a ২০১০ সালে বিশ্বকাপে ঝড়তোলা পপ তারকা শাকিরার বিবাহ-বিচ্ছেদ
ঢাকা শনিবার, ৬ পৌষ ১৪৩২, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

২০১০ সালে বিশ্বকাপে ঝড়তোলা পপ তারকা শাকিরার বিবাহ-বিচ্ছেদ


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৫ জুন, ২০২২, ০৮:৫৩
২০১০ সালে বিশ্বকাপে ঝড়তোলা পপ তারকা শাকিরার বিবাহ-বিচ্ছেদ

ফাইল ছবি

দীর্ঘ ১ যুগের সম্পর্কের অবসান ঘটেছে। বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন জনপ্রিয় পপ গায়িকা শাকিরা এবং তার সঙ্গী তারকা ফুটবল খেলোয়াড় জেরার্ড পিকে। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি গত শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এক যৌথ বিবৃতিতে সদ্য বিচ্ছেদের পথে হাঁটা এই তারকা জুটি জানান, আমরা দুঃখিত যে আমরা আমাদের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করছি। আমাদের সর্বাধিক অগ্রাধিকার, আমাদের সন্তান। তাদের ভালোর জন্য আমরা আমাদের গোপনীয়তাকে সম্মান জানানোর অনুরোধ করছি।

অবশ্য যতটা সহজভাবে তারা বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন, বিষয়টা ততটা সহজ নয়।  শোনা যাচ্ছে পিকের পরকীয়াই নাকি বিচ্ছেদের অন্যতম কারন। এমনকি বিচ্ছেদের কারণে শাকিরাকে ‘অ্যাংজাইটি অ্যাটাক’ কারণে হাসপাতালে পর্যন্ত যেতে হয়। অ্যাম্বুলেন্সে উঠার সময়ও নাকি জনপ্রিয় এই তারকা কাঁদছিলেন!

পিকে আর শাকিরার গল্পের শুরুটা ২০১০ সালে। সে বছর বিশ্বকাপ ফুটবলের থিম সং গেয়েছিলেন এই পপ তারকা। বিশ্ব আক্রান্ত হয়েছিল শাকিরার গানের জ্বরে। সেই আঁচ লেগেছিল স্প্যানিয়ার্ড ডিফেন্ডার জেরার্ড পিকেরও। ১০ বছরের বড় শাকিরার সঙ্গে প্রণয়ে জড়ান তিনি। এরপর একই ছাদের নিচে কেটে গেছে ১২টি বছর। দুই সন্তানও রয়েছে এই দম্পতির। তবে টান কমে যাবে ভেবে বিয়ের পিঁড়িতে না বসলেও বন্ধনটা শেষে সমাপ্তিই টানল। সম্প্রতি শাকিরার একটি গানে তাদের বিচ্ছেদের ইঙ্গিত ছিল। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

তৃতীয় বিয়ে করলেন অপূর্ব


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:২৪
তৃতীয় বিয়ে করলেন অপূর্ব

ফাইল ছবি

বাংলা নাটকের ছোটপর্দার বেশ জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। নিজের সফল ক্যারিয়ার নিয়ে অনেকবার শিরোনাম হয়েছেন। এবার তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনায় এ অভিনেতা।

আজ বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে আমেরিকা প্রবাসী শাম্মা দেওয়ানের সঙ্গে অপূর্ব তৃতীয় বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন । এ সময় দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনরা উপস্থিত ছিলেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপূর্ব’র তৃতীয় বিয়ের ছবি প্রকাশিত হওয়া মাত্রই মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। বিয়ের পর ভক্ত ও সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন অপূর্ব। তিনি বলেন, আলহামদুল্লিাহ, ছোট পরিসরে বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হলো। আপনার সবাই আমাদরে নতুন সম্পর্কের জন্য দোয়া করবেন।

বিয়ে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান উল্লেখ করে অপূর্ব বলেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করতে যাচ্ছি না যে, আমাকে লুকিয়ে বা চুপিসারে করতে হবে। এটা জানবেই। স্বাভাবিকভাবে এটা জানাতেই হবে। যেভাবে প্রথমে বিষয়টি জানাজানি হয়েছে সেটা করতে চাইনি। আমি সুন্দর করে সবাইকে জানাতে চেয়েছিলাম।’ আলাপকালে জনপ্রিয় এ অভিনেতা জানান, শাম্মা দেওয়ানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যুক্তরাষ্ট্রে। তার পরিবার সেখানেই থাকে। শাম্মা বিবিএ সম্পন্ন করে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করছেন।

পারিবারিকভাবে বিয়ের সিদ্ধান্ত হয়েছে। দুই পরিবারের সম্মতিতে প্রায় ২৫ দিন আগে বিয়ের দিনতারিখ ঠিক করা হয়েছে। আরও পড়ুন: অপূর্ব ‘পরকীয়া’ করে বিয়ে করছেন: সাবেক স্ত্রী বিয়ের অনুষ্ঠানে শোবিজের সবাইকে দাওয়াত করার পরিকল্পনা ছিল অপূর্ব। কিন্তু করোনার কারণে তা বাতিল করতে হয়েছে। অভিনেতার ইচ্ছা ছিল, বিয়ের পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর মিডিয়ার বন্ধুদের পুরো খবরটি জানাবেন। কিন্তু সেটাও এখন আর হচ্ছে না।

আলাপের শেষে জিয়াউল ফারুক অপূর্ব বলেন, ‘কানাঘুষা শুরু হওয়ায় বিষয়টি আর চাপিয়ে রাখতে চাইনি। আমি খুব পজিটিভ মনোভাব নিয়ে থাকি। কিছু লুকাতে চাই না। আমি একটি পবিত্র সম্পর্কে জড়াচ্ছি। এই সময়ে আসলে সবার দোয়া ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।’

প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১০ সালে অভিনেত্রী প্রভাকে বিয়ে করেছিলেন অপূর্ব। পরের বছর ফেব্রুয়ারিতে বিচ্ছেদ হয় তাদের। ওই বছরই ১৪ জুলাই পারিবারিকভাবে নাজিয়া হাসান অদিতিকে বিয়ে করেন এ অভিনেতা। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ৯ বছরের সংসারে ইতি টানেন অপূর্ব-অদিতি। প্রায় দেড় বছর আগে আরেকটি বিয়ে করেন অদিতি। অপূর্ব-অদিতি দম্পতির আয়াশ নামের একটি পুত্রসন্তান আছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

আমি গর্বিত যে আমি একজন stupid মুসলিম!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১, ০৭:২৫
আমি গর্বিত যে আমি একজন stupid মুসলিম!

ফাইল ছবি । আব্দুর রব

এখন  থেকে চল্লিশ বছর আগে আমি মন্ট্রিয়ালের সিটি হলের কাছে পুরান মন্ট্রিয়ালে আমার প্রথম ভাড়ার ভবনটি কিনেছিলাম। সেই ভবনের ভাড়াটেদের মধ্যে ছিলেন ফ্রান্সের একজন ৯৫ বছর বয়সী ব্যক্তি। এক গভীর রাতে তিনি ভবনটির প্রধান দরজা খুলে বেরিয়ে গেলেন। একজন মহিলা তাকে রাস্তায় পুরোপুরি উলঙ্গ পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ দেখলো যে ভদ্রলোক তার নাম বা ঠিকানা কিছুই বলতে পারলেননা। তাই তারা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হাসপাতাল তাকে সেখানে ভর্তি করেI হাসপাতাল থেকে কল করে আমাকে বলা হলো যে ভদ্রলোক আর বাসায় ফিরবেননা। সুতরাং আমি তার য়্যাপার্টমেন্টটি যেন পরিষ্কার করে অন্য কাউকে ভাড়া দিযে দেই।

আমি তার য়্যাপার্টমেন্টে গিয়ে দেখি যে এক কোণায় ছাদ পর্যন্ত বড়ো বড়ো বাদামী রংএর ব্যাগ সাজানো আছে। আমি ব্যাগগুলো খুলে দেখি যে সেগুলোর ভেতর টাকা আর টাকা আর টাকা। আমি অনেক পুরানো স্বর্ণের মুদ্রা এবং স্বর্ণ পদকও পেলাম। আমি ভয় পেয়ে গেলাম এবং তাড়াহুড়া করে টাকা ও স্বর্ণের ব্যাগগুলো বড়ো ২/৩টা প্লাস্টিক গারবেজ ব্যাগে ভর্তি করে আমার গাড়িতে করে সেগুলো আমার বাড়ি নিয়ে গেলাম। আমি আমার প্রতিবেশীকে ডেকে তার সামনে সমস্ত অর্থ ও অন্যান্য জিনিসগুলো গণনা করে একটা লিস্ট করলাম। এরপর আমি মন্ট্রিয়ালের পুলিশকে কল করে ব্যাপারটা জানালাম। তারা আমাকে জানালেন যে তারা এ ব্যাপারে কিছু করতে পারবেনা।

ভয়ে ভয়ে আমার রাত কেটে গেলো। পরের দিন সকালে আমি আমার ভাড়াটের হাসপাতালে গিয়ে হাসপাতালের পরিচালককে সমস্ত টাকা এবং অন্যান্য মূল্যবান জিনিসগুলো দেখালাম। ভদ্রলোক ভয় পেয়ে দরজা জানালাগুলো বন্ধ করে দিলেন। তিনি ভয় পেয়েছিলেন ডাকাতরা বন্দুক নিয়ে এসে টাকা ও জিনিসগুলো নিয়ে যেতে পারে। 

আমরা দুটি লিস্ট তৈরি করলাম:একটা অর্থের জন্য এবং অন্যটি সোনার মুদ্রা এবং স্বর্ণের পদকগুলির জন্য। আমি তাকে সমস্ত টাকাগুলো দিলাম এবং তিনি তার জন্য আমাকে একটা রসিদ দিলেন। আমি সোনার মুদ্রা এবং স্বর্ণের পদকগুলি রেখে দিলাম এবং তার জন্য তাকে একটা রশিদ দিয়ে আসলাম। আমি ভেবেছিলাম যে এগুলি এত আকর্ষণীয় ছিল যে হাসপাতালের লোকজন নিজেদের জন্য এগুলো রেখে দিতে পারে। 

আমি যখন পরিচালকের রুম ছেড়ে চলে আসছিলাম তখন তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন," আমি আপনার মতো একজন stupid মানুষ কখনও দেখিনি। " উনি বলতে চেয়েছিলেন যে বিশ্বের কেউই জানতোনা যে আমি বিশাল পরিমাণ অর্থ এবং অন্যান্য মূল্যবান দ্রব্য পেয়েছি। এই জিনিসগুলো যার সে তার নামও স্মরণ করতে পারেননা এবং শীঘ্রই সে মারা যাবে। আমি যদি বুদ্ধিমান হতাম, তাহলে আমি সবগুলো নিজের জন্য রেখে দিতাম।

কয়েক মাস পরে কুইবেক প্রদেশের একজন কর্মকর্তা আমার সাথে দেখা করতে আসলেন। আমি তাকে পুরো গল্পটা বললাম এবং আমার কাছে যে স্বর্ণের মুদ্রা এবং স্বর্ণ পদকগুলো ছিল তা তাকে বুঝিয়ে দিলাম। তিনি তার জন্য আমাকে একটা রশিদ দিলেন। আমার বাড়ি থেকে যাবার আগে তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কি একজন মুসলমান?" আমি বললাম, "হ্যা।"

আমি একজন stupid মুসলিম হতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি।

আব্দুর রব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি এক্স স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন/...ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - বিনোদন