a
ফাইল ছবি
মিয়ানমারে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার বিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার রাতভর অভিযান পরিচালনা করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। এসময় নির্বিচারে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৬০ জন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা।
জানা যায়, ভুক্তভোগী পরিবার বা স্থানীয়রা নিহত সব মরদেহ সংগ্রহ করার সংগ্রহ করতে পারেননি। মরদেহগুলো বেশিরভাগ নিরাপত্তা বাহিনী সদস্যরা নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বিক্ষোভকারীদের দমন করতে জান্তা বাহিনী বন্দুকের পাশাপাশি মেশিনগানের গুলি, গ্রেনেড এবং মর্টার ব্যবহার করেছে।
এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমাদের এলাকার লোকজন জানত তাদের লোকজন আসবে এবং এর জন্য রাতভর অপেক্ষা করছিল কিন্তু তাদের অনেকে ফিরে আসেননি। সেনারা ভারী অস্ত্র ব্যবহার করেছে। আমরা মর্টার শেলও পেয়েছি। মেশিরগান থেকে প্রচুর গুলি করা হয়েছে। তাজা গুলির পাশাপাশি জান্তা বাহিনী গ্রেনেড লঞ্চার ব্যবহার করছিল বলে জানা যায়।
আরেক প্রত্যক্ষদর্শীর দাবি, রাস্তা ফাঁকা করতে সাধারণ পথচারীদের দিকেও গুলি করেছে জান্তা বাহিনী।
অপর আরেক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, তারা রাত ৮টা পর্যন্ত মাত্র তিনটি মরদেহ সংগ্রহ করতে পেরেছেন। বাকিগুলো সেনারা নিয়ে গিয়ে জেয়ামুনি প্যাগোডা এবং কাছাকাছি একটি স্কুলে স্তুুপ করেছে।
ফাইল ছবি
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, ‘‘দিদির বিদায় নিশ্চিত। খেলা হবে বলে ভয় দেখাতে চাইছে তৃণমূল। ভয় পাবেন না। নন্দীগ্রামের ভোটে দিদি হেরে গিয়েছেন। বাংলায় আর গুন্ডারাজ চলবে না।’’
তিনি বলেন, নির্বাচনের শুরু থেকেই ‘কয়লা মাফিয়া’, ‘বালি মাফিয়া’দের নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। উত্তরবঙ্গে সেই কথাও শোনা গেল অমিতের মুখে। তিনি বলেন, ২ তারিখের পর বালি মাফিয়া, কয়লা মাফিয়াদের রাজত্ব বন্ধ করব। সবাইকে জেলে পাঠাবার ব্যাবস্থা করবো। শুধু আপনারা দিদিকে বদলান। আত্মীয়দের ফোন করে বলুন, ভোট দিতে আসতে।
আজ শুক্রবার আলিপুরদুয়ারে বিজেপি-র জনসভায় এসব কথা বলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অমিত শাহ আরও বলেন, ভোটের ফল প্রকাশের পর চা-শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বাড়ানো হবে। এখন মজুরী ২১০ টাকা আছে, এই মুজুরী বাড়িয়ে ৩৫০ টাকা করা হবে। আর যেসব শ্রমিকরা চা-বাগানে চাকুরি করেন তাদের জন্য পাহাড়ে নেপালি ভাষার একাডেমি বানিয়ে দেয়া হবে।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
আরাফাত, বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা: গতকাল রাজধানীর রামপুরায় সুইড বাংলাদেশের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় রামপুরা শাখার সভাপতি ডঃ মনির আল দ্বিন সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুইড বাংলাদেশের সভাপতি ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, মেনটর মো. মামুনুর রশিদ, সুইড বাংলাদেশের যুগ্ন সম্পাদক ইমলদা হোসেন দিপা, আসিফ ইকবাল প্রমুখ।
সভার দ্বিতীয় পর্বের সাধারণ সভায় তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ,টি,এম, মমতাজুল করিম, এডঃ মোশাররফ হোসেন মনির ও অধ্যাপক মোহা: খোরশেদ আলম।
উপস্থিত সাধারণ সদস্যদের মধ্যে থেকে পুর্ন প্যানেলে সভাপতি - ডঃ মনির আল দ্বিনসহ সভাপতি - কামাল উদ্দিন আহমেদ, আব্দুর রশিদ, আবদুল বারেককে সহ- সভাপতি, বকুল চন্দ্র মহন্তকে নির্বাহী সচিব, মোঃ শহীদুল ইসলামকে যুগ্ম সচিব, এজানুর রহমানকে অর্থ সচিব, রমেশ ব্যাপারীকে সাংগঠনিক সচিব, পংকজ কুমার দাশকে ক্রিড়া সচিব, আরিফ চৌধুরী পলাশ সাংস্কৃতিক সচিব, হাফিজুর রহমানকে প্রচার সম্পাদক, আরিফা আক্তার কাকন কল্যান সম্পাদক , শান্তি জান্নাত, মামুনুর রশীদ, রেখা রানি বিশ্বাস ও তৌহিদুল ইসলামকে নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত করে ২০২৫-২৭ অর্থ বছরের কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।
বার্ষিক সাধারণ সভা ও ২০২৫-২০২৭ কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।