a ২৩ আগস্টের মধ্যে এইচএসসি’র অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হবে
ঢাকা বুধবার, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

২৩ আগস্টের মধ্যে এইচএসসি’র অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হবে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শনিবার, ০৭ আগষ্ট, ২০২১, ০১:৫৬
২৩ আগস্টের মধ্যে এইচএসসি’র অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হবে

সংগৃহীত ছবি

আগামী ২৩ আগস্টের মধ্যে চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রথম ধাপের অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়ন মনিটরিং করে পাঠাতে আঞ্চলিক পরিচালকদের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর।

মাউশি’র মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং এর পরিচালক প্রফেসর মোঃ আমির হোসেন স্বাক্ষরিত ৫ আগস্ট বৃহষ্পতিবার জারি করা অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত অফিস আদেশে এই নির্দেশনা দেয়া হয়।
 
এতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের আওতাধীন সকল আঞ্চলিক পরিচালকরা তাদের নিজ অঞ্চলভূক্ত থানা বা উপজেলার সকল সরকারি ও বেসরকারি কলেজের প্রথম দুই সপ্তাহের শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট জমাদানের মোট সংখ্যা উপজেলা ও জেলা ভিত্তিক এবং নিজ অঞ্চলের তথ্যসার-সংক্ষেপ সংযুক্ত ছক অনুযায়ী তা প্রস্তুত করবেন।

উল্লেখিত সময়ে এসব তথ্য-উপাত্ত মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং এর ই-মেইল- assignment.mew@gmail.com এ পাঠাতে হবে।

নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে, ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পূনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলোকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট প্রথম ধাপে দুই সপ্তাহের জন্য গত ২৬ জুলাই মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের কলেজ ও প্রশাসন শাখা হতে মাউশি’র ওয়েবসাইটে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। 

এর আলোকে অধ্যক্ষদের নেতৃত্বে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে একটি করে পরীবিক্ষণ টিম গঠন করে অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরীবিক্ষণ করারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, মাউশি অধিদফতর হতে পাঠানো বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে এব্ং কভিড-১৯ মহামারির কারণে স্বাস্থ্যবিধিকে কোনোভাবেই উপেক্ষা না করারও অনুরোধ জানানো হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

প্রথম জবিয়ান হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন শ্রাবণী


মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫, ০৫:০৩
প্রথম জবিয়ান হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন শ্রাবণী

ছবি: শ্রাবণী, জগন্নাথ বিশবিবিদ্যালয়

 

মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি : যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট পরিচালিত 'স্টাডি অব দ্য ইউএস ইনস্টিটিউটস (এসইউএসআই) ফর গ্লোবাল স্টুডেন্ট লিডার্স ' প্রোগ্রামে চূড়ান্তভাবে মনোনীত হয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের  ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ২০২০ - ২০২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী "নুরুন নাহার শ্রাবনী"।

বিশ্ববিদ্যালয়টির একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ আয়োজিত 'US Embassy: Exchange Opportunities'  সেমিনারে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ সুযোগ লাভ করেন শ্রাবণী।

উল্লেখ্য,  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী এই প্রথম এধরনের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহনের সুযোগ পেয়েছে।

আগামী ২৪শে জুন থেকে ২৬শে জুলাই পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে  নোভাডায় এক মাসব্যাপী  প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন শ্রাবণী  ।

এই উপলক্ষে আজ  ৮ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার  শ্রাবনী এবং ইউএস এক্সচেঞ্জ অ্যালামনাই এর সদস্য এবং জবির একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শামসুন নাহার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ রেজাউল করিম -এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

 এ সময় উপাচার্য শ্রাবণীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “এই অর্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য গর্বের। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের শিক্ষার্থীদের সফল অংশগ্রহণ আমাদের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে।”

অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে শ্রাবণী বলেন, “আমি অত্যন্ত আনন্দিত বিশ্ব দরবারে প্রথমবারের মতো আমার বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে।  এ  অর্জন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য  প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করবে। আমি মহান আল্লাহ তায়ালা, আমার  মা-বাবা বিশেষ করে আমার মা কে অনেক ধন্যবাদ দিতে চাই সেই সাথে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষক যারা আমার সাথে ছিলেন এবং একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শামসুন নাহার ম্যামের প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ মুলত ম্যামের সূত্র ধরেই আমার এই প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানা ও অংশ নেয়া।”

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাংলাদেশ যাতে দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি না হয় সেজন্য প্রস্তুত থাকুন : প্রধানমন্ত্রী


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২২, ০৯:৫৩
বাংলাদেশ যাতে দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি না হয় সেজন্য প্রস্তুত থাকুন : প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

দীর্ঘস্থায়ী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং চলমান কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বাংলাদেশ যাতে কখনোই দুর্ভিক্ষ এবং খাদ্যের অপ্রতুলতার মতো কোনো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হয় সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের মাটি ও মানুষ আছে। তাই এখন থেকেই আমাদের উদ্যোগ নিতে হবে, বাংলাদেশ যাতে কখনো দুর্ভিক্ষ বা খাদ্য সঙ্কটে না পড়ে। আমরা আমাদের খাদ্য উৎপাদন বাড়াব।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২৫ ও ১৪২৬’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কৃষি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

শেখ হাসিনা করোনা পরিস্থিতির মধ্যে আবার রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধ এবং একে কেন্দ্র করে স্যাংশনের প্রসঙ্গ টেনে দেশে প্রতি ইঞ্চি জমিকে চাষাবাদের আওতায় এনে উৎপাদন বাড়ানোয় তার আহবান পূণর্ব্যক্ত করেন।

বিশ্ববাজারে প্রতিটি পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং পরিবহন ব্যয় অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে তিনি আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তার সাম্প্রতিক যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সফরে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্তেষ্টিক্রিয়া এবং জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানকালে উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এবং সংস্থার প্রধানদের সাথে আলোচনায় আগামী বছর বিশ্ব একটি ভয়াবহ খাদ্য সঙ্কটের দিকে যেতে পারে বলে সবার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কথাও উল্লেখ করেন ।

যুদ্ধের কারণে সারাবিশ্বের সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে উল্লেখ করে জাতিসঙ্ঘে প্রদত্ত ভাষণে তার যুদ্ধ বন্ধ করার উদাত্ত আহবানের পাশাপাশি শিশুদের জন্য খাদ্য, চিকিৎসা, শিক্ষার পাশাপাশি উন্নত জীবন নিশ্চিত করার ব্যবস্থা গ্রহণের আহবানের কথাও অনুষ্ঠানে উল্লেখ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি মনে করেন না যে যুদ্ধ এত তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ অস্ত্র বিক্রির কারণে যুদ্ধ চালিয়ে রাখতে পারলে কিছু দেশ লাভবান হয়।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশের ডিজেল, এলএনজি, সার, ভোজ্য তেল, গমসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানির বাস্তবতা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেইক্ষেত্রে আমি অনুরোধ করব যে আমাদের নিজেদের পণ্য উৎপাদন যেমন বাড়াতে হবে, পাশাপাশি আমরা ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কিছু উদ্যোগ নিয়েছি এবং জাতিসঙ্ঘের নেতৃত্বে আমরা এখন কিনে আনতে পারব।’

তিনি উদাহারণ হিসেবে বলেন, যেমন কানাডার থেকে যাতে আমরা গম ও সার আনতে পারি সেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। রাশিয়া অথবা ইউক্রেন এবং বেলারুশ থেকে আমরা সব পণ্য এখন আনতে পারব। জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেলের চ্যাম্পিয়ন গ্রুপে রয়েছি বলে এটা করতে পারছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পণ্যের দাম যেমন বেড়েছে পরিবহনের খরচও কিন্তু অতিরিক্ত বেড়েছে। তারপরও কৃষকদের ভর্তুকি কিন্তু আমরা অব্যাহত রেখেছি। কারণ আমার দেশের মানুষের খাদ্য এবং পুষ্টির চাহিদা আমাদের পূরণ করতে হবে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’

তিনি বলেন, আমাদের সব সময় মাথায় রাখতে হবে যে আমরা কখনো আমদানি নির্ভর হব না। আমরা নিজের পায়ে দাঁড়াবো।

রফতানি পণ্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী সেদিকে ব্যবস্থা নেয়ার এবং গবেষণা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। এক্ষেত্রে তিনি দেশীয় বিজ্ঞানীদের জুট জেনোম আবিস্কারের প্রসঙ্গ টেনে পাট পণ্যের বহুমুখীকরণ করে রফতানি বৃদ্ধিতে সরকারের পাশাপাশি এখন বেসরকারি খাতও এগিয়ে আসছে বলে উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, পেঁয়াজ উৎপাদনে আমাদের সক্ষমতা থাকলেও সংরক্ষণ করা যেত না বলে এক সময় আমরা অন্যের ওপর নির্ভরশীল ছিলাম। কিন্তু এখন আমরা এটি উৎপাদনে যথেষ্ট সাফল্য পেয়েছি এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করেছি। এই উৎপাদিত পেঁয়াজ সংরক্ষণেরও যেন ব্যবস্থা হয় সেদিকে আমরা বিশেষ দৃষ্টি দিচ্ছি এবং বেসরকারি খাতকেও আমরা উৎসাহিত করছি।

তিনি আরো বলেন, ‘শুধু উৎপাদন করলে হবে না সেগুলো যেন সংরক্ষণ করতে পারি সে ব্যবস্থা আমাদের নিতে হবে।’

ভোজ্য তেল আমাদের আমদানি নির্ভর হয়ে যাওয়ায় দেশে কিভাবে এর উৎপাদন বাড়ানো যায় সেদিকে সংশ্লিষ্টদের প্রধানমন্ত্রী নজর দিতে বলেন। অতীতে স্থানীয় পর্যায়ে চিনা বাদামের তেল উৎপাদনেরও উদাহারণ দেন তিনি, যা বর্তমানে প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে গবেষণার মাধ্যমে উন্নত মানের সরিষা বীজ আমরা পেয়েছি। এছাড়াও অন্যান্য যে তেল আন্তর্জাতিকভাবে অনেকে ব্যবহার করে যেমন সূর্যমূখী, সয়াবিন তা দেশীয়ভাবে উৎপাদনের পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের পরনির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেদের পায়ে দাঁড়ানোর মত ব্যবস্থা নিতে হবে এবং এটা আমরা করতে পারব বলে বিশ্বাস করি।’

যত্রতত্র শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠে যেন কৃষি জমি নষ্ট না হয় সেজন্য সারাদেশে এক শ’ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (শিল্পাঞ্চল) প্রতিষ্ঠায় সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে আমার একটা লক্ষ্য আছে যে যে অঞ্চলে আমাদের যেসব কৃষিপণ্য উৎপাদিত হয় সেই উৎপাদন বৃদ্ধি করে সেগুলো প্রক্রিয়াজাত করার জন্য সেসব অঞ্চলে আমরা কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারি। ফলে দেশে এগুলোর যেমন ব্যবহার হবে, বিদেশেও রফতানি করা যেতে পারে।

তিনি এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত কৃষিমন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, এই উৎপাদিত পণ্যগুলোর সংরক্ষণের ব্যবস্থা আমাদের করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষি পণ্য পচনশীল। এটা গাছ থেকে তোলার পর বেশি দিন থাকে না। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের কৃষি পণ্য সংরক্ষণ করতে হবে। কোন কৃষি পণ্য কতটা তাপমাত্রায় ভালো থাকবে সেইভাবে সংরক্ষণাগার গড়ে তুলতে হবে। যাতে উৎপাদিত ফসল বাজারজাতের পাশাপাশি সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়। তাহলে নিজেরা ব্যবহারের পাশাপাশি রফতানিও করতে পারব।

দেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের পাশাপাশি পণ্য সংরক্ষণাগার তৈরির সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটা তৈরি করার জন্য যে ফান্ড লাগবে সে ফান্ড আমি দেব।’

এজন্য যে ফান্ড দরকার তা তিনি আলাদা করে রেখেছেন। ফলে একটু উদ্যোগ নিলেই এটি করা সম্ভব বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সবাইকে করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণের কথাও অনুষ্ঠানে পুণরায় স্মরণ করিয়ে দেন। সূত্র : বাসস

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিক্ষা