a আফগানিস্তান থেকে সেনা ফিরিয়ে নিতে অতিরিক্ত বোমারু ও যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ঢাকা শনিবার, ৩ কার্তিক ১৪৩২, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আফগানিস্তান থেকে সেনা ফিরিয়ে নিতে অতিরিক্ত বোমারু ও যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র


হানিফ, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১, ০৭:১৯
আফগানিস্তান থেকে সেনা ফিরিয়ে নিতে অতিরিক্ত বোমারু ও যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ফাইল ছবি

 

যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সৈন্য নিরাপদে ফিরিয়ে নিতে সে দেশে অতিরিক্ত বোমারু বিমান ও যুদ্ধবিমান পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সংবাদমাধ্যম বিবিসির সুত্রে এখবর নিশ্চিত করা হয়েছে। পেন্টাগনের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে ইতোমধ্যে তাদের সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া আরম্ভ করেছে। চলতি বছরের ‘ওয়ান ইলেভেন’ বা ১১ সেপ্টেম্বরের পূর্বেই সকল সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের। 

মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই তালেবান ঘাঁটিতে নতুন করে হামলা বা অভিযানের কোনো পরিকল্পনার উদ্দেশ্যে এসব পাঠানো হচ্ছে না। মার্কিন অংশীদার ও আফগান সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীসহ সকল সাধারণ মানুষকে তাঁরা নিরাপদ রাখতে চাইছেন বলে তিনি জানান। এখনো সে দেশে যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজার মার্কিন কর্মকর্তা এবং ১৬ হাজার বেসামরিক সৈন্য রয়েছে। তাদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তনে ছয়টি ‘বি-ফিফটি টু’ দূরপাল্লার বোমারু বিমান ও ১২টি ‘এফ-এইটিন’ যুদ্ধবিমান পাঠানো হচ্ছে।

গত বছর সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তালেবানের এক চুক্তি অনুযায়ী কথা ছিল ২০২১ সালের পহেলা মে’র মধ্যে সম্পুর্ন সেনা সরিয়ে নেবে। চুক্তিতে আরো উল্লেখ ছিল আন্তর্জাতিক সেনাদের ওপর হামলা করতে পারবে না তালেবান বাহিনী।
তবে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত এপ্রিল মাসে নির্ধারিত সময় পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর মতে, ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আফগানিস্তানে সেনা উপস্থিতি থাকা প্রয়োজন। এ বছর ‘নাইন ইলেভেন’ হামলার ২০ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। সেটিকে ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তাজনিত হুমকির কথা মাথায় রেখে সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন করার তারিখ বাড়ানো হয়।

এদিকে, সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের সময়ে কোনো ধরনের আক্রমণের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি দিয়েছে মার্কিন জেনারেল স্কট মিলার।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

গাজায় নিরঙ্কুশ বিজয় বা হামাসের বিনাশ কোনোটাই সম্ভব নয় : সাবেক প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমার্ট


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪, ০৫:৩১
গাজায় নিরঙ্কুশ বিজয় বা হামাসের বিনাশ কোনোটাই সম্ভব নয় : সাবেক প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমার্ট

ফাইল ছবি: সাবেক ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমার্ট

 

 গাজায় নিরঙ্কুশ বিজয় বা হামাসের বিনাশ কোনোটাই সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন ইসরাইলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এহুদ ওলমার্ট। শনিবার (২৬ মে) গাজার চলমান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানোর সময় তিনি এসব মন্তব্য করেন।

আনাদোলু এজোন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরাইলের পাবলিক ব্রডকাস্টার কেএএন-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ওলমার্ট বলেন, রাফায় সামরিক অভিযান দ্রুত বন্ধ করতে হবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে বন্দীদের ফিরিয়ে আনার জন্য চলমান গাজা যুদ্ধ বন্ধ করা ছাড়া কোন পথ নেই।

ওলমার্ট বলেন, ‘গাজার চলমান যুদ্ধে ইসরাইলের কোনো লাভ নেই। এতে লাভ কেবল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং তার সরকারের কিছু চরমপন্থী সদস্যদের।’

গত ৭ অক্টোবর হামাসের আন্তঃসীমান্ত আগ্রাসনের পর ইসরাইল গাজায় নৃশংস আক্রমণ  চালিয়ে নিরহ ফিলিস্তিনিদের হ/ত্যা করে চলেছে। হামাসের হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরাইলি নিহত হয়। এছাড়া ২৫০ জনকে বন্দী করেছে তারা।

