a লেবাননে যুদ্ধে জড়ালে গাজার চেয়ে ১০ গুণ ভয়াবহ হবে: যুদ্ধমন্ত্রী
ঢাকা শুক্রবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২১ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

লেবাননে যুদ্ধে জড়ালে গাজার চেয়ে ১০ গুণ ভয়াবহ হবে: যুদ্ধমন্ত্রী


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০১ জুন, ২০২১, ০৯:০২
লেবাননে যুদ্ধে জড়ালে গাজার চেয়ে ১০ গুণ ভয়াবহ হবে: যুদ্ধমন্ত্রী

ফাইল ছবি। ইসরায়েলের যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ

 

লেবাননের সঙ্গে যে কোনো যুদ্ধ শুরু হলে তা গাজার চেয়ে অন্তত ১০ গুণ ভয়াবহ হবে বলে সতর্ক করেছেন ইহুদিবাদী ইসরায়েলের যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ। তিনি বলেন, গাজা যুদ্ধের সময়ের চেয়েও অনেক বেশি বিপজ্জনক পরিস্থিতি মুখোমুখি হতে হবে।

এক সংবাদ সম্মেলনে বেনি গান্তজ এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সমাজকে এটাও বুঝতে হবে যে, আমাদের যদি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোম না থাকত তাহলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় শত শত ইসরায়েলি নিহত হত।

উল্লেখ্য, দখলদার ইসরাইল বর্তমানে চরম রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে। সরকার গঠন নিয়ে বর্তমানে ব্যাপক উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মাঝে দিন পার করছে। গত দুই বছরে চারটি সংসদ নির্বাচন হওয়ার পরও সংকটের সুরাহা হয়নি। এ অবস্থায় গাজা যুদ্ধ ইসরায়েলিদের মধ্যে বিভক্তি দিন দিন বাড়িয়ে তুলেছে। সূত্র: পার্সটুডে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ইউক্রেনকে আর কোনো অস্ত্র দেওয়া হবে না: পোল্যান্ড প্রধানমন্ত্রী


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ১১:১৬
ইউক্রেনকে আর কোনো অস্ত্র দেওয়া হবে না: পোল্যান্ড প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পোল্যান্ড ইউক্রেনকে আর কোনো অস্ত্র সরবরাহ করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী মাতেউস মোরাভিয়েস্কি।

শস্য আমদানি ঘিরে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ার পর এই ঘোষণা দিল পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।

টানা দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়া। রুশ এই আগ্রাসন মোকাবিলায় কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করে আসছে আমেরিকা ও ইউরোপীয় মিত্র দেশগুলো। এমনকি প্রতিবেশী পোল্যান্ডও ছিল ইউক্রেনকে অস্ত্র সরকরাহকারীর অন্যতম দেশ।

তবে ইউক্রেনের কট্টর মিত্র বলে পরিচিত এই দেশটি এখন থেকে আর কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ না করার ঘোষণা দিয়েছে। মূলত ইউক্রেনীয় শস্য আমদানি করা বা না করা নিয়ে বিতর্কের জেরে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- কিয়েভকে অস্ত্র দেওয়ার পরিবর্তে আরও আধুনিক অস্ত্র দিয়ে নিজেকে সজ্জিত করার দিকে মনোনিবেশ করবে তার দেশ।

এর আগে জাতিসংঘে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির করা মন্তব্যের জন্য গত মঙ্গলবার ইউক্রেনীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছিল পোল্যান্ড।

কিয়েভ থেকে খাদ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য প্রতিবেশী তিনটি দেশের বিরুদ্ধে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) কাছে মামলা দায়ের করে ইউক্রেন। ওই তিনটি দেশ হচ্ছে- স্লোভাকিয়া, পোল্যান্ড এবং হাঙ্গেরি।

রুশ আগ্রসনের শিকার কিয়েভের অভিযোগ, ইউক্রেনের ইইউ প্রতিবেশীদের এই ধরনের নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতার লঙ্ঘন। অন্যদিকে আমদানি বন্ধ রাখা এসব দেশ বলছে, সস্তায় শস্য আমদানির প্রভাব থেকে নিজেদের কৃষকদের রক্ষা করতে এই নিষেধাজ্ঞার প্রয়োজন ছিল।

মূলত গত বছর ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের পর থেকে কৃষ্ণসাগরে জাহাজ চলাচলের প্রধান লেন বন্ধ হয়ে যায় এবং এর জেরে স্থলপথে বিকল্প রুট খুঁজতে বাধ্য হয় ইউক্রেন। এর ফলে মধ্য ইউরোপে প্রচুর পরিমাণে শস্য ঢুকতে থাকে।

আর এর জেরে সেসব দেশের কৃষকরা তখন থেকেই প্রতিবাদ-সমাবেশ করে আসছেন। তাদের অভিযোগ, ইউক্রেনীয় শস্যের চালান তাদের ক্ষতি করছে এবং স্থানীয় বাজারকে ক্ষতির মুখে ফেলে দিয়েছে।

আর সেই চাপের ফলে ২৭-সদস্যের ইইউ ব্লক চলতি বছরের শুরুতে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ও সেই সাথে বুলগেরিয়া এবং রোমানিয়াতে ইউক্রেনের শস্য আমদানির ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।

সময়সীমার শেষ হওয়ার দিনে ইইউয়ের নির্বাহী সংস্থা হিসেবে ইউরোপীয় কমিশন এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু বুদাপেস্ট, ওয়ারশো এবং ব্রাতিস্লাভার সরকার ইউরোপীয় কমিশনের এই পদক্ষেপ মানতে অস্বীকার করে এবং শস্য আমদানির বিষয়ে তাদের নিজস্ব বিধিনিষেধ ঘোষণা করে।

কারণ এসব দেশের আশঙ্কা, ইউক্রেনীয় শস্য তাদের দেশের কৃষকদের স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত শস্যের দাম কমিয়ে দিচ্ছে। যদিও ইউরোপীয় কমিশন বারবার বলেছে, ব্লকের মেনে চলা বাণিজ্য নীতির বাইরে ইইউ সদস্যরা পৃথকভাবে কোনও পদক্ষেপ বা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে না। সূত্র: বিবিসি, সিএনএন, ডয়েচে ভেলে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ইউজিসি'র অভিন্ন নীতিমালা প্রত্যাখ্যান জবি শিক্ষক সমিতির


শিক্ষা ডেস্ক:
শনিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:৫৭
ইউজিসি'র অভিন্ন নীতিমালা প্রত্যাখ্যান জবি শিক্ষক সমিতির

সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদোন্নয়নে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রণীত অভিন্ন নীতিমালা প্রত্যাখ্যান করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (জবিশিস)। একইসঙ্গে এই নীতিমালা প্রণয়নে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তারা।

শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান।

বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ২৫ মার্চ বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদিত ‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদোন্নয়নের যুগোপযোগী নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা নির্ধারণের নির্দেশিকা’ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণ করে, যা আমাদের গোচরীভূত হয়। 

এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্বশাসন পরিপন্থী ও প্রচলিত আইনের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার পথে বিরাট অন্তরায়।

তাই গত ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় প্রদত্ত সর্বসম্মত মতামতের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও আইনের পরিপন্থী হওয়ায় শিক্ষক সমিতি নির্দেশিকাটি গ্রহনযোগ্য নয় বলে মনে করছেন এবং তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। 

শিক্ষকদের স্বতন্ত্র পে-স্কেল প্রণয়ণ এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য পর্যাপ্ত বৃত্তিসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণার সুযোগ বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান।

এসময় নীতিমালা ত্রুটিপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত নয় বিধায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এ ধরণের নীতিমালা প্রণয়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক