a
ফাইল ছবি
আফগানিস্তানের প্রধান তিন শহর হেরাত, লস্কর গাহ ও কান্দাহার ঘেরাও করে রেখেছে তালেবানরা। শহর তিনটি দখলে নিতে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে ব্যাপক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। দুই পক্ষের সংঘর্ষে প্রাণ বাঁচাতে শহর ছেড়ে পালাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এরই মধ্যে লস্কর গাহ শহরের বেশিরভাগ এলাকা তালেবানের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে।
দুই পক্ষের তীব্র লড়াইয়ের কারণে শহর তিনটিতে তীব্র মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। তারা বলছে দ্রুত সংঘাত বন্ধ করে এসব এলাকায় ত্রাণ সরবরাহ করা জরুরি বলেও জানানো হয়।
এদিকে লস্কর গা শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে বিমান হামলা চালিয়েছে আফগান বিমান বাহিনী। এতে একজন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন। হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আফগান সামরিক বাহিনী।
আফগান সেনাবাহিনীর দাবি, ওই হাসপাতালে আহত তালেবান সদস্যদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। তবে হাসপাতালটির মালিক এসব দাবি তা অস্বীকার করেছে। সূত্র: বিবিসি
সংগৃহীত ছবি
রাশিয়া হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, কৌশলগত কৃষ্ণ সাগরের পানিসীমায় আমেরিকা ও ব্রিটেন যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়ে নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা করছে। এভাবে শত্রুতামূলক তৎপরতা অব্যাহত রাখলে সামরিক উপায়সহ যেকোনও পদক্ষেপ নিয়ে রাশিয়া তার সীমানা রক্ষা করবে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মেজর জেনারেল ইগোর কোনাশেঙ্কভ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন,“আমরা পেন্টাগন এবং ব্রিটিশ নৌবাহিনীকে আহ্বান জানাব যাতে তারা কৃষ্ণ সাগরে অহেতুক নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা না করে।”
জেনারেল কোনাশেঙ্কভের এই বক্তব্য শুক্রবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে সম্প্রচার করা হয়।
জেনারেল কোনাশেঙ্কভ বলেন, যারা ব্রিটিশ এবং মার্কিন যুদ্ধজাহাজকে ক্রিমিয়া উপদ্বীপের রুশ পানিসীমার কাছে পাঠিয়েছে তারা খারাপ মতলবে তা পাঠিয়েছে।
গত বুধবার কৃষ্ণ সাগরের রুশ নৌবহর ও রাশিয়ান জেনারেল সিকিউরিটি সার্ভিস নিজেদের পানিসীমা থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে থাকাকালীন রুশ টহল জাহাজ থেকে সতর্কতামূলক গুলি চালায় এবং জঙ্গিবিমান থেকে ওই ডেস্ট্রয়ারের সামনে বোমা বর্ষণ করলে ব্রিটিশ জাহাজটি এলাকা ছেড়ে চলে যায়।
সংগৃহীত ছবি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
এদিন সকালে গণভবন থেকে সড়ক পথে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পর পদ্মা সেতু পার হয়ে গোপালগঞ্জ হয়ে সকাল ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছান। টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছালে নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান। ১০টা ৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে পৌঁছান।
এরপর সেখানে শিশু সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে সেখানে যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবেশ শেষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার পুরস্কার ও দুঃস্থ মেধাবী শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে অনুদান বিতরণ করেন। এরপর ৩ দিনব্যাপী বই মেলার উদ্বোধন করেন। সূত্র: যুগান্তর