a
ফাইল ছবি
অধিকৃত ফিলিস্তিনের পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাস শহরের শেখ জাররাহ শরণার্থী শিবির এবং অন্যান্য অংশ থেকে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের উচ্ছেদের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ইসরায়েল। এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ করায় ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে ইসরায়েলি পুলিশ।
জেরুজালেমে বিক্ষোভের সময় দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। উচ্ছেদের উদ্যোগ নেওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে চলে আসা সংঘর্ষে শত শত ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।
এর আগে শেখ জাররাহ শরণার্থী শিবির এবং অন্যান্য অংশ থেকে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের উচ্ছেদের উদ্যোগকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছে সুইজারল্যান্ড। ইসরায়েলের এসব পদক্ষেপকে নিন্দা করেছে দেশটি।
সোমবার সুইজারল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতির মাধ্যমে এই নিন্দা জানায়। তবে সব পক্ষকে এই স্পর্শকাতর' সময়ে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানানো হয়।
আদালতকে ব্যবহার করে ইসরায়েল সরকার শেখ জাররাহ শরণার্থী শিবিরের ফিলিস্তিনি নাগরিকদের উচ্ছেদ এবং তাদের ঘর-বাড়ি ধ্বংস করছে। সেখানে নতুন একটি ইহুদি বসতি স্থাপন করার পরিকল্পনা নিয়ে এসব ধ্বংসাত্বক কাজ করছে তেল আবিব।
গত কয়েকদিনে ইসরায়েলি সেনা ও অবৈধ বসতি স্থাপনকারী ইহুদিরা ফিলিস্তিনিদের সেখান থেকে জোর করে বের কের দেওয়ার চেষ্টা করছে এবং এ নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে।
ইতিমধ্যে, ইসরায়েলি সেনাদের বর্বচিত হামলায় বহু ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন এবং অনেককে আটক করা হয়েছে। শেখ জাররাহ শরণার্থী শিবির থেকে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের উচ্ছেদ প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনটি বলেছে, ইসরায়েল এই পরিকল্পনা বন্ধ না করলে চড়া মূল্য দিতে হবে।
সংগৃহীত ছবি
তালেবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা গ্রহণের পর সেদেশ থেকে ছেড়ে যাচ্ছেন সরকারি লোকজন ও মার্কিন বাহিনী। তাদের সহযোগিতা কারতে ও নিরাপত্তা দিতেই কাবুলের আকাশে একে একে চক্কর দিচ্ছে মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে পেন্টাগনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আফগানিস্তান থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের যে অভিযান অব্যাহত আছে, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই কাবুলের আকাশে মার্কিন যুদ্ধবিমান টহল দিচ্ছে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি এক সংবাদ সম্মেলনে আরও বলেন, মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো কাবুল শহরের নিরাপত্তা পরিস্থিতির দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছে।
জন কিরবি বলেন, যেকোনো হুমকি থেকে আমাদের লোকজন ও অভিযানের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্যই মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো কাজ করে যাচ্ছে।
সংগৃহীত ছবি
অবশেষে ভারত মহাসাগরে পড়েছে বহুল আলোচিত লং মার্চ বি রকেট। ৯মে রবিবার চীনের মহাকাশ সংস্থা ম্যাননড স্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
এর আগে ভূমধ্যসাগরে রকেটটি পড়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছিল চীনের মহাকাশ সংস্থা।
চীনা মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের জন্য ‘লং মার্চ ৫বি রকেট’টি গত ২৯ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা হয়। রকেটটিকে সফলভাবে তিয়ানহে স্পেস স্টেশনের মডিউলকে কক্ষপথে স্থাপন করলেও পরে সেটির ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রাউন্ড স্টেশন।