এ পর্যন্ত গাজায় ৩৫ হাজার ৮০০-এর বেশি ফিলিস্তিনিকে হ/ত্যা করেছে ইসরায়েল। তাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এ যুদ্ধে গাজার বেশিরভাগ অবকাঠামো ধ্বংসের পাশাপাশি দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে ইসরায়েল।

গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েল গণহত্যা করছে বলে অভিযোগ এনে দক্ষিণ আফ্রিকা গত বছর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে একটি মামলা করেছিল।

হেগভিত্তিক ট্রাইব্যুনাল তেল আবিবকে নির্দেশ দিয়েছে যেন তার বাহিনী আর গাজায় গণহত্যা না চালায়। একইসাথে নির্দেশ দেয়া হয়, যেন দক্ষিণ গাজার রাফা শহরে সামরিক অভিযান বন্ধ করে এবং অবরুদ্ধ উপত্যকার বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের দ্রুত নিশ্চয়তা দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

শিশুদের সামনে ৭টি কাজ ভুলেও করা যাবে না


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১, ০৮:৪৫
শিশুদের সামনে ৭টি কাজ ভুলেও করা যাবে না

সংগৃহীত ছবি

শিশুদের সবচেয়ে বড় শিক্ষক হচ্ছে মা বাবা। সবচেয়ে বড় শেখার জায়গাই হচ্ছে তার পরিবার। পরিবারে মা-বাবা যা করেন, সন্তানরাও তাই শেখে। বড়দের আচরণের ছাপ ছোটদের মধ্যে পড়ে। তবে এমন কিছু কাজ কিংবা আচরণ আছে, যা শিশুদের সামনে মোটেও করা যাবে না। আসুন জেনে নিই সে সম্পর্কে—

ফোন ও টিভির ব্যবহার কম করা:
শিশুরা যদি সবসময় মা-বাবাকে টিভি বা ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখে, তা হলে সেও তাদের মতোই একইভাবে সময় কাটানো শিখবে। তাই শিশুদের সময় দিতে হবে বেশি এবং তাদের সামনে টিভি ও ফোনের পেছনে সময় যতটা সম্ভব কম ব্যয় করতে হবে।

কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহার নয়:
মা-বাবা তাদের পরিবারের অন্য কোনো সদস্য, প্রতিবেশী বা বন্ধুর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে থাকলে, শিশুদের ওপর সেটির বাজে প্রভাব পড়বে। কারও সঙ্গে মতের অমিল হলে বা কাউকে অপছন্দ করলেও শিশুদের সামনে তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করা যাবে না। সেটি করলে শিশুরাও সেই ব্যক্তিকে কোনো সময় অপমান করতে পারে বা খারাপ ব্যবহার করতে পারে।

খাবার নষ্ট নয়:
জীবনে খাবারের গুরুত্ব কতটা তা শিশুদের বোঝাতে হবে, তাদের কাছে খাওয়ার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে হবে। তাই তাদের সামনে কখনও খাবার অপচয় করা যাবে না। তাদের এটা বোঝাতে হবে যে খাবার নষ্ট করা খুব খারাপ অভ্যাস।

ভদ্রতা বজায় রাখা:
শিশুরা আশপাশে থাকলে স্বামী-স্ত্রীর ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে। তাদের সামনে এমন কোনো কাজ করা যাবে না, যা তাদের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। সবসময় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং ভালো আচরণ করতে হবে।

চিৎকার না করা:
রেগে গেলে বা খুব বিরক্তের সময় আমরা চিৎকার চেচামেচি করি। যেটির প্রভাব শিশুদের ওপর পড়ে। এমন পরিস্থিতি আসলে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। আর যদি শিশুদের সামনে এমনটি করা হয়, তা হলে তাদের মনে হবে যে এমনটি করা ঠিক কাজ।

বাজে মন্তব্য না করা:
কোনো ব্যক্তি সম্পর্কে শিশুদের সামনে বাজে মন্তব্য করা যাবে না। কারও গায়ের রঙ, রূপ, শরীর বা খারাপ গুণাবলি নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না। এটি করলে তারাও এই অভ্যাস পেয়ে বসবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক