a
ফাইল ছবি
ইসরায়েলের সামরিক কারাগারে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তার রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। তার মৃত্যু সম্পর্কে ওই কর্মকর্তার পরিবারকে কোনো তথ্য দিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনায় নিহত ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তার পরিবারের লোকজন ইসরায়েলি সরকারের উপর ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। তারা বলছে, সরকার কতদূর পৌঁছেছে যে তারা তাদের কাছে এবং জনগণের কাছে এইসব তথ্য গোপন করছে।
নিহত কর্মকর্তার পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, ২০১৮ সাল থেকে এই পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে দেয়া তার সমস্ত পোস্ট ডিলিট করে দেয়া হয়েছে। ইসরায়েলের ইংরেজি পত্রিকা দৈনিক হারেৎজ জানিয়েছে, কারাগারে নিহত এক কর্মকর্তার লাশ উধাও করে দেয়ার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। নিহত গোয়েন্দার এক আত্মীয় দৈনিক হারেৎজকে বলেছেন, আমরা কিছুই জানতে পারি নাই। প্রকৃতপক্ষে তার কি ঘটেছে আজ পর্যন্ত আমাদের কাছে কেউ তা ব্যাখ্যা করে বলেনি।
সামগ্রিকভাবে সেনাবাহিনীর আচরণে এটাই মনে হচ্ছে- যেন তারা অনেক কিছু গোপন করতে চাইছে। আর তাদের প্রশ্ন কিভাবে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার লাশ উধাও করে দেয়? সূত্র: পার্সটুডে
বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা। এরই মধ্যে ফ্রান্সে পানিতে করোনাভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। এতে অনেকেই পাইপলাইনের পানি পান করা বন্ধ করে দিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্যারিসের যে পানিতে করোনার সন্ধান পাওয়া গেছে, তা জনসাধারণের পাইপলাইনে ব্যবহার করা হয় না। মূলত প্যারিসের বিখ্যাত সেইন নদী থেকে এ পানি উত্তোলন করে শুধু রাস্তা পরিষ্কার বা বাগানে ছিটানো হয়। এছাড়া প্যারিসের বিভিন্ন ফোয়ারাগুলোতেও এ পানিই ব্যবহার করা হয়। প্যারিস ওয়াটার সাপ্লাই অথোরিটি সেইন নদী থেকে এ পানি উত্তোলন করে।
সংস্থাটি জানায়, এ ঘটনায় সাধারণ মানুষের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এতে মানুষের কোন সমস্যা হবে না। কারণ তাদের জন্য পানীয় জলের যে পাইপলাইনগুলো আছে, তার সঙ্গে এটির কোনো সম্পর্ক নেই। সেগুলো সম্পূর্ণ একটি বিচ্ছিন্ন সিস্টেমে চলে। তাই আশঙ্কার কোনো কারণ নেই।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের ২৭টি স্থান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল পৌরসভার পানির নমুনা। তার মধ্যে ৪টি নমুনায় সামান্য পরিমাণে করোনাভাইরাসের সন্ধান মিলেছে বলে জানিয়েছে প্যারিস ওয়াটার অথরিটি। নমুনা পরীক্ষায় করোনাভাইরাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া হয় সম্পূর্ণ নেটওয়ার্কটি।
ফাইল ছবি
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি তার স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এরইমধ্যে তারা আলাদা থাকছেন। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা।
মাহিয়া মাহি ভিডিও বার্তায় বলেন, 'আমরা দুজন মিলেই এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে বনিবনা হচ্ছেনা। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদের দিকে যাচ্ছি। কবে, কীভাবে সম্পন্ন হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব। সে আরও বলে, 'আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।'
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন মাহি। তাদের একমাত্র পুত্র সন্তানের নাম ফারিশ। বিয়ের প্রায় আড়াই বছরের মাথায় আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন এই দম্পতি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন মাহি। সেই সংসার ৫ বছর টিকেছিল। এরপর পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন