a যুক্তরাষ্ট্রে শক্তিশালী ৮.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

যুক্তরাষ্ট্রে শক্তিশালী ৮.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১, ০৪:৩৫
যুক্তরাষ্ট্রে শক্তিশালী ৮.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে

সংগৃহীত ছবি

শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কান উপদ্বীপে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ৮.২। তাৎক্ষণিকভাবে এর কোনো ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে আলাস্কান উপদ্বীপসহ এর আশপাশের এলাকায়। খবর রয়টার্স এর।

জানা গেছে, এই ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল পেরিভিলে শহর থেকে ৯১ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। ভূমিকম্পের প্রভাবে আগামী ৩ ঘণ্টার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু উপকূলে সুনামি আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। 

উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের অক্টোবরে আলাস্কার দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর সুনামির ঘটনা ঘটলেও বিশেষ সতর্কতার কারণে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

নেপালের সংসদ ভেঙে দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট বিদ্যাদেবী ভান্ডারি


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
শনিবার, ২২ মে, ২০২১, ১১:০১
নেপালের সংসদ ভেঙে দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট বিদ্যাদেবী ভান্ডারি

ফাইল ছবি

নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যাদেবী ভান্ডারি আগামী নভেম্বরে নেপালের সাধারণ নির্বাচরনের আয়োজনের ঘোষণা দিয়ে দেশটির সংসদ ভেঙে দিয়েছেন। এ নিয়ে নেপালে নতুন করে রাজনৈতিক সংকট শুরু হলো। খবর রয়টার্সের।

গত বছর ২০ ডিসেম্বর দেশটির প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি হঠাৎ করে দেশটির নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ ভেঙে দিয়ে মধ্যবর্তী নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কাঠমান্ডু পোস্টের খবরের বরাত দিয়ে বলা হয়, দেশটির নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ ভেঙে দেওয়ার পর দেশটির সর্বোচ্চ আদালত এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। আদালত ঘোষণা দেয় এ সিদ্ধান্ত সম্পুর্ণ অসাংবিধানিক।

এরপর প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভান্ডারি গতকাল শুক্রবার রাত ২টার দিকে হঠাৎ পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি উল্লেখ করেন, প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি কিংবা বিরোধী নেতা শের বাহাদুর দেউবা—কেউই পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারেননি। এই সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত তাদেরকে সময় দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আগামী ১২ নভেম্বর হবে প্রথম ধাপের নির্বাচন এবং দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৯ নভেম্বর। প্রেসিডেন্টের গৃহিত এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে রাজনৈতিক দল কিংবা কোনো নেতা কেউ কোন মন্তব্য করেনি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে ২৪ বিশিষ্ট নাগরিকদের অভিমত ও নিন্দা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১২:০৭
গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে ২৪ বিশিষ্ট নাগরিকদের অভিমত ও নিন্দা

ফাইল ছবি

বিরোধী রাজনৈতিক দল ও ভিন্নমত দমন করতে পুলিশ বাহিনী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর খবরদারি, নাগরিকদের মুঠোফোন ও দেহ তল্লাশিসহ যে ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে, তা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের সম্পূর্ণ পরিপন্থী বলে মনে করেন ২৪ বিশিষ্ট নাগরিক।

আজ রবিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা এ অভিমত জানান। পাশাপাশি এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তারা।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সভা-সমাবেশের অধিকার আমাদের সংবিধানসম্মত মৌলিক অধিকার। আমরা সরকারকে এ অধিকারের লঙ্ঘন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন-নির্যাতন থেকে বিরত থাকার দাবি জানাচ্ছি। উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া যেসব বিএনপির নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের অবিলম্বে মুক্তি প্রদানের দাবি করছি।’

ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশের স্থান নির্ধারণ নিয়ে বিতর্ক-উত্তাপের মধ্যে গত বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত এবং অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হন। পরদিন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে তাঁদের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। এ ছাড়া দলটির চার শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে সংঘর্ষের ঘটনায় করা মামলায় আসামি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কয়েক মাস ধরে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনসহ বিভিন্ন দাবিতে দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি সারা দেশে শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ আয়োজন করে যাচ্ছে। সরকারের নানা বাধা ও উসকানি সত্ত্বেও এসব সভা-সমাবেশের আয়োজন শান্তিপূর্ণই ছিল দাবি করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘১০ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকায় যে সমাবেশের আয়োজন করে, তাতে সরকার যেভাবে দমন-নির্যাতন চালিয়েছে, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বিশেষ করে বিএনপির প্রস্তুতি সমাবেশে পুলিশের গুলি করে একজনকে হত্যা ও আরও অনেককে আহত করা। পাশাপাশি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির নেতা-কর্মীদের ঢালাওভাবে গ্রেপ্তার ও মামলা দায়ের এবং বিএনপি কার্যালয়ে পুলিশের হামলার ঘটনা বাক্‌স্বাধীনতা ও সভা-সমাবেশের অধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে আমরা মনে করি।’

বিবৃতিদাতারা হলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান, মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, আইনজীবী সালমা আলী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, মানবাধিকারকর্মী শিরিন হক, শারমীন মুরশিদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক, সুব্রত চৌধুরী, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা ও নাসরিন খন্দকার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাইদুল ইসলাম, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, রেহনুমা আহমেদ, হানা সামস আহমেদ, নাসের বখতিয়ার, গবেষক বীণা ডি’কস্টা, সায়দিয়া গুলরুখ ও রোজিনা বেগম। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক