইনে ‘চাইল্ড পার্লামেন্টে সেশন ২০২১’ অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি। এর আগে অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হন তিনি।
এ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা শিক্ষা আইন দীর্ঘদিন ধরে করার চেষ্টা করছি। আমরা সেই শিক্ষা আইনের খসড়াটি করোনাকালেই চূড়ান্ত করেছি। এখন মন্ত্রিপরিষদে যাবে। এরপর আরও কয়েকটি প্রক্রিয়া আছে সেগুলো সম্পন্ন করে পার্লামেন্টে যাবে। সংসদে পাস হয়ে গেলে আমরা আইনটি বাস্তবায়ন করতে পারবো।
এ অনুষ্ঠানে অনলাইন শিক্ষাসহ শিক্ষায় বাংলাদেশের নেওয়া পদক্ষেপের বিভিন্ন তথ্য উঠে আসে। এসময় বিভিন্ন প্রস্তাবনা ও সমস্যা সমাধানের বিষয় তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী।
এ চাইল্ড পার্লামেন্টে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদেরকে উদ্দেশ্য করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অন্যের জরিপ নয়, নিজেরা জরিপ করে প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরতে হবে। সমস্যা সমাধানের জন্য সুপারিশ করতে হবে।
ফাইল ছবি
সরকার আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই সঙ্গে আগামী নভেম্বরে এসএসসি ও ডিসেম্বরে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) চাঁদপুরে এক অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ১২ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হতে পারে। এছাড়া আগামী নভেম্বরে এসএসসি ও ডিসেম্বরে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
তবে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলাসংক্রান্ত বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় মিটিংয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ ও তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের সব মেডিকেল কলেজ খুলবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি থাকায় শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে সরকার ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর কয়েক দফা চেষ্টা করেও এই মহামারির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলা সম্ভব হয়ে উঠেনি। দীর্ঘদিন যাবত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে।
চলমান এসব ছুটি আরেক দফা বাড়ানোর ফলে তা আগামী ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ছুটি অব্যাহত থাকবে।
ফাইল ফটো:
ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর ওসি হোম ফ্রন্ট কমান্ডের কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ইউরি গর্ডিন বলেছেন যে, ভবিষ্যতে যুদ্ধ শুরু হলে লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ প্রত্যেকদিন ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ২০০০ ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট ছুঁড়বে। সোমবার পবিত্র আল-কুদস জেরুজালেম শহরে এক বক্তৃতায় তিনি এসব মন্তব্য করেন।
জেনারেল গর্ডিন বলেন, ভবিষ্যতে হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের সামরিক সক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেবে।
জেনারেল গর্ডিন দাবি করেন, যদি ভবিষ্যতে হিজবুল্লাহর সাথে যুদ্ধ বাধলে ইসরায়েল তার শক্তিমান সামরিক বাহিনীকে সক্রিয় করবে যা আগে তা কেউ দেখেনি।
গত ৩ মার্চ হিজবুল্লাহর উপমহাসচিব শেখ নাঈম কাসিম বলেছিলেন, ভবিষ্যতে আমেরিকা এবং ইহুদিবাদী ইসরায়েল লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ভেবে চিন্তে হামলা চালাবে, কারণ তারা ভালোভাবেই জানে, যে কোনো আগ্রাসনের জবাবের কঠিন উত্তর দিতে হিজবুল্লাহ পিছু পা হবেনা।
শেখ নাঈম কাসিম সে সময় আরও বলেছিলেন, হিজবুল্লাহ সব সময় আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে থাকবে এবং কখনো আগে যুদ্ধ শুরু করবে না। তবে ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধ বাধালে বা চাপিয়ে দিলে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের গভীর অভ্যন্তরে পৌঁছে যাবো।
সূত্র: জেরুজালেম পোস্ট