a
প্রতিকী ছবি: ড্রোন
ইসরায়েল সামরিক বাহিনীর ড্রোন ইউনিটের উচ্চ পদস্থ একজন কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। নিহত ওই কর্মকর্তা তেল আবিবের দক্ষিণে অবস্থিত তেল নায়োফ বিমানঘাঁটিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন।
ইসরায়েল সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র এ তথ্য জানিয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহত ওই কর্মকর্তার নাম ও পদবী প্রকাশ করেনি এবং তার মৃত্যুর খবরও ধোঁয়াশে।
তিনি বলেছেন, রাহুফুত শহরের কাছে ৪৩ বছর বয়সী একজন সেনা অফিসার সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, ইসরায়েলের ওই সেনা কর্মকর্তার নাম মিশেল বারশেত। তিনি তেল নায়োফ বিমানঘাঁটির ড্রোন রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত বিভাগে পরিকল্পনা, তত্ত্বাবধান ও নির্মাণ বিষয়ক প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। অনুমান করা হয় যে, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি কোনও সাধারণ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাননি। সূত্র:ফার্স নিউজ, বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
আমেরিকার পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম একটি বি-৫২ বোমারু বিমানকে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশ থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়ার তিনটি এসইউ-৩৫ জঙ্গিবিমান।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, মার্কিন বোমারু বিমানটি প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশ দিয়ে রাশিয়ার সীমান্ত ঘেঁষে যাচ্ছিল। খবর সিএনএন
রাশিয়ার রাডার ব্যবস্থায় মার্কিন বিমান ধরা পড়ে এবং তার পরই মার্কিন বিমানটিকে রুশ জঙ্গিবিমানগুলো বাধা দেয়।
এ সময় রুশ জঙ্গিবিমানগুলো মার্কিন বোমারু বিমানকে এস্কর্ট করে নিয়ে যায়। পরে রাশিয়ার এসব বিমান নিরাপদে ঘাঁটিতে ফিরে আসে।
রুশ মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে জানায়, তাদের দেশের আকাশসীমা লঙ্ঘনের সুযোগ কাউকে দেওয়া হবে না।
রাশিয়ার সঙ্গে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমেরিকার সম্পর্ক ক্রমেই উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠেছে। মার্কিন সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন বিমান রুশ সীমান্তে প্রায়ই চক্কর দিয়ে থাকে।
ফাইল ছবি
মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় যেতে পারলে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমারের একটি ছায়া সরকার।
বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) তিন পৃষ্ঠার এক বিবৃতিতে এ ঘোষণা দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ক্ষমতায় গেলে বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়া সকল রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সসম্মানে ফিরিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি তাদের নাগরিকত্ব প্রদান করা হবে।
সেই সঙ্গে সামরিক জান্তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে রোহিঙ্গাদের সাহায্য প্রার্থনাও করা হয়েছে ওই বিবৃতিতে। পাশাপাশি, দেশটিতে বিদ্যমান ১৯৮২ সালের বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে মিয়ানমারে জন্ম নেয়া বা বিশ্বের যেকোনও স্থানে জন্ম নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সন্তানদের পূর্ণ নাগরিকত্ব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে এনইউজি।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সু চির এনএলডি (ন্যাশনাল লি ফর ডেমোক্র্যাসি) সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এর পরপরই জান্তাবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে সারা মিয়ানমারের জনগণ।
অপরপক্ষে, বিক্ষোভ দমনে চড়াও হয় সামরিক সরকার। এতে এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় আট শতাধিক মানুষ, বন্দি করা হয়েছে কয়েক হাজার। সূত্র: মিয়ানমার নাউ