a
ফাইল ছবি
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর বাড়ির কাছে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। একই সময় তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায় বন্দুকধারীরা। এ সময় আফগানিস্তানের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে চার বন্দুকধারী নিহত হয়।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে এ হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। তবে হামলার সময় বাড়িতে ছিলেন না প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বিসমিল্লাহ খান মোহাম্মদি। হামলার পর বাড়িতে থাকা তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে দেশটির আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।
আফগানিস্তানের বিভিন্ন শহরে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে তালেবান যোদ্ধাদের চলমান তুমুল লড়াইয়ের মধ্যে এ হামলার ঘটনা ঘটল। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পক্ষ থেকে সহিংসতা বন্ধ করে দ্রুত সমাধানের আহ্বান করা হয়েছে।
এ দিকে এই হামলার পর প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিসমিল্লাহ খান এক টুইট বার্তায় বলেন, চিন্তার কিছু নেই। সব ঠিকঠাক আছে।
এ ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর কাবুলের বাসিন্দারা সড়কে নেমে আসেন। অনেকে বাড়ির ছাদে জড়ো হন। তাঁরা ‘আল্লাহু আকবর’ বলে চিৎকার করতে থাকেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে দ্রুত।
গত সোমবার একই দৃশ্য দেখা যায় আফগানিস্তানের হেরাত শহরে। সেখানেও তালেবান ও আফগান বাহিনীর মধ্যে তুমুল লড়াইয়ের পাশাপাশি তালেবানরা জয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
ফাইল ফটো: চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্বোধন অনুষ্ঠান ১৭ মার্চ শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সহিত সৌজন্য সাক্ষাতকারের পর চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এসব কথা বলেন।
কমিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, সাক্ষাৎকালে তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদ্বোধন অনুষ্ঠান উপলক্ষ্য ১৭-২৬ মার্চ ১০দিনব্যাপী অনুষ্ঠান সংক্রান্ত প্রস্তুতির নানান দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
চীনের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ চীনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিষয়ে উল্লেখ করেন।তিনি বাংলাদেশে সরাসরি সম্প্রচারিত এসব অনুষ্ঠান চীনের টেলিভিশন চ্যানেলেও সম্প্রচারে আগ্রহ ব্যক্ত করেন। ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানমালায় চীনের অংশগ্রহণের আগ্রহকে স্বাগত জানান।
ফাইল ছবি
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় সাম্প্রতিককালে সহিংসতায় ১৯টি পরিবারের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল। রবিবার (৩০ মে) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। খবর বার্তা সংস্থা আনাদোলু
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই গণহত্যায় ৯১ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৪১ জন শিশু ও ২৫ জন নারী। এ ছাড়া আটজন শিশু ও ৬ নারীসহ আল-কওলাক পরিবারের ২১ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, আবু আউফ পরিবার এক শিশু ও ৫ নারীসহ তাদের নয় জন সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। আল-তানানী পরিবারে এক নারী ও চার শিশুসহ নিহতের সংখ্যা ৬ জন। সবাই নিজ বাড়িতে ইসরায়েলের নির্মম বোমার আঘাতে নিহত হয়েছেন।