a ব্রিটেনে ৩ লাখ মানুষ গণস্বাক্ষর করেছে ইসরাইলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে
ঢাকা শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ব্রিটেনে ৩ লাখ মানুষ গণস্বাক্ষর করেছে ইসরাইলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১, ০৩:৫৬
ব্রিটেনে ৩ লাখ মানুষ গণস্বাক্ষর করেছে ইসরাইলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে

ফাইল ছবি

 

ইসরাইল নিরপরাধ ফিলিস্তিনিদের উপর হত্যাযজ্ঞ চালানোর দায়ে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে এক চিঠিতে তিন লাখ ১৫ হাজারেও বেশি মানুষ গণস্বাক্ষর করেছেন।

ব্রিটিশ সরকারকে লেখা ওই চিঠিতে বলা হয়, ফিলিস্তিনে নারী ও শিশুদের ওপর বোমা হামলাসহ সাধারণ মানুষের ওপর গণহত্যা চালানোর দায়ে ইসরাইলের সঙ্গে যুক্তরাজ্য সরকারের সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামরিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হোক। খবর আনাদোলুর

ইসরাইল আন্তর্জাতিক নিয়মনীতির প্রতি কোন তোয়াক্কা না করে অবৈধ ইহুদি বসতি গড়তে দেশটি নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের ঘরবাড়ি দখল করছে এবং তাদের গুলি করে নির্বিচারে হত্যা করছে। গণস্বাক্ষর সংবলিত চিঠিটি পরে সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। ব্রিটেনে ১০ হাজারের বেশি স্বাক্ষরসংবলিত চিঠির জবাব দেয় সরকার। আর স্বাক্ষরের সংখ্যা এক লাখের বেশি হলে ওই বিষয় নিয়ে পার্লামেন্ট অধিবেশনে বৈঠক হয়। 

এ ক্ষেত্রে দেশটির পার্লামেন্টে আলোচনা করতে যে সংখ্যক গণস্বাক্ষর প্রয়োজন, তার তিনগুণ বেশি স্বাক্ষর পড়েছে ইসরাইল বিরোধী এ চিঠিতে। এ ধরনের আরেকটি চিঠিতে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে ব্রিটিশ সরকারকে। ওই চিঠিতে এখন পর্যন্ত ৭০ হাজারেরও বেশি স্বাক্ষর পড়েছে। চেঞ্জ ডট অর্গ নামে একটি ওয়েবসাইটে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ওই গণস্বাক্ষরের পরিসংখানের তথ্য জানা যাবে।

এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে গাজা ও পশ্চিমতীরের আবাসিক এলাকাগুলোতে নির্বিচারে বিমান হামলায় কমপক্ষে ৬১ শিশুসহ ২১২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং দেড় হাজারেরও বেশি বেসামরিক মানুষ আহত হয়েছেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাখমুতের পূর্বাঞ্চল রাশিয়ার নিয়ন্ত্রনে: ওয়াগনার প্রধান


খোরশেদ আলম, মুুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০২৩, ০৮:৪৭
বাখমুতের পূর্বাঞ্চল রাশিয়ার নিয়ন্ত্রনে ওয়াগনার প্রধান

ফাইল ছবি

বাখমুতের পূর্বাঞ্চল নিয়ন্ত্রণের দাবি করেছে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনাবাহিনী ওয়াগনার। বুধবার টেলিগ্রামে এ দাবি করেন ওয়াগনারের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোঝিন।
 
তিনি বলেন, ওয়াগনারের সামরিক ইউনিটগুলো বাখমুতের পূর্ব অংশ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। বাখমুতকা নদীর পূর্বের সবকিছুই এখন ওয়াগনারের নিয়ন্ত্রণে। খবর রয়টার্স। এদিকে, ইউক্রেন দাবি করছে, তারা বাখমুতে রুশ বাহিনীর ওপর পাল্টা হামলা চালাচ্ছে।অপরদিকে, ন্যাটোপ্রধান দাবি করেছেন, অচিরেই গোটা বাখমুতের নিয়ন্ত্রণ রাশিয়ার হাতে চলে যাবে।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, ইউক্রেনের বাখমুত দখল করা বৃহত্তর দনবাস অঞ্চলের ভেতরে সম্মুখ অভিযান শুরু করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বাখমুতকে ইউক্রেন বাহিনীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষামূলক কেন্দ্র বলেও অভিহিত করেছেন তিনি।

গত কয়েক মাস ধরে বাখমুত দখলের জন্য লড়াই চালিয়ে আসছে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী। বাখমুতে রাশিয়ার বাহিনীর আক্রমণের নেতৃত্ব দিচ্ছে ওয়াগনার। শহরটি দখল করতে পারলে গত গ্রীষ্মের পর এটিই হবে মস্কোর বড় সাফল্য। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সুনামগঞ্জে মামুনুল হকের অনুসারীরা ২০ বাড়িতে হামলা 


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১, ০২:০৮
সুনামগঞ্জে মামুনুল হকের অনুসারীরা ২০ বাড়িতে হামলা 

ফাইল ফটো:

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মামুনুল হককে নিয়ে কুরুচি ভাষায় মন্তব্য করায় সুনামগঞ্জের শাল্লায় গ্রেফতার ঝুমন দাসের গ্রামে মামুনুল হকের অনুসারীরা হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করায় সুনামগঞ্জের শাল্লায় গ্রেফতার করা হয়েছে ঝুমন দাসকে।

বুধবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার নোয়াগ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় গ্রামটিতে অন্তত ২০ ঘরবাড়ি ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ পাওয়া যায়। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মামুনুল হকের অনুসারীরা লঠিসোটা হাতে মিছিল নিয়ে ওই গ্রামে হামলা করে।  হামলার আগেই আগাম খবর পেয়ে  বাড়ি ছেড়ে হাওরে আশ্রয় নেন নোয়াগ্রামের ঝুমন দাসের আশে-পাশের লোকজন। ফলে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শৈলেন্দ্র দাস জানান, যে ছেলেটি ফেসবুকে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে কটুক্তি করেছে তাকে তারা গতকাল ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে। এরপর গ্রামের অন্যান্যদের আশ্বস্ত করা হয়েছিলো আর কিছু হবে না। কিন্তু সকালেই লাঠিসোঠা নিয়ে কয়েকশ’ মানুষ পুলিশ ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সামনেই হামলা চালায়। 

তারা আগাম খবর পেয়ে গ্রামের নারীসহ পুরুষরা শিশুদের নিয়ে হাওরের আশ্রয় নেয়। এরপর বাড়ি ফিরে এসে দেখে ঘরের আসবাব ভাংচুর করা হয়েছে। এ সময় তিনি অভিযোগ করেন তার ঘরে থাকা স্বর্ণ ও টাকাও লুট করে নিয়ে যায়।

শাল্লা থানার ওসি নাজমুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, যে ছেলেটি ফেসবুকে আল্লামা মামুনুল হককে নিয়ে কটূক্তি করেছিল, তাকে ধরে গতরাতেই গ্রামের লোকজন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সকালে হঠাৎ শতাধিক লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে নোয়াগ্রামের দিকে মিছিল নিয়ে যাচ্ছে এমন খবর পেয়ে পুলিশও তাদের পিছু নেয়। কিন্তু কিছু লোক আগেই নদী পার হয়ে নোয়াগ্রামে হামলা চালায়।  এ সময় ঝুমন দাসের বাড়িসহ প্রায় ২০ বাড়িঘরে ভাঙচুর হয়। 

ওসি জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। গত সোমবার শাল্লার পাশের উপজেলা দিরাইয়ে হেফাজতের একটি সমাবেশে বক্তব্য দেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হক।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